কয়েক দিন আগেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের গাড়িচালকেরা প্রতি লিটার জ্বালানি কিনেছেন ৬৭ আফগানি (আফগানিস্তানের মুদ্রা) দিয়ে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৯৩ টাকা। সম্প্রতি দাম বেড়ে কাবুলে প্রতি লিটার জ্বালানি বিক্রি হচ্ছে এখন ৭৮ আফগানি দিয়ে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০৮ টাকার সমান।
প্রায় ১১ আফগানি মুদ্রা দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিকে মানতে পারছেন না আফগানরা। এ নিয়ে তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
আজ মঙ্গলবার টলো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিতে কর্তৃপক্ষের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের বেশ কিছু গাড়িচালক। সাঈদ মোহাম্মাদ শরিফ নামে একজন চালক বলেন, ‘গাড়ি চালিয়ে যদি ১ হাজার আফগানি আয় করি তাহলে এর মধ্যে ৬০০ চলে যায় জ্বালানি কিনে। বাকি ৪০০ দিয়ে পোষাচ্ছে না।’
সম্প্রতি জ্বালানির দাম ১১ আফগানি বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিকে অনেক বেশি বলে মনে করছেন সাঈদ।
এদিকে কয়েকজন জ্বালানি বিক্রেতা দাবি করছেন, দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে তাঁদের জ্বালানি কিনে আনতে হয়। কিন্তু যে পথে তেল আনা হয় সেই সলং মহাসড়কে এখন বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে তেল আমদানিতে খরচও বেড়ে গেছে এবং রাজধানী কাবুলের বাজারে তেলের দামও বাড়াতে হয়েছে।
শফিক নামে এক জ্বালানি ব্যবসায়ী বলেন, রাজধানী কাবুলে বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করা হয়। কিন্তু সলং হাইওয়ে কদিন ধরেই বন্ধ হয়ে আছে। এতে তেলের আমদানিও কমে গেছে।
এ অবস্থায় আফগানিস্তানের চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সলং মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়ায়, অন্য রুটগুলো দিয়ে কাবুলে বেশি পরিমাণে তেল আমদানির চেষ্টা করছে তারা।
সংগঠনটির সদস্য খাজান আলোকোজাই বলেন, বেশ কয়েকটি কোম্পানি দাম বাড়ানোর ফলেই জ্বালানির দাম বেড়েছে। আর এই দাম বেড়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ সলং মহাসড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়া। তবে সমস্যা সমাধানে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আফগানিস্তানের খনি এবং জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে চারটিরও বেশি তেলক্ষেত্র রয়েছে। এর মধ্যে বর্তমানে আমু নদী তেলক্ষেত্র থেকে তেল উত্তোলন করা হচ্ছে। তবে এই তেল দিয়ে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। তাই রাশিয়া, ইরান এবং সেন্ট্রাল এশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করতে হয় দেশটিকে।
কয়েক দিন আগেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের গাড়িচালকেরা প্রতি লিটার জ্বালানি কিনেছেন ৬৭ আফগানি (আফগানিস্তানের মুদ্রা) দিয়ে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৯৩ টাকা। সম্প্রতি দাম বেড়ে কাবুলে প্রতি লিটার জ্বালানি বিক্রি হচ্ছে এখন ৭৮ আফগানি দিয়ে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০৮ টাকার সমান।
প্রায় ১১ আফগানি মুদ্রা দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিকে মানতে পারছেন না আফগানরা। এ নিয়ে তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
আজ মঙ্গলবার টলো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিতে কর্তৃপক্ষের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের বেশ কিছু গাড়িচালক। সাঈদ মোহাম্মাদ শরিফ নামে একজন চালক বলেন, ‘গাড়ি চালিয়ে যদি ১ হাজার আফগানি আয় করি তাহলে এর মধ্যে ৬০০ চলে যায় জ্বালানি কিনে। বাকি ৪০০ দিয়ে পোষাচ্ছে না।’
সম্প্রতি জ্বালানির দাম ১১ আফগানি বেড়ে যাওয়ার বিষয়টিকে অনেক বেশি বলে মনে করছেন সাঈদ।
এদিকে কয়েকজন জ্বালানি বিক্রেতা দাবি করছেন, দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে তাঁদের জ্বালানি কিনে আনতে হয়। কিন্তু যে পথে তেল আনা হয় সেই সলং মহাসড়কে এখন বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে তেল আমদানিতে খরচও বেড়ে গেছে এবং রাজধানী কাবুলের বাজারে তেলের দামও বাড়াতে হয়েছে।
শফিক নামে এক জ্বালানি ব্যবসায়ী বলেন, রাজধানী কাবুলে বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করা হয়। কিন্তু সলং হাইওয়ে কদিন ধরেই বন্ধ হয়ে আছে। এতে তেলের আমদানিও কমে গেছে।
এ অবস্থায় আফগানিস্তানের চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সলং মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়ায়, অন্য রুটগুলো দিয়ে কাবুলে বেশি পরিমাণে তেল আমদানির চেষ্টা করছে তারা।
সংগঠনটির সদস্য খাজান আলোকোজাই বলেন, বেশ কয়েকটি কোম্পানি দাম বাড়ানোর ফলেই জ্বালানির দাম বেড়েছে। আর এই দাম বেড়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ সলং মহাসড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়া। তবে সমস্যা সমাধানে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আফগানিস্তানের খনি এবং জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে চারটিরও বেশি তেলক্ষেত্র রয়েছে। এর মধ্যে বর্তমানে আমু নদী তেলক্ষেত্র থেকে তেল উত্তোলন করা হচ্ছে। তবে এই তেল দিয়ে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। তাই রাশিয়া, ইরান এবং সেন্ট্রাল এশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করতে হয় দেশটিকে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে