মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পথে থাইল্যান্ডে অন্তত ২ রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ১০ জনের আশঙ্কা গুরুতর এবং অচেতন হয়ে গেছেন আরও অনেকে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৭ অক্টোবর। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ থাইল্যান্ডের লাঙ সুয়ান জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, গত ১৬ অক্টোবর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে অন্তত ৭০ জন রোহিঙ্গা থাইল্যান্ডের মাটিতে পৌঁছায়। স্থানীয় সময় একদল ভিক্ষু তাদের বনের মধ্যে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে ২ জনকে মৃত অবস্থায় পায়। ১০ জনকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বাকিদের অনেকেই অচেতন হয়ে গিয়েছিলেন। পরে পুলিশ তাদের সবাইকে উদ্ধার করে লাঙ সুয়ানের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়।
প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে, রোহিঙ্গারা থাইল্যান্ডে পৌঁছানোর পর তাদের সবাইকে কয়েকটি রেফ্রিজারেটর কারে (সাধারণত ফ্রিজিং ব্যবস্থাযুক্ত যেসব গাড়িতে করে পচনশীল দ্রব্য পরিবহন করা হয়) তোলা হয়। গন্তব্য ছিল ১৫০০ কিলোমিটার দূরের মালয়েশিয়া। কিন্তু ১০০ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দেওয়ার পর একটি গাড়ি থামানো হয় বনের ভেতরে। উদ্দেশ্য ছিল গাড়িতে মারা যাওয়া একজনের লাশ ফেলে যাওয়া। এ ছাড়া, যারা অচেতন ও অসুস্থ হয়ে পড়েছিল তাদেরও ফেলে যাওয়ার জন্য সেই ট্রাক থামানো হয়েছিল।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক এলাইন পিয়ারসন এই ঘটনার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘থাই সরকারের উচিত এই ভয়ংকর মৃত্যুর পেছনের ঘটনা নির্ণয় করার জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত করা এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা। থাই কর্তৃপক্ষের উচিত, দায়ী ব্যক্তিদের—তারা যেই হোক না কেন—আইনের আওতায় আনা এবং জীবিত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, আশ্রয় ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান করা।’
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বছরের পর বছর ধরে থাইল্যান্ডে ব্যাপক মানব পাচার নেটওয়ার্কের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাচ্ছে। মিয়ানমারে নিপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা প্রায়ই মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর জন্য থাইল্যান্ডকে ট্রানজিট দেশ হিসেবে ব্যবহার করছে। এর আগে, ২০১৭ সালের জুলাইয়ে ব্যাংককের একটি আদালত মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের পাচারে ভূমিকা রাখায় এক প্রভাবশালী জেনারেলসহ ৬২ জনকে দীর্ঘ কারাদণ্ড দেয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে, তবে লাঙ সুয়ানের মামলাটি ইঙ্গিত দেয় যে, রোহিঙ্গাদের পাচার দৃশ্যত অব্যাহত।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পথে থাইল্যান্ডে অন্তত ২ রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ১০ জনের আশঙ্কা গুরুতর এবং অচেতন হয়ে গেছেন আরও অনেকে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৭ অক্টোবর। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ থাইল্যান্ডের লাঙ সুয়ান জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, গত ১৬ অক্টোবর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে অন্তত ৭০ জন রোহিঙ্গা থাইল্যান্ডের মাটিতে পৌঁছায়। স্থানীয় সময় একদল ভিক্ষু তাদের বনের মধ্যে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে ২ জনকে মৃত অবস্থায় পায়। ১০ জনকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বাকিদের অনেকেই অচেতন হয়ে গিয়েছিলেন। পরে পুলিশ তাদের সবাইকে উদ্ধার করে লাঙ সুয়ানের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়।
প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে, রোহিঙ্গারা থাইল্যান্ডে পৌঁছানোর পর তাদের সবাইকে কয়েকটি রেফ্রিজারেটর কারে (সাধারণত ফ্রিজিং ব্যবস্থাযুক্ত যেসব গাড়িতে করে পচনশীল দ্রব্য পরিবহন করা হয়) তোলা হয়। গন্তব্য ছিল ১৫০০ কিলোমিটার দূরের মালয়েশিয়া। কিন্তু ১০০ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দেওয়ার পর একটি গাড়ি থামানো হয় বনের ভেতরে। উদ্দেশ্য ছিল গাড়িতে মারা যাওয়া একজনের লাশ ফেলে যাওয়া। এ ছাড়া, যারা অচেতন ও অসুস্থ হয়ে পড়েছিল তাদেরও ফেলে যাওয়ার জন্য সেই ট্রাক থামানো হয়েছিল।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক এলাইন পিয়ারসন এই ঘটনার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘থাই সরকারের উচিত এই ভয়ংকর মৃত্যুর পেছনের ঘটনা নির্ণয় করার জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত করা এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা। থাই কর্তৃপক্ষের উচিত, দায়ী ব্যক্তিদের—তারা যেই হোক না কেন—আইনের আওতায় আনা এবং জীবিত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, আশ্রয় ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান করা।’
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বছরের পর বছর ধরে থাইল্যান্ডে ব্যাপক মানব পাচার নেটওয়ার্কের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাচ্ছে। মিয়ানমারে নিপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা প্রায়ই মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর জন্য থাইল্যান্ডকে ট্রানজিট দেশ হিসেবে ব্যবহার করছে। এর আগে, ২০১৭ সালের জুলাইয়ে ব্যাংককের একটি আদালত মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের পাচারে ভূমিকা রাখায় এক প্রভাবশালী জেনারেলসহ ৬২ জনকে দীর্ঘ কারাদণ্ড দেয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে, তবে লাঙ সুয়ানের মামলাটি ইঙ্গিত দেয় যে, রোহিঙ্গাদের পাচার দৃশ্যত অব্যাহত।
বেলজিয়ামে খুঁজে পাওয়া একটি কঙ্কালের ডিএনএ পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ব্রিটিশ সেনা প্রাইভেট জন টেইম। সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য টাইমস জানিয়েছে, মৃত্যুর প্রায় ১০৮ বছর পর গত ৮ মে টেইমকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুর ও মুরদিকের মতো জায়গাগুলো এখন ভারতের কাছে ‘সন্ত্রাসবাদের বিশ্ববিদ্যালয়।’ স্থানীয় সময় আজ সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়ে ভীত নয় ভারত।
৪৩ মিনিট আগেমাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন রদ্রিগো দুতার্তে। লড়াই চালিয়েছিলেনও তিনি। কিন্তু সেই লড়াই চালাতে গিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করায় তাঁকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। বর্তমানে তিনি হেগের একটি কারাগারে বন্দী।
২ ঘণ্টা আগেভারতের দাবি, ৭ মে তারা পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসী ঘাঁটি লক্ষ্য করে ৯টি স্থানে হামলা চালায়। এতে লস্কর-ই-তাইয়েবা ও জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর ধ্বংস হয়ে যায় এবং নিহত হয় অন্তত ১০০ সন্ত্রাসী। নিহতদের মধ্যে ছিলেন ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলা এবং ১৯৯৯ সালে আইসি-৮১৪ বিমান ছিনতাইয়ের
২ ঘণ্টা আগে