মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কারাদণ্ডিত নেতা অং সান সু চি পাঁচটি মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সু চিকে পাঁচটি মামলা থেকে দায়মুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো আজ মঙ্গলবার জানিয়েছে, গৌতম বুদ্ধের ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে প্রতিবছর পালিত এক ধর্মীয় উৎসবের কারণে দেশের প্রায় ৭ হাজার কারাবন্দীকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সেই দায়মুক্তির অংশ হিসেবে সু চিকেও পাঁচটি মামলা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম এক প্রতিবেদনে বলেছে, ‘মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান দাও অং সান সু চিকে মাফ করে দিয়েছেন, যাকে বিভিন্ন মামলায় সংশ্লিষ্ট আদালত দণ্ডাদেশ দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে সংঘটিত অভ্যুত্থানের পর থেকেই বন্দিজীবন যাপন করছেন অং সান সু চি। তাঁকে দুর্নীতি, অবৈধ ওয়াকিটকি রাখা এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধ লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচটি মামলায় দণ্ড মাফ করা হলেও এখনো সু চির বিরুদ্ধে ১৪টি মামলা রয়েছে।
‘তাঁর কিছু সাজা ক্ষমা করা হলেও তাঁকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়নি। তাঁকে এখনো ১৪টি মামলার মুখোমুখি হতে হবে। ১৯টি মামলার মধ্যে মাত্র পাঁচটি মামলায় তাঁকে ক্ষমা করা হয়েছে’ বলে জানিয়েছে একটি আইনি সূত্র।
২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত অভ্যুত্থানে বন্দী হওয়ার পর থেকে সু চিকে মাত্র একবার জনসমক্ষে দেখা গেছে। তাও আবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে। সেদিন জান্তা বাহিনী নির্মিত রাজধানী নেপিডোর একটি আদালতকক্ষ থেকে সু চির তোলা একটি ছবি প্রচার করেছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো।
সর্বশেষ সু চিকে গত সপ্তাহে মিয়ানমারের একটি কারাগার থেকে সরিয়ে আবারও নিজ বাড়িতে গৃহবন্দী করা হয়েছে।
মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কারাদণ্ডিত নেতা অং সান সু চি পাঁচটি মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সু চিকে পাঁচটি মামলা থেকে দায়মুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো আজ মঙ্গলবার জানিয়েছে, গৌতম বুদ্ধের ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে প্রতিবছর পালিত এক ধর্মীয় উৎসবের কারণে দেশের প্রায় ৭ হাজার কারাবন্দীকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সেই দায়মুক্তির অংশ হিসেবে সু চিকেও পাঁচটি মামলা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম এক প্রতিবেদনে বলেছে, ‘মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান দাও অং সান সু চিকে মাফ করে দিয়েছেন, যাকে বিভিন্ন মামলায় সংশ্লিষ্ট আদালত দণ্ডাদেশ দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে সংঘটিত অভ্যুত্থানের পর থেকেই বন্দিজীবন যাপন করছেন অং সান সু চি। তাঁকে দুর্নীতি, অবৈধ ওয়াকিটকি রাখা এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধ লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচটি মামলায় দণ্ড মাফ করা হলেও এখনো সু চির বিরুদ্ধে ১৪টি মামলা রয়েছে।
‘তাঁর কিছু সাজা ক্ষমা করা হলেও তাঁকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়নি। তাঁকে এখনো ১৪টি মামলার মুখোমুখি হতে হবে। ১৯টি মামলার মধ্যে মাত্র পাঁচটি মামলায় তাঁকে ক্ষমা করা হয়েছে’ বলে জানিয়েছে একটি আইনি সূত্র।
২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত অভ্যুত্থানে বন্দী হওয়ার পর থেকে সু চিকে মাত্র একবার জনসমক্ষে দেখা গেছে। তাও আবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে। সেদিন জান্তা বাহিনী নির্মিত রাজধানী নেপিডোর একটি আদালতকক্ষ থেকে সু চির তোলা একটি ছবি প্রচার করেছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো।
সর্বশেষ সু চিকে গত সপ্তাহে মিয়ানমারের একটি কারাগার থেকে সরিয়ে আবারও নিজ বাড়িতে গৃহবন্দী করা হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
১৬ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
৩ ঘণ্টা আগে