ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধূমপানমুক্ত রাখতে নতুন আইন পাস করেছে নিউজিল্যান্ড। মঙ্গলবার (১৩ নভেম্বর) দেশটির পার্লামেন্টে ‘ধূমপানমুক্ত পরিবেশ’ আইন পাস হয়। আগামী বছর থেকে নিউজিল্যান্ডে এই নতুন আইন কার্যকর হবে।
এই আইন অনুযায়ী, ২০০৮ সালের পরে জন্ম নেওয়া কেউ সিগারেট বা তামাকজাত দ্রব্য কিনতে পারবে না। ফলে প্রতিবছর সিগারেট বা তামাকজাত পণ্য কিনতে সক্ষম লোকের সংখ্যা কমতে থাকবে। আর এমন চলতে থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৪০ বছর বয়সী কেউ সিগারেট কেনার থাকবে না।
বিবিসির খবরে বলা হয়, আইন পাসের আগে বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী আয়েশা ভেরাল। তিনি বলেন, ‘ধূমপানমুক্ত ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হতেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
আয়েশা ভেরাল আরও বলেন, ‘এই আইনের ফলে হাজার হাজার নিউজিল্যান্ডবাসী সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুর অধিকারী হবে। স্বাস্থ্য খাতে ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ বেঁচে যাবে।’
নিউজিল্যান্ড সরকার কর্তৃক গত নভেম্বরে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চলতি বছর প্রতিদিন মাত্র ৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপান করছেন, যা দেশটির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯ দশমিক ৪ শতাংশ।
‘ধূমপানমুক্ত পরিবেশ’ আইনের ফলে ২০২৫ সাল নাগাদ সিগারেট বা তামাক ব্যবহারকারীদের সংখ্যা ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর এই আইনের লক্ষ্য, নিউজিল্যান্ডে ধীরে ধীরে ধূমপান সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা।
নতুন আইনের ফলে সিগারেট বা তামাকজাত পণ্য বিক্রি করার দোকানের সংখ্যাও কমে যাবে। বর্তমানে দেশটিতে ৬ হাজার দোকানে তামাকজাত পণ্য বিক্রি করা হয়। এই সংখ্যা ৬০০তে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়া সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রা কমাতে বাধ্য হবে কোম্পানিগুলো।
এদিকে সদ্য পাস হওয়া আইনটিতে ভ্যাপ, অর্থাৎ ইলেকট্রিক সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়নি। ফলে তরুণ প্রজন্মের কাছে সিগারেটের থেকে ভ্যাপ বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে নিউজিল্যান্ডে।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধূমপানমুক্ত রাখতে নতুন আইন পাস করেছে নিউজিল্যান্ড। মঙ্গলবার (১৩ নভেম্বর) দেশটির পার্লামেন্টে ‘ধূমপানমুক্ত পরিবেশ’ আইন পাস হয়। আগামী বছর থেকে নিউজিল্যান্ডে এই নতুন আইন কার্যকর হবে।
এই আইন অনুযায়ী, ২০০৮ সালের পরে জন্ম নেওয়া কেউ সিগারেট বা তামাকজাত দ্রব্য কিনতে পারবে না। ফলে প্রতিবছর সিগারেট বা তামাকজাত পণ্য কিনতে সক্ষম লোকের সংখ্যা কমতে থাকবে। আর এমন চলতে থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৪০ বছর বয়সী কেউ সিগারেট কেনার থাকবে না।
বিবিসির খবরে বলা হয়, আইন পাসের আগে বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী আয়েশা ভেরাল। তিনি বলেন, ‘ধূমপানমুক্ত ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হতেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
আয়েশা ভেরাল আরও বলেন, ‘এই আইনের ফলে হাজার হাজার নিউজিল্যান্ডবাসী সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুর অধিকারী হবে। স্বাস্থ্য খাতে ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ বেঁচে যাবে।’
নিউজিল্যান্ড সরকার কর্তৃক গত নভেম্বরে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চলতি বছর প্রতিদিন মাত্র ৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপান করছেন, যা দেশটির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯ দশমিক ৪ শতাংশ।
‘ধূমপানমুক্ত পরিবেশ’ আইনের ফলে ২০২৫ সাল নাগাদ সিগারেট বা তামাক ব্যবহারকারীদের সংখ্যা ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর এই আইনের লক্ষ্য, নিউজিল্যান্ডে ধীরে ধীরে ধূমপান সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা।
নতুন আইনের ফলে সিগারেট বা তামাকজাত পণ্য বিক্রি করার দোকানের সংখ্যাও কমে যাবে। বর্তমানে দেশটিতে ৬ হাজার দোকানে তামাকজাত পণ্য বিক্রি করা হয়। এই সংখ্যা ৬০০তে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়া সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রা কমাতে বাধ্য হবে কোম্পানিগুলো।
এদিকে সদ্য পাস হওয়া আইনটিতে ভ্যাপ, অর্থাৎ ইলেকট্রিক সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়নি। ফলে তরুণ প্রজন্মের কাছে সিগারেটের থেকে ভ্যাপ বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে নিউজিল্যান্ডে।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীনদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেগত ছয় বছরে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী প্রায় ২০ শতাংশ কমে সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজারে। গতকাল রোববার দেশটির ক্ষমতাসীন দলের এক এমপির প্রকাশিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই ঘোষণার পরপরই ভারতে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর পণ্য বর্জনের ডাক উঠেছে। ম্যাকডোনাল্ডস, কোকা-কোলা, আমাজন ও অ্যাপলের মতো ব্র্যান্ডগুলো এখন অনলাইন-অফলাইনে (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম) তীব্র...
২ ঘণ্টা আগেফিলিপিনো কোস্ট গার্ডের মুখপাত্র কমোডর জে তারিয়েলা জানিয়েছেন, তাঁরা বিতর্কিত স্কারবরো শোল এলাকায় জেলেদের সহায়তা দিচ্ছিলেন। এ সময় চীনা কোস্ট গার্ড ঝুঁকিপূর্ণ কৌশল অবলম্বন করে। এর ফলে নিজেদের নৌযানের আঘাতে চীনা যুদ্ধজাহাজটির সামনের ডেকে বড়ধরনের ক্ষতি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে