ইন্দোনেশিয়া সফরে গেছেন ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস (৮৭)। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ১১ দিনব্যাপী সফরের অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার দেশটিতে যান তিনি। সফরের তৃতীয় দিনে গতকাল বৃহস্পতিবার জাকার্তায় অবস্থিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ ইসতিকলাল মসজিদ পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় সেখানে গ্র্যান্ড ইমাম নাসরুদ্দিন উমরের সঙ্গে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও পরিবেশ সুরক্ষাসংক্রান্ত একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন পোপ ফ্রান্সিস। বৈঠক করেন ছয়টি ধর্মের স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে।
ধর্মীয় সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে ২০২০ সালে স্থাপত্য নৈপুণ্যের অপূর্ব নিদর্শন এই মসজিদের সঙ্গে ‘আওয়ার লেডি অব দ্য আজাম্পশন’ ক্যাথেড্রালের সংযোগ স্থাপনকারী একটি সুড়ঙ্গ নির্মাণ করে ইন্দোনেশিয়া সরকার। ‘টানেল অব ফ্রেন্ডশিপ’ নামের সুড়ঙ্গটির দৈর্ঘ্য ২৮ দশমিক ৩ মিটার।
গতকাল ইসতিকলাল মসজিদে দেওয়া বক্তব্যে পোপ বলেন, ‘যুদ্ধ, সংঘাত এবং পরিবেশ ধ্বংসের ফলে বিশ্বমানবতা ‘গুরুতর সংকটের’ মুখে পড়ছে। বিভিন্ন ধর্মের লোকজনকে জানতে হবে আমরা সবাই ভাই। নিজেদের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য সত্ত্বেও আমাদের সবার যাত্রা ঈশ্বরের দিকে।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, তিন দিনের সফরের দ্বিতীয় দিন বুধবার জাকার্তায় ইন্দোনেশিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর সঙ্গে কথা বলেন পোপ। এ সময় তিনি ইন্দোনেশিয়ার ‘বৈচিত্র্যের মধ্যে সম্প্রীতি’র প্রতিশ্রুতি পালনের ওপর জোর দেন। পাঁচটি পর্যন্ত সন্তান নিয়ে বড় পরিবারে বসবাসের জন্য ইন্দোনেশিয়ার মানুষের প্রশংসা করেন তিনি।
পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এটি চালিয়ে যান। এটা হাস্যকর শোনাতে পারে। কিন্তু যেখানে পরিবারগুলো শিশুসন্তানের বদলে বিড়াল বা কুকুর পালতে পছন্দ করে, তাদের সবার জন্য আপনারা দৃষ্টান্তস্বরূপ।’ বছর দু-এক আগেও এমন এক মন্তব্যে পোপ ফ্রান্সিস বলেছিলেন, শিশুদের পরিবর্তে পোষা প্রাণী পালন বিবাহিত দম্পতিদের ‘মানবতা’ কমিয়ে দেয়।
ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরুর দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথমবারের মতো এমন দীর্ঘ বিদেশ সফরের কর্মসূচি নিয়েছেন পোপ। ইন্দোনেশিয়া থেকে পাপুয়া নিউগিনি, তিমুর লেস্ত ও সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা রয়েছে তাঁর।
ইন্দোনেশিয়া সফরে গেছেন ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস (৮৭)। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ১১ দিনব্যাপী সফরের অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার দেশটিতে যান তিনি। সফরের তৃতীয় দিনে গতকাল বৃহস্পতিবার জাকার্তায় অবস্থিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ ইসতিকলাল মসজিদ পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় সেখানে গ্র্যান্ড ইমাম নাসরুদ্দিন উমরের সঙ্গে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও পরিবেশ সুরক্ষাসংক্রান্ত একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন পোপ ফ্রান্সিস। বৈঠক করেন ছয়টি ধর্মের স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে।
ধর্মীয় সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে ২০২০ সালে স্থাপত্য নৈপুণ্যের অপূর্ব নিদর্শন এই মসজিদের সঙ্গে ‘আওয়ার লেডি অব দ্য আজাম্পশন’ ক্যাথেড্রালের সংযোগ স্থাপনকারী একটি সুড়ঙ্গ নির্মাণ করে ইন্দোনেশিয়া সরকার। ‘টানেল অব ফ্রেন্ডশিপ’ নামের সুড়ঙ্গটির দৈর্ঘ্য ২৮ দশমিক ৩ মিটার।
গতকাল ইসতিকলাল মসজিদে দেওয়া বক্তব্যে পোপ বলেন, ‘যুদ্ধ, সংঘাত এবং পরিবেশ ধ্বংসের ফলে বিশ্বমানবতা ‘গুরুতর সংকটের’ মুখে পড়ছে। বিভিন্ন ধর্মের লোকজনকে জানতে হবে আমরা সবাই ভাই। নিজেদের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য সত্ত্বেও আমাদের সবার যাত্রা ঈশ্বরের দিকে।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, তিন দিনের সফরের দ্বিতীয় দিন বুধবার জাকার্তায় ইন্দোনেশিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর সঙ্গে কথা বলেন পোপ। এ সময় তিনি ইন্দোনেশিয়ার ‘বৈচিত্র্যের মধ্যে সম্প্রীতি’র প্রতিশ্রুতি পালনের ওপর জোর দেন। পাঁচটি পর্যন্ত সন্তান নিয়ে বড় পরিবারে বসবাসের জন্য ইন্দোনেশিয়ার মানুষের প্রশংসা করেন তিনি।
পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এটি চালিয়ে যান। এটা হাস্যকর শোনাতে পারে। কিন্তু যেখানে পরিবারগুলো শিশুসন্তানের বদলে বিড়াল বা কুকুর পালতে পছন্দ করে, তাদের সবার জন্য আপনারা দৃষ্টান্তস্বরূপ।’ বছর দু-এক আগেও এমন এক মন্তব্যে পোপ ফ্রান্সিস বলেছিলেন, শিশুদের পরিবর্তে পোষা প্রাণী পালন বিবাহিত দম্পতিদের ‘মানবতা’ কমিয়ে দেয়।
ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরুর দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথমবারের মতো এমন দীর্ঘ বিদেশ সফরের কর্মসূচি নিয়েছেন পোপ। ইন্দোনেশিয়া থেকে পাপুয়া নিউগিনি, তিমুর লেস্ত ও সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা রয়েছে তাঁর।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৮ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
২২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে