রাজনৈতিক সংকটে টালমাটাল শ্রীলঙ্কায় রাজনীতিবিদদের একটি সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে রনিল বিক্রমাসিংহের পদত্যাগ এবং ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকারকে দায়িত্ব গ্রহণের দাবি উঠেছে। তবে রনিল, চেয়েছেন যেকোনো মূল্যে আইন–শৃঙ্খলার উন্নতি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের যেসব মন্ত্রীরা সর্বদলীয় বৈঠকে সমবেত হয়েছিলেন, তাঁরা একটি সর্বদলীয় সরকার গঠন করে সেই সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরে সম্মত হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের সরকারি দল ও বিরোধী দলগুলো মিলেই সর্বদলীয় সরকার গঠন করা হবে। বৈঠকে রনিল স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেওয়ার্ধেনাকে বলেছেন একজন সর্বজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে।
শ্রীলঙ্কায় একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে কটাক্ষ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়টি নিয়ে প্রেমাদাসা বলেছেন, ‘এটিই রাজাপক্ষের গণতন্ত্র।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাজিথ প্রেমাদাসা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালীন একই ব্যক্তির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টির কড়া সমালোচনা করেছেন।
আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে প্রকাশিত এই টুইটে সাজিথ প্রেমাদাসা বলেছেন, ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ একই সঙ্গে ‘প্রহসন’ এবং ‘ট্র্যাজেডি’। তিনি আরও বলেন, ‘এটিই রাজাপক্ষের গণতন্ত্রের ধরন।’
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গার উপদেষ্টা রাম মানিক্কালিঙ্গাম বিবিসিকে বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা একটি অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে একজন অনির্বাচিত ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। কেবল তা-ই নয়, তিনি পার্লামেন্টেও তাঁর নিজ পদের জন্য নির্বাচিত হননি। আর এখন তিনি দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করছেন।’
বিশ্লেষকদের ধারণা, এর মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কা রাজনৈতিকভাবে আরও জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে পারে।
রাজনৈতিক সংকটে টালমাটাল শ্রীলঙ্কায় রাজনীতিবিদদের একটি সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে রনিল বিক্রমাসিংহের পদত্যাগ এবং ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকারকে দায়িত্ব গ্রহণের দাবি উঠেছে। তবে রনিল, চেয়েছেন যেকোনো মূল্যে আইন–শৃঙ্খলার উন্নতি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের যেসব মন্ত্রীরা সর্বদলীয় বৈঠকে সমবেত হয়েছিলেন, তাঁরা একটি সর্বদলীয় সরকার গঠন করে সেই সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরে সম্মত হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের সরকারি দল ও বিরোধী দলগুলো মিলেই সর্বদলীয় সরকার গঠন করা হবে। বৈঠকে রনিল স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেওয়ার্ধেনাকে বলেছেন একজন সর্বজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে।
শ্রীলঙ্কায় একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে কটাক্ষ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়টি নিয়ে প্রেমাদাসা বলেছেন, ‘এটিই রাজাপক্ষের গণতন্ত্র।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাজিথ প্রেমাদাসা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালীন একই ব্যক্তির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টির কড়া সমালোচনা করেছেন।
আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে প্রকাশিত এই টুইটে সাজিথ প্রেমাদাসা বলেছেন, ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ একই সঙ্গে ‘প্রহসন’ এবং ‘ট্র্যাজেডি’। তিনি আরও বলেন, ‘এটিই রাজাপক্ষের গণতন্ত্রের ধরন।’
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গার উপদেষ্টা রাম মানিক্কালিঙ্গাম বিবিসিকে বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা একটি অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে একজন অনির্বাচিত ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। কেবল তা-ই নয়, তিনি পার্লামেন্টেও তাঁর নিজ পদের জন্য নির্বাচিত হননি। আর এখন তিনি দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করছেন।’
বিশ্লেষকদের ধারণা, এর মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কা রাজনৈতিকভাবে আরও জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে গভীর অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠা। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় ক্ষমতায় ফেরার পর তার প্রশাসন অভিবাসন ও উচ্চশিক্ষা নীতিতে যেসব কড়াকড়ি পদক্ষেপ নিয়েছে, তা শুধু নীতিগত পরিবেশকে নয়—আঘাত করেছে হাজারো...
৪১ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এর আগে হোয়াইট হাউসে এসে রীতিমতো অপমানিত হয়েছিলেন। পোশাক, কথাবার্তা, আচরণের কারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের ধমক খেয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেদিল্লি পুলিশ গত ২৬ জুন সুনালী বিবিকে আটক করে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে বলে অভিযোগ উঠছে। বর্তমানে তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে সুনালী কি সন্তান জন্মদানের আগেই ভারত ফিরতে পারবেন? আর যদি না পারেন, তাহলে বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ওই শিশুর নাগরিকত্ব কী হবে?
২ ঘণ্টা আগেনেপালের পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গেও ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন সংকট দেখা দিয়েছে। নেপাল ও বাংলাদেশের স্থানীয় পরিবেশকদের কাছে শত শত কোটি রুপির লাইসেন্স ফি বকেয়া রয়েছে ভারতের টিভি সম্প্রচার সংস্থাগুলোর।
৩ ঘণ্টা আগে