বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক পদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে মনোনয়ন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। অন্যদিকে একই পদের জন্য শক্তিশালী প্রার্থী হয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অভিজ্ঞ কর্মকর্তা নেপালের শম্ভু প্রসাদ আচার্য।
এবার দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার ১১টি রাষ্ট্র—বাংলাদেশ, ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং পূর্ব তিমুর এক ভোটাভুটির মধ্য দিয়ে দুই প্রার্থীর মধ্যে একজনকে বেছে নেবে।
এ অবস্থায় দুই প্রার্থীর কাকে ভোট দেওয়া হবে, তা নিয়ে এখন দোটানায় পড়েছে দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র ভারত।
বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য হিন্দুর অনলাইন সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও নেপালকে ঘনিষ্ঠ দুই প্রতিবেশী আখ্যা দিয়ে দুই প্রার্থী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের দোটানার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বরের মধ্যে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে একটি রুদ্ধদ্বার পরিবেশে দুই প্রার্থীর মধ্যে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ১১টি দেশের ভোটে বিজয়ী প্রার্থীই হবেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক। ২০১৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এই পদে বহাল আছেন ভারতের পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। বিজয়ী প্রার্থী পুনমের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ধারণা করা হচ্ছে, আসন্ন ভোটকে সামনে রেখে ভারতে চলমান জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় সমঝোতার পথ বেছে নিতে পারে।
দুই প্রার্থীর মধ্যে কাকে বেছে নেওয়া হবে, তা নিয়ে ভারতীয় কর্মকর্তাদের কাছে প্রশ্ন রেখেছিল দ্য হিন্দু। উত্তরে যা পাওয়া গেল, তার সারমর্মটি হলো—সিদ্ধান্ত নিতে ‘আরও কিছুটা সময় লাগবে’। তবে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কের গুরুত্ব এবং ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা থাকায় ভারতের সমর্থনের পাল্লাটি সায়মা ওয়াজেদের দিকেই কিছুটা ঝুঁকে আছে বলে মন্তব্য পাওয়া গেছে।
তবে কর্মকর্তারা এটিও স্বীকার করেছেন যে, জাতিসংঘের অন্য যে কোনো নির্বাচনের মতো এই নির্বাচনেও বাংলাদেশ এবং নেপালের সঙ্গে এই অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর সমঝোতা ও আলোচনার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে। কারণ এসব দেশের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক ছাড়াও জাতিসংঘের অন্যান্য ইস্যু এবং নির্বাচনে সমর্থন বিনিময়ের হিসাব–নিকাশ থাকবে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সায়মা ওয়াজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শম্ভু প্রসাদ আচার্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভেতরের মানুষ হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে সংস্থাটির সদর দপ্তরে তিনি মহাপরিচালক তেদ্রোস গেব্রেইসাসের ‘কান্ট্রি স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড সাপোর্ট’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে সায়মা ওয়াজেদ একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মনোবিজ্ঞানী এবং বাংলাদেশ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তাঁকে নির্বাচিত করতে বাংলাদেশ সরকার উচ্চ পর্যায়ের কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক পদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে মনোনয়ন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। অন্যদিকে একই পদের জন্য শক্তিশালী প্রার্থী হয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অভিজ্ঞ কর্মকর্তা নেপালের শম্ভু প্রসাদ আচার্য।
এবার দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার ১১টি রাষ্ট্র—বাংলাদেশ, ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং পূর্ব তিমুর এক ভোটাভুটির মধ্য দিয়ে দুই প্রার্থীর মধ্যে একজনকে বেছে নেবে।
এ অবস্থায় দুই প্রার্থীর কাকে ভোট দেওয়া হবে, তা নিয়ে এখন দোটানায় পড়েছে দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র ভারত।
বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য হিন্দুর অনলাইন সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও নেপালকে ঘনিষ্ঠ দুই প্রতিবেশী আখ্যা দিয়ে দুই প্রার্থী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের দোটানার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বরের মধ্যে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে একটি রুদ্ধদ্বার পরিবেশে দুই প্রার্থীর মধ্যে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ১১টি দেশের ভোটে বিজয়ী প্রার্থীই হবেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক। ২০১৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এই পদে বহাল আছেন ভারতের পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। বিজয়ী প্রার্থী পুনমের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ধারণা করা হচ্ছে, আসন্ন ভোটকে সামনে রেখে ভারতে চলমান জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় সমঝোতার পথ বেছে নিতে পারে।
দুই প্রার্থীর মধ্যে কাকে বেছে নেওয়া হবে, তা নিয়ে ভারতীয় কর্মকর্তাদের কাছে প্রশ্ন রেখেছিল দ্য হিন্দু। উত্তরে যা পাওয়া গেল, তার সারমর্মটি হলো—সিদ্ধান্ত নিতে ‘আরও কিছুটা সময় লাগবে’। তবে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কের গুরুত্ব এবং ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা থাকায় ভারতের সমর্থনের পাল্লাটি সায়মা ওয়াজেদের দিকেই কিছুটা ঝুঁকে আছে বলে মন্তব্য পাওয়া গেছে।
তবে কর্মকর্তারা এটিও স্বীকার করেছেন যে, জাতিসংঘের অন্য যে কোনো নির্বাচনের মতো এই নির্বাচনেও বাংলাদেশ এবং নেপালের সঙ্গে এই অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর সমঝোতা ও আলোচনার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে। কারণ এসব দেশের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক ছাড়াও জাতিসংঘের অন্যান্য ইস্যু এবং নির্বাচনে সমর্থন বিনিময়ের হিসাব–নিকাশ থাকবে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সায়মা ওয়াজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শম্ভু প্রসাদ আচার্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভেতরের মানুষ হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে সংস্থাটির সদর দপ্তরে তিনি মহাপরিচালক তেদ্রোস গেব্রেইসাসের ‘কান্ট্রি স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড সাপোর্ট’ বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে সায়মা ওয়াজেদ একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মনোবিজ্ঞানী এবং বাংলাদেশ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তাঁকে নির্বাচিত করতে বাংলাদেশ সরকার উচ্চ পর্যায়ের কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
বিয়ের আগে অনেকেই জীবনের সঙ্গীকে খুঁজে পান। কিন্তু নিউইয়র্কের মিশের ফক্স খুঁজে পেলেন জীবনের সঙ্গীর পাশাপাশি এক অমূল্য হিরাও। ৩১ বছর বয়সী ফক্স দুই বছর আগে সিদ্ধান্ত নেন, নিজের বিয়ের আংটির জন্য হিরা তিনি নিজেই খুঁজে বের করবেন। আর এর জন্য তিনি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ৭৬ বছর বয়সী থংবুয়ে ওংবানডু (ডাকনাম ‘বু’) একদিন হঠাৎ একদিন পরিবারকে জানালেন, তিনি নিউইয়র্কে এক পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। বৃদ্ধের মুখে এই কথা শুনে তাঁর স্ত্রী লিন্ডা কিছুটা অবাকই হলেন—কারণ, বহু বছর আগে নিউইয়র্ক ছেড়ে আসা বু সেখানে কাউকেই চিনতেন না।
৬ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের কিসতওয়ার জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম চশোতি আজ পরিণত হয়েছে এক ভয়াবহ মৃত্যুকূপে। দুপুরের পর হঠাৎ করেই ঘটে যায় প্রবল ক্লাউডবার্স্ট। মুহূর্তের মধ্যেই পাহাড়ি ঝরনাগুলো দানবীয় রূপে নেমে আসে গ্রাম ও তার আশপাশে। জল, কাদা, পাথর মিশে তৈরি হয় এক অপ্রতিরোধ্য ধ্বংস স্রোত।
৬ ঘণ্টা আগেএ বৈঠক ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে, অতীতের মতো পুতিনের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবাপন্ন ট্রাম্প নাকি সম্প্রতি কঠোর অবস্থান নেওয়া ট্রাম্প বৈঠকে উপস্থিত হবেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০১৮ সালে হেলসিঙ্কিতে পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকটি বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল।
৭ ঘণ্টা আগে