চলতি সপ্তাহের মধ্যেই মিয়ানমারের চিন রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চল থেকে জান্তাবাহিনীকে বিতাড়িত করার ঘোষণা দিয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। গত মঙ্গলবার চিন রাজ্যের দক্ষিণের আরও একটি শহরের দখল নেয় তিন বিদ্রোহী বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত সশস্ত্র গোষ্ঠী। তার পরপরই আরাকান আর্মি (এএ) এই ঘোষণা দিল। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরাকান আর্মি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আরাকান আর্মি (এএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (টিএনএলএ) সমন্বয়ে গঠিত ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স গত মঙ্গলবার খা মং ওয়া এলাকায় জান্তা বাহিনীর একটি সেনা চৌকি দখল করে নিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এখনো বেশ কয়েকটি ছোট ও বড় ঘাঁটির জান্তা সেনারা আত্মসমর্পণ করেনি। তবে আমরা চলতি সপ্তাহের মধ্যেই তাদের এসব ঘাঁটি থেকে নির্মূল করে ফেলব।’ গত ১৩ নভেম্বর থেকে শুরু করা অভিযানের পর ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স চিন রাজ্যের পালেতওয়ায় এখন পর্যন্ত ২০টিরও বেশি সেনা ঘাঁটির দখল নিয়েছে।
এর আগে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে আরাকান আর্মি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, রাখাইন রাজ্যের ১৭টি টাউনশিপের মধ্যে ১৫টিতেই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে এবং এ সময় তারা জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে ১৪২টি সেনা ঘাঁটি দখল করে নিয়েছে। এর বাইরে তারা চিন রাজ্যের পালেতওয়ার নিয়ন্ত্রণও নিয়েছে।
সে সময় আরাকান আর্মি ঘোষণা দেয়, তারা বিগত ৪৫ দিন ধরে টানা যুদ্ধ করে যাচ্ছিল জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে। অবশেষে তারা রাজ্যের রাজধানী সিতওয়েসহ অন্য আরও ১৫টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পাশাপাশি পালেতওয়ার ১৭টি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানেরও দখল নিয়েছে তারা।
এদিকে বেশির ভাগ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিলেও জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে ম্রউক উ, পাকতাও ও মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আরাকান আর্মি। কেবল রাখাইনেই নয়, জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো মিয়ানমারজুড়েই জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ সাফল্য লাভ করছে। শান প্রদেশের একটি বাণিজ্যকেন্দ্র দখল করে নিয়েছে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধরত জাতিগত সংখ্যালঘু যোদ্ধারা। কয়েক দিন আগে চীন অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করার আশ্বাস দেওয়ার পর গত শনিবার এ ঘোষণা দেয় সংখ্যালঘু যোদ্ধারা।
চলতি সপ্তাহের মধ্যেই মিয়ানমারের চিন রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চল থেকে জান্তাবাহিনীকে বিতাড়িত করার ঘোষণা দিয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। গত মঙ্গলবার চিন রাজ্যের দক্ষিণের আরও একটি শহরের দখল নেয় তিন বিদ্রোহী বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত সশস্ত্র গোষ্ঠী। তার পরপরই আরাকান আর্মি (এএ) এই ঘোষণা দিল। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরাকান আর্মি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আরাকান আর্মি (এএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (টিএনএলএ) সমন্বয়ে গঠিত ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স গত মঙ্গলবার খা মং ওয়া এলাকায় জান্তা বাহিনীর একটি সেনা চৌকি দখল করে নিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এখনো বেশ কয়েকটি ছোট ও বড় ঘাঁটির জান্তা সেনারা আত্মসমর্পণ করেনি। তবে আমরা চলতি সপ্তাহের মধ্যেই তাদের এসব ঘাঁটি থেকে নির্মূল করে ফেলব।’ গত ১৩ নভেম্বর থেকে শুরু করা অভিযানের পর ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স চিন রাজ্যের পালেতওয়ায় এখন পর্যন্ত ২০টিরও বেশি সেনা ঘাঁটির দখল নিয়েছে।
এর আগে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে আরাকান আর্মি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, রাখাইন রাজ্যের ১৭টি টাউনশিপের মধ্যে ১৫টিতেই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে এবং এ সময় তারা জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে ১৪২টি সেনা ঘাঁটি দখল করে নিয়েছে। এর বাইরে তারা চিন রাজ্যের পালেতওয়ার নিয়ন্ত্রণও নিয়েছে।
সে সময় আরাকান আর্মি ঘোষণা দেয়, তারা বিগত ৪৫ দিন ধরে টানা যুদ্ধ করে যাচ্ছিল জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে। অবশেষে তারা রাজ্যের রাজধানী সিতওয়েসহ অন্য আরও ১৫টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পাশাপাশি পালেতওয়ার ১৭টি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানেরও দখল নিয়েছে তারা।
এদিকে বেশির ভাগ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিলেও জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে ম্রউক উ, পাকতাও ও মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আরাকান আর্মি। কেবল রাখাইনেই নয়, জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো মিয়ানমারজুড়েই জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ সাফল্য লাভ করছে। শান প্রদেশের একটি বাণিজ্যকেন্দ্র দখল করে নিয়েছে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধরত জাতিগত সংখ্যালঘু যোদ্ধারা। কয়েক দিন আগে চীন অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করার আশ্বাস দেওয়ার পর গত শনিবার এ ঘোষণা দেয় সংখ্যালঘু যোদ্ধারা।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
৩ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে