তাইওয়ানের শক্তিশালী ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান অব্যাহত রয়েছে। গত ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পে এখনো পর্যন্ত অন্তত নয়জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া, আহত হয়েছেন প্রায় এক হাজার মানুষ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তাইওয়ানের সেন্ট্রাল ওয়েদার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুসারে, স্থানীয় সময় গত বুধবার সকাল ৭টা ৫৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলের কাছের হুয়ালিয়েন অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র সাড়ে ১৫ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়। এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে জাপান ও ফিলিপাইন থেকেও। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের তথ্যমতে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৪। ভূমিকম্পের পরপর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা নামিয়ে নেওয়া হয়।
এই ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাহাড়ি অঞ্চল হুয়ালিয়েন। সেখানে উদ্ধার কার্যক্রমে জোর দেওয়া হয়েছে। হুয়ালিয়েনের পূর্ব উপকূলে বেশ কয়েকটি ভবনের নিচতলা ধসে পড়ে। অঞ্চলটির বেশ কয়েকটি সেতু এবং টানেল ধ্বংস হয়ে গেছে। সে সঙ্গে, ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি সড়ক।
আজ বৃহস্পতিবার তাইওয়ান ন্যাশনাল ফায়ার এজেন্সি বলেছে যে, ভূমিকম্পে আহতের সংখ্যা ১,০৩৮ জন এবং নিখোঁজ ৫২ জন। নিহত ৯ জনের মরদেহই পাওয়া গেছে হুয়ালিয়েনে। ফায়ার এজেন্সি বলেছে যে, উদ্ধারকারীরা ড্রোন এবং হেলিকপ্টার ব্যবহার করে তারকো ন্যাশনাল পার্কে আটকে পড়া মানুষদের সন্ধান করছে।
হুয়ালিয়েনের ন্যাশনাল পার্কের একটি হোটেলে যাওয়ার পথে থাকা প্রায় ৩৮ জন শ্রমিকের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, হুয়ালিয়েন শহরের তারকো ন্যাশনাল পার্কে সাতজনের একটি পর্বতারোহীর দল ভ্রমণ করছিল। ভূমিকম্পের কারণে পাহাড় থেকে পড়া পাথরে পিষ্ট হয়ে তাঁদের তিনজন মারা গেছেন। এ ছাড়া ভূমিকম্পে হুয়ালিয়েন শহরে একটি টানেলের কাছে ভূমিধসের কবলে পড়ে এক ট্রাকচালক নিহত হন।
তাইপে সিসমোলজি সেন্টারের পরিচালক উ চিয়েন-ফু বলেছেন, বুধবার সকালে তাইওয়ানের পূর্ব দিকে যে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে, তা ছিল ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। এ সময় তিনি দ্বীপদেশটিতে সংঘটিত ১৯৯৯ সালের একটি ভূমিকম্পের কথা উল্লেখ করেন।
উ চিয়েন-ফু বলেন, ভূমিকম্পটি ভূপৃষ্ঠের খুব কাছাকাছি ও বেশ অগভীরে উৎপন্ন হয়েছে। এটি সমগ্র তাইওয়ান ও উপকূলীয় দ্বীপপুঞ্জগুলোতেও অনুভূত হয়েছে। ১৯৯৯ সালের ভূমিকম্পের পর এটি বিগত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। উল্লেখ্য, সে বছর ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ২ হাজার ৪০০ জন মারা গিয়েছিল।
তাইওয়ানের শক্তিশালী ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান অব্যাহত রয়েছে। গত ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পে এখনো পর্যন্ত অন্তত নয়জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া, আহত হয়েছেন প্রায় এক হাজার মানুষ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তাইওয়ানের সেন্ট্রাল ওয়েদার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুসারে, স্থানীয় সময় গত বুধবার সকাল ৭টা ৫৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলের কাছের হুয়ালিয়েন অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র সাড়ে ১৫ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়। এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে জাপান ও ফিলিপাইন থেকেও। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের তথ্যমতে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৪। ভূমিকম্পের পরপর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা নামিয়ে নেওয়া হয়।
এই ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাহাড়ি অঞ্চল হুয়ালিয়েন। সেখানে উদ্ধার কার্যক্রমে জোর দেওয়া হয়েছে। হুয়ালিয়েনের পূর্ব উপকূলে বেশ কয়েকটি ভবনের নিচতলা ধসে পড়ে। অঞ্চলটির বেশ কয়েকটি সেতু এবং টানেল ধ্বংস হয়ে গেছে। সে সঙ্গে, ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি সড়ক।
আজ বৃহস্পতিবার তাইওয়ান ন্যাশনাল ফায়ার এজেন্সি বলেছে যে, ভূমিকম্পে আহতের সংখ্যা ১,০৩৮ জন এবং নিখোঁজ ৫২ জন। নিহত ৯ জনের মরদেহই পাওয়া গেছে হুয়ালিয়েনে। ফায়ার এজেন্সি বলেছে যে, উদ্ধারকারীরা ড্রোন এবং হেলিকপ্টার ব্যবহার করে তারকো ন্যাশনাল পার্কে আটকে পড়া মানুষদের সন্ধান করছে।
হুয়ালিয়েনের ন্যাশনাল পার্কের একটি হোটেলে যাওয়ার পথে থাকা প্রায় ৩৮ জন শ্রমিকের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, হুয়ালিয়েন শহরের তারকো ন্যাশনাল পার্কে সাতজনের একটি পর্বতারোহীর দল ভ্রমণ করছিল। ভূমিকম্পের কারণে পাহাড় থেকে পড়া পাথরে পিষ্ট হয়ে তাঁদের তিনজন মারা গেছেন। এ ছাড়া ভূমিকম্পে হুয়ালিয়েন শহরে একটি টানেলের কাছে ভূমিধসের কবলে পড়ে এক ট্রাকচালক নিহত হন।
তাইপে সিসমোলজি সেন্টারের পরিচালক উ চিয়েন-ফু বলেছেন, বুধবার সকালে তাইওয়ানের পূর্ব দিকে যে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে, তা ছিল ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। এ সময় তিনি দ্বীপদেশটিতে সংঘটিত ১৯৯৯ সালের একটি ভূমিকম্পের কথা উল্লেখ করেন।
উ চিয়েন-ফু বলেন, ভূমিকম্পটি ভূপৃষ্ঠের খুব কাছাকাছি ও বেশ অগভীরে উৎপন্ন হয়েছে। এটি সমগ্র তাইওয়ান ও উপকূলীয় দ্বীপপুঞ্জগুলোতেও অনুভূত হয়েছে। ১৯৯৯ সালের ভূমিকম্পের পর এটি বিগত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। উল্লেখ্য, সে বছর ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ২ হাজার ৪০০ জন মারা গিয়েছিল।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৭ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৯ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে