ইন্দোনেশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রবোও সুবিয়ান্তোই দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন। কারণ আজ বুধবার অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, প্রথম রাউন্ডেই তিনি অর্ধেকেরও বেশি ভোট পেয়েছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার রাত ১২টার দিকে বিবিসি জানিয়েছে, ভোটের গণনার প্রাথমিক নমুনাগুলি দেখা গেছে, এক সময়ের ভয়ংকর জেনারেল সুবিয়ান্তো ৫৭ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছেন। ভোট শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সমর্থকদের উদ্দেশে উল্লাস প্রকাশ করে সুবিয়ান্তো বলেছেন, ‘এই বিজয় সমস্ত ইন্দোনেশিয়ার বিজয়।’
৭২ বছর বয়সী প্রবোও সুবিয়ান্তোর জনপ্রিয়তা দেখে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, ইন্দোনেশিয়া তাঁর কর্তৃত্ববাদী অতীতের দিকে আবারও ফিরে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। জেনারেল সুহার্তোর একনায়কত্বের সময় একটি বিশেষ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন সুবিয়ান্তো। তাঁর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনেরও বহু অভিযোগ রয়েছে।
নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে উল্লসিত অ্যাডভান্সড ইন্দোনেশিয়া কোয়ালিশনের প্রধান সুবিয়ান্তো সমর্থকদের অহংকারী না হতে পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত, অবশ্যই অহংকারী হওয়া উচিত নয়, উচ্ছ্বসিত হওয়া উচিত নয়, নম্র থাকা উচিত। এই বিজয় অবশ্যই ইন্দোনেশিয়ার সব মানুষের জন্য একটি বিজয় হতে হবে।’
এ সময় তিনি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্টদের নাম উল্লেখ করেন। ইন্দোনেশিয়ার গত দুটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি জোকো উইডোডোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছিলেন।
এবার সাবেক দুই প্রাদেশিক গভর্নরের মুখোমুখি হয়েছেন প্রবোও। তাঁরা দুজন প্রবোওর চেয়ে যথাক্রমে ১৭ ও ২৫ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
অতীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো প্রবোওর নির্বাচনী প্রচারে কিছুটা প্রভাব ফেলেছিল। তবে দেশটির অর্ধেকেরও বেশি তরুণ ভোটার এসব অভিযোগ এতটা আমলে নেয়নি। অধিকারকর্মীরা দাবি করেন, ১৯৯০-এর দশকে গণতন্ত্রপন্থী ছাত্রকর্মীদের অপহরণ, হত্যা এবং অন্যান্য নির্যাতনের জন্য প্রবোওকে কখনোই বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি।
এবারের নির্বাচনে ১৭ হাজার দ্বীপ ও তিনটি টাইমজোনে বিস্তৃত ইন্দোনেশিয়ার ২০ কোটি ৫০ লাখের বেশি মানুষ ভোট দেওয়ার যোগ্য ছিল। পাপুয়া এবং কালিমান্তানের মতো প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যালট বাক্স পৌঁছে দিতে নির্বাচনী কর্মীরা বহু বন-জঙ্গল ও দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছেন।
ইন্দোনেশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রবোও সুবিয়ান্তোই দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন। কারণ আজ বুধবার অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, প্রথম রাউন্ডেই তিনি অর্ধেকেরও বেশি ভোট পেয়েছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার রাত ১২টার দিকে বিবিসি জানিয়েছে, ভোটের গণনার প্রাথমিক নমুনাগুলি দেখা গেছে, এক সময়ের ভয়ংকর জেনারেল সুবিয়ান্তো ৫৭ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছেন। ভোট শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সমর্থকদের উদ্দেশে উল্লাস প্রকাশ করে সুবিয়ান্তো বলেছেন, ‘এই বিজয় সমস্ত ইন্দোনেশিয়ার বিজয়।’
৭২ বছর বয়সী প্রবোও সুবিয়ান্তোর জনপ্রিয়তা দেখে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, ইন্দোনেশিয়া তাঁর কর্তৃত্ববাদী অতীতের দিকে আবারও ফিরে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। জেনারেল সুহার্তোর একনায়কত্বের সময় একটি বিশেষ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন সুবিয়ান্তো। তাঁর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনেরও বহু অভিযোগ রয়েছে।
নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে উল্লসিত অ্যাডভান্সড ইন্দোনেশিয়া কোয়ালিশনের প্রধান সুবিয়ান্তো সমর্থকদের অহংকারী না হতে পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত, অবশ্যই অহংকারী হওয়া উচিত নয়, উচ্ছ্বসিত হওয়া উচিত নয়, নম্র থাকা উচিত। এই বিজয় অবশ্যই ইন্দোনেশিয়ার সব মানুষের জন্য একটি বিজয় হতে হবে।’
এ সময় তিনি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্টদের নাম উল্লেখ করেন। ইন্দোনেশিয়ার গত দুটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি জোকো উইডোডোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছিলেন।
এবার সাবেক দুই প্রাদেশিক গভর্নরের মুখোমুখি হয়েছেন প্রবোও। তাঁরা দুজন প্রবোওর চেয়ে যথাক্রমে ১৭ ও ২৫ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
অতীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো প্রবোওর নির্বাচনী প্রচারে কিছুটা প্রভাব ফেলেছিল। তবে দেশটির অর্ধেকেরও বেশি তরুণ ভোটার এসব অভিযোগ এতটা আমলে নেয়নি। অধিকারকর্মীরা দাবি করেন, ১৯৯০-এর দশকে গণতন্ত্রপন্থী ছাত্রকর্মীদের অপহরণ, হত্যা এবং অন্যান্য নির্যাতনের জন্য প্রবোওকে কখনোই বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি।
এবারের নির্বাচনে ১৭ হাজার দ্বীপ ও তিনটি টাইমজোনে বিস্তৃত ইন্দোনেশিয়ার ২০ কোটি ৫০ লাখের বেশি মানুষ ভোট দেওয়ার যোগ্য ছিল। পাপুয়া এবং কালিমান্তানের মতো প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যালট বাক্স পৌঁছে দিতে নির্বাচনী কর্মীরা বহু বন-জঙ্গল ও দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে