রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকটে টালমাটাল শ্রীলঙ্কায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে এই কারফিউ জারির ঘোষণা দিয়েছেন। আজ বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে মনে করেছেন যে, দেশটির জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই কারফিউ জারি প্রয়োজনীয়।
শ্রীলঙ্কার সরকার প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ দিবাগত রাত ১২টা থেকে আগামী ১৪ জুলাই সকাল ৫টা পর্যন্ত এই কারফিউ জারি করা হয়েছে।
এর আগে, আজ বুধবার সকালে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা জারি করেন। বিবিসির খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশ থেকে পালিয়ে মালদ্বীপে চলে যাওয়ার খবরেও বিক্ষোভকারীরা শান্ত হয়নি। উল্টো বিক্ষোভের মাত্রা চরম আকার নিয়েছে। এমতাবস্থায় দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বুধবার জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশনা আসে।
গত ৯ জুলাই জনতার প্রবল বিক্ষোভের মুখে গোতাবায়া প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর নিকটস্থ এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, আগামী বুধবার গোতাবায়া পদত্যাগ করতে পারেন। তবে তাঁর পদত্যাগ এখনো আনুষ্ঠানিক রূপ পায়নি।
চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভের মুখে এর আগে সরে যেতে হয়েছিল দীর্ঘদিনের প্রধানমন্ত্রী এবং গোতাবায়া রাজাপক্ষের ভাই মাহিন্দা রাজাপক্ষেকে। জনদাবির মুখে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়। নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন রনিল বিক্রমাসিংহে। কিন্তু প্রেসিডেন্টের গদি আঁকড়ে ছিলেন গোতাবায়া রাজাপক্ষে।
এমন পরিস্থিতিতেই জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খাদ্যসংকট চরমে পৌঁছায়। ফলে আবারও পথে নামে মানুষ। গত শনিবার বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বো। সারা দেশ থেকে বিক্ষোভকারীরা এসে জড়ো হয় শহরটিতে। সরকারবিরোধী র্যালি ও বিক্ষোভ প্রদর্শনের একপর্যায়ে প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে ঢুকে পড়ে তারা। চলমান অচলাবস্থার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগে সম্মতির বিষয়টি জানিয়েছিলেন।
অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে ও প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের কথায় আস্থা পাচ্ছে না বিক্ষোভকারীরা। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, আনুষ্ঠানিক পদত্যাগের আগে তারা এই দুই নেতার বাসভবনের দখল ছাড়বে না।
রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকটে টালমাটাল শ্রীলঙ্কায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে এই কারফিউ জারির ঘোষণা দিয়েছেন। আজ বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে মনে করেছেন যে, দেশটির জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই কারফিউ জারি প্রয়োজনীয়।
শ্রীলঙ্কার সরকার প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ দিবাগত রাত ১২টা থেকে আগামী ১৪ জুলাই সকাল ৫টা পর্যন্ত এই কারফিউ জারি করা হয়েছে।
এর আগে, আজ বুধবার সকালে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা জারি করেন। বিবিসির খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশ থেকে পালিয়ে মালদ্বীপে চলে যাওয়ার খবরেও বিক্ষোভকারীরা শান্ত হয়নি। উল্টো বিক্ষোভের মাত্রা চরম আকার নিয়েছে। এমতাবস্থায় দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বুধবার জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশনা আসে।
গত ৯ জুলাই জনতার প্রবল বিক্ষোভের মুখে গোতাবায়া প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর নিকটস্থ এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, আগামী বুধবার গোতাবায়া পদত্যাগ করতে পারেন। তবে তাঁর পদত্যাগ এখনো আনুষ্ঠানিক রূপ পায়নি।
চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভের মুখে এর আগে সরে যেতে হয়েছিল দীর্ঘদিনের প্রধানমন্ত্রী এবং গোতাবায়া রাজাপক্ষের ভাই মাহিন্দা রাজাপক্ষেকে। জনদাবির মুখে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়। নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন রনিল বিক্রমাসিংহে। কিন্তু প্রেসিডেন্টের গদি আঁকড়ে ছিলেন গোতাবায়া রাজাপক্ষে।
এমন পরিস্থিতিতেই জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খাদ্যসংকট চরমে পৌঁছায়। ফলে আবারও পথে নামে মানুষ। গত শনিবার বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বো। সারা দেশ থেকে বিক্ষোভকারীরা এসে জড়ো হয় শহরটিতে। সরকারবিরোধী র্যালি ও বিক্ষোভ প্রদর্শনের একপর্যায়ে প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে ঢুকে পড়ে তারা। চলমান অচলাবস্থার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগে সম্মতির বিষয়টি জানিয়েছিলেন।
অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে ও প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের কথায় আস্থা পাচ্ছে না বিক্ষোভকারীরা। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, আনুষ্ঠানিক পদত্যাগের আগে তারা এই দুই নেতার বাসভবনের দখল ছাড়বে না।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩৪ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে