সুন্দর স্থাপত্য ও চোখ ধাঁধানো বেলাভূমির দেশ মাল্টার মানুষেরাই তাঁদের শরীর নিয়ে সবচেয়ে সুখী। জরিপে দেখা গেছে, শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে মাল্টার মানুষই শীর্ষস্থানে রয়েছে। তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো-শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে বাংলাদেশিদের অবস্থান তালিকার তিন নম্বরে!
নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড ও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শরীর নিয়ে কোন দেশের মানুষ কেমন আত্মবিশ্বাসী জানতে জরিপটি পরিচালনা করেছিল যুক্তরাজ্যের অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটি। একটি কুইজ পদ্ধতির মধ্য দিয়ে শারীরিক গঠন বিষয়ে ৬৫টি দেশের অন্তত ৫৬ হাজার ৯৬৮ জনের মধ্যে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।
জরিপ অনুযায়ী, মাল্টার পরই তালিকায় দুই নম্বরে রয়েছে তাইওয়ানের মানুষ। তিন নম্বরে বাংলাদেশের পর ধারাবাহিকভাবে এই তালিকার অন্য দেশগুলো হলো-কাজাখস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, মিশর, ইরাক, পোল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
অবাক করা বিষয় হলো-এই তালিকায় শরীর নিয়ে সবচেয়ে কম আত্মবিশ্বাসী দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়ার মানুষকে। কম আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পরই রয়েছেন ভারতীয়রা এবং তাঁদের পরই যুক্তরাজ্যের মানুষ। এভাবে এই তালিকায় ধারাবাহিকভাবে রয়েছে, আয়ারল্যান্ড, ইউক্রেন, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স ও ব্রাজিল।
তবে জরিপটি পরিচালনা করতে গিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, কীভাবে দেহের উপলব্ধি বা প্রশংসা দেশ থেকে দেশে পরিবর্তিত হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ‘আমি আমার শরীরকে সম্মান করি’ এবং ‘আমি আমার শরীরের বিভিন্ন এবং অনন্য বৈশিষ্ট্যের প্রশংসা করি’ সহ ১০টি বিবৃতির সঙ্গে কে কতটুকু একমত তা নিয়ে রেটিং করতে বলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে জরিপটির প্রধান প্রফেসর বীরেন স্বামী বলেছেন, ‘বিশ্বের ২৫০ জনের বেশি বিজ্ঞানীকে যুক্ত করে শরীরের গঠন বিষয়ে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় গবেষণাগুলোর একটি।’
তিনি জানান, শরীরের নিয়ে ইতিবাচক উপলব্ধির বিষয়গুলো উন্নত মনস্তাত্ত্বিক সুস্থতার সঙ্গে জড়িত।
গবেষণাটিতে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ হলো-বিভিন্ন দেশের মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মানুষদের পাশাপাশি যারা অবিবাহিত—শরীর নিয়ে তাঁদের উপলব্ধি বেশি ইতিবাচক ছিল।
সুন্দর স্থাপত্য ও চোখ ধাঁধানো বেলাভূমির দেশ মাল্টার মানুষেরাই তাঁদের শরীর নিয়ে সবচেয়ে সুখী। জরিপে দেখা গেছে, শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে মাল্টার মানুষই শীর্ষস্থানে রয়েছে। তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো-শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে বাংলাদেশিদের অবস্থান তালিকার তিন নম্বরে!
নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড ও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শরীর নিয়ে কোন দেশের মানুষ কেমন আত্মবিশ্বাসী জানতে জরিপটি পরিচালনা করেছিল যুক্তরাজ্যের অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটি। একটি কুইজ পদ্ধতির মধ্য দিয়ে শারীরিক গঠন বিষয়ে ৬৫টি দেশের অন্তত ৫৬ হাজার ৯৬৮ জনের মধ্যে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।
জরিপ অনুযায়ী, মাল্টার পরই তালিকায় দুই নম্বরে রয়েছে তাইওয়ানের মানুষ। তিন নম্বরে বাংলাদেশের পর ধারাবাহিকভাবে এই তালিকার অন্য দেশগুলো হলো-কাজাখস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, মিশর, ইরাক, পোল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
অবাক করা বিষয় হলো-এই তালিকায় শরীর নিয়ে সবচেয়ে কম আত্মবিশ্বাসী দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়ার মানুষকে। কম আত্মবিশ্বাসের দিক দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পরই রয়েছেন ভারতীয়রা এবং তাঁদের পরই যুক্তরাজ্যের মানুষ। এভাবে এই তালিকায় ধারাবাহিকভাবে রয়েছে, আয়ারল্যান্ড, ইউক্রেন, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স ও ব্রাজিল।
তবে জরিপটি পরিচালনা করতে গিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, কীভাবে দেহের উপলব্ধি বা প্রশংসা দেশ থেকে দেশে পরিবর্তিত হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ‘আমি আমার শরীরকে সম্মান করি’ এবং ‘আমি আমার শরীরের বিভিন্ন এবং অনন্য বৈশিষ্ট্যের প্রশংসা করি’ সহ ১০টি বিবৃতির সঙ্গে কে কতটুকু একমত তা নিয়ে রেটিং করতে বলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে জরিপটির প্রধান প্রফেসর বীরেন স্বামী বলেছেন, ‘বিশ্বের ২৫০ জনের বেশি বিজ্ঞানীকে যুক্ত করে শরীরের গঠন বিষয়ে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় গবেষণাগুলোর একটি।’
তিনি জানান, শরীরের নিয়ে ইতিবাচক উপলব্ধির বিষয়গুলো উন্নত মনস্তাত্ত্বিক সুস্থতার সঙ্গে জড়িত।
গবেষণাটিতে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ হলো-বিভিন্ন দেশের মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মানুষদের পাশাপাশি যারা অবিবাহিত—শরীর নিয়ে তাঁদের উপলব্ধি বেশি ইতিবাচক ছিল।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে