৩৪ বছর বয়সী গ্লোরিয়া রিচার্ডস মূলত মঞ্চে অভিনয় করেন। কিন্তু অভিনয়ের ব্যস্ততা না থাকলে সম্পদশালী ব্যক্তিদের বাচ্চা দেখাশোনা করেন তিনি। আর এ কাজটি করেই প্রতিদিন ২ হাজার ডলার আয় করেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা!
‘সিএনবিসি মেক ইট’ অনুষ্ঠানে নিজের কাজের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে এক আলাপচারিতায় এ তথ্যটি দিয়েছেন গ্লোরিয়া।
শুধু টাকাই নয়, বাচ্চা দেখাশোনা করে গ্লোরিয়া আরও যেসব সুযোগ-সুবিধা পান তা অনেকের কাছেই অকল্পনীয়। এ কাজটি প্রায়ই তাঁকে জেট বিমান কিংবা প্রমোদতরীতে চড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়। এ ছাড়া আবাসন সুবিধা তো আছেই।
বিপুল আয়ের জন্যই বছরের নির্দিষ্ট একটি সময় কাজটি করেন গ্লোরিয়া। বাকি সময়টুকু তিনি ভোগ-বিলাস আর মঞ্চনাটক করে বেড়ান।
গ্লোরিয়া বলেন, ‘বছরে বড়জোর দুই মাস কাজ করি আমি। এতে বাকি মাসগুলো আমার দারুণ কেটে যায়।’
কাজের সম্পর্কে আরও বিস্তৃত আলোচনা করতে গিয়ে গ্লোরিয়া জানান, বিলিয়নিয়ারদের বাড়িতে ন্যানির কাজ করতে গিয়ে শুধু যে বাচ্চা দেখাশোনা করতে হয়, তা নয়। এসব শিশুকে পড়ানো কিংবা ঘোরাফেরা করার রুটিনও সমন্বয় করেন তিনি। এসবের জন্য দিনে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা ব্যস্ত থাকতে হয় তাঁকে।
বিপুল অর্থ সম্পদের মালিকেরা মূলত ব্যস্ততার জন্য তাঁদের সন্তানকে বিশ্বাসযোগ্য কারও কাছে রাখতে চান, যারা শিশুদের আদরযত্নে বড় করে তুলবে। এ কাজে গ্লোরিয়া এতটাই বিশ্বস্ত যে-একবার একটি ইতালিয়ান বোর্ডিং স্কুলে সন্তানদের নামের শেষে তাঁর নামের উপাধি বসিয়ে দিয়েছিলেন বাবা-মায়েরা।
তবে বিলিয়নিয়ারদের সঙ্গে কাজ করার কিছু ঝামেলাও রয়েছে। একবার সুইজারল্যান্ডে তিন সপ্তাহ কাজের পর একটি পরিবার জানিয়ে দিয়েছিল তাঁকে বেতন দিতে পারবে না, কারণ টাকা নেই। গ্লোরিয়া বলেন, ‘কারও কাজ পছন্দ না হলে তাঁরা এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানাবে। আপনাকে সোজা টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেবে।’
৩৪ বছর বয়সী গ্লোরিয়া রিচার্ডস মূলত মঞ্চে অভিনয় করেন। কিন্তু অভিনয়ের ব্যস্ততা না থাকলে সম্পদশালী ব্যক্তিদের বাচ্চা দেখাশোনা করেন তিনি। আর এ কাজটি করেই প্রতিদিন ২ হাজার ডলার আয় করেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা!
‘সিএনবিসি মেক ইট’ অনুষ্ঠানে নিজের কাজের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে এক আলাপচারিতায় এ তথ্যটি দিয়েছেন গ্লোরিয়া।
শুধু টাকাই নয়, বাচ্চা দেখাশোনা করে গ্লোরিয়া আরও যেসব সুযোগ-সুবিধা পান তা অনেকের কাছেই অকল্পনীয়। এ কাজটি প্রায়ই তাঁকে জেট বিমান কিংবা প্রমোদতরীতে চড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়। এ ছাড়া আবাসন সুবিধা তো আছেই।
বিপুল আয়ের জন্যই বছরের নির্দিষ্ট একটি সময় কাজটি করেন গ্লোরিয়া। বাকি সময়টুকু তিনি ভোগ-বিলাস আর মঞ্চনাটক করে বেড়ান।
গ্লোরিয়া বলেন, ‘বছরে বড়জোর দুই মাস কাজ করি আমি। এতে বাকি মাসগুলো আমার দারুণ কেটে যায়।’
কাজের সম্পর্কে আরও বিস্তৃত আলোচনা করতে গিয়ে গ্লোরিয়া জানান, বিলিয়নিয়ারদের বাড়িতে ন্যানির কাজ করতে গিয়ে শুধু যে বাচ্চা দেখাশোনা করতে হয়, তা নয়। এসব শিশুকে পড়ানো কিংবা ঘোরাফেরা করার রুটিনও সমন্বয় করেন তিনি। এসবের জন্য দিনে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা ব্যস্ত থাকতে হয় তাঁকে।
বিপুল অর্থ সম্পদের মালিকেরা মূলত ব্যস্ততার জন্য তাঁদের সন্তানকে বিশ্বাসযোগ্য কারও কাছে রাখতে চান, যারা শিশুদের আদরযত্নে বড় করে তুলবে। এ কাজে গ্লোরিয়া এতটাই বিশ্বস্ত যে-একবার একটি ইতালিয়ান বোর্ডিং স্কুলে সন্তানদের নামের শেষে তাঁর নামের উপাধি বসিয়ে দিয়েছিলেন বাবা-মায়েরা।
তবে বিলিয়নিয়ারদের সঙ্গে কাজ করার কিছু ঝামেলাও রয়েছে। একবার সুইজারল্যান্ডে তিন সপ্তাহ কাজের পর একটি পরিবার জানিয়ে দিয়েছিল তাঁকে বেতন দিতে পারবে না, কারণ টাকা নেই। গ্লোরিয়া বলেন, ‘কারও কাজ পছন্দ না হলে তাঁরা এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানাবে। আপনাকে সোজা টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেবে।’
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর ছুটে চলছে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতির পর ইরানে দমন-পীড়নের এক নতুন বাস্তবতা তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ সাময়িকভাবে থেমে গেলেও ইসলামিক রিপাবলিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর চলছে।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউসে প্রকাশ্য অশ্রাব্য ভাষায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষোভ ও হতাশা ফুটে উঠেছে। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ব্যর্থতা তাঁকে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিকভাবে চাপে ফেলেছে। শান্তি স্থাপনের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ হলে সেটি ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে