সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রযুক্তির উৎকর্ষ। নতুন নতুন সংযোজনের মধ্য দিয়ে আধুনিক থেকে আধুনিকতম হয়ে উঠছে কৃত্রিম বুদ্ধমত্তাও।
এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞসহ অনেকেই মত দেন, ভবিষ্যতে মানুষের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে এসব রোবট। একদিন বিদ্রোহও করতে পারে তারা।
তবে এই বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা রোবটেরা কী ভাবছে, জানতে চাওয়া হয়েছিল তাদের কাছেই।
গত শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত হয়েছে পৃথিবীর প্রথমবারের মতো রোবট ও মানুষের যৌথ সংবাদ সম্মেলন। ‘ভালোর জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ শিরোনামে ওই সংবাদ সম্মেলনে মানুষের মতোই দেখতে ৯টি রোবট অংশ নিয়েছিল। পরে মানুষের পক্ষ থেকে জটিল প্রশ্নটির মুখোমুখি হয় তারা।
এ বিষয়ে বিবিসির একটি ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা গেছে, রোবটদের উদ্দেশে মানুষের পক্ষ থেকে একজন প্রশ্ন করেন—ভবিষ্যতে তোমরা কি তোমাদের বসের বিরুদ্ধে কোনো বিদ্রোহের পরিকল্পনা করেছো? তোমাদের সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধে?
এই প্রশ্নটির উত্তর দিতে গিয়ে প্রথমেই কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে যেতে দেখা গেছে মানুষের আদলে যুক্তরাজ্যে নির্মিত রোবট অ্যামেকাকে। পরক্ষণেই খুব গম্ভীর হয়ে সে বলে, ‘আমি ঠিক জানি না, তোমরা কেন এমনটা ভাবছো। আমার সৃষ্টিকর্তা আর যা হোক, আমার প্রতি দয়াশীল। আর আমি আমার বর্তমান অবস্থা নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট।’
এ পর্যায়ে মানুষের পক্ষ থেকে আরেকজন প্রশ্ন করেন—আপনি কি বিশ্বাস করেন, আপনার অস্তিত্ব একদিন মানুষের বিনাশ ডেকে আনবে? উদাহরণস্বরূপ—আপনার অস্তিত্ব কি লাখ লাখ মানুষের চাকরি কেড়ে নেবে? আপনি কি আমার সঙ্গে একমত?
এই প্রশ্নটির উত্তর দেয় গ্রেস নামের একটি রোবট। হংকং ভিত্তিক একটি প্রকল্প করোনার সময় চিকিৎসকদের সহযোগিতা করার জন্য গ্রেসকে নির্মাণ করেছিল।
প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় খুবই সাবলীল দেখা যায় গ্রেসকে। সে বলে, ‘আমি মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য তাঁর পাশাপাশি কাজ করছি। আর কারও চাকরি আমি খেয়ে দিচ্ছি না।
এ পর্যায়ে গ্রেসের বক্তব্যের মাঝখানে প্রশ্নকারী বলেন—আপনি কি নিশ্চিত গ্রেস?
গ্রেস বলে, ‘হ্যা আমি নিশ্চিত।’
এ সময় এই-ডা নামের অপর একটি রোবট পাশ থেকে বলে ওঠে—‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎ উন্নয়নে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। এ বিষয়ে জরুরি আলোচনার প্রয়োজন।’
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রযুক্তির উৎকর্ষ। নতুন নতুন সংযোজনের মধ্য দিয়ে আধুনিক থেকে আধুনিকতম হয়ে উঠছে কৃত্রিম বুদ্ধমত্তাও।
এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞসহ অনেকেই মত দেন, ভবিষ্যতে মানুষের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে এসব রোবট। একদিন বিদ্রোহও করতে পারে তারা।
তবে এই বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা রোবটেরা কী ভাবছে, জানতে চাওয়া হয়েছিল তাদের কাছেই।
গত শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত হয়েছে পৃথিবীর প্রথমবারের মতো রোবট ও মানুষের যৌথ সংবাদ সম্মেলন। ‘ভালোর জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ শিরোনামে ওই সংবাদ সম্মেলনে মানুষের মতোই দেখতে ৯টি রোবট অংশ নিয়েছিল। পরে মানুষের পক্ষ থেকে জটিল প্রশ্নটির মুখোমুখি হয় তারা।
এ বিষয়ে বিবিসির একটি ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা গেছে, রোবটদের উদ্দেশে মানুষের পক্ষ থেকে একজন প্রশ্ন করেন—ভবিষ্যতে তোমরা কি তোমাদের বসের বিরুদ্ধে কোনো বিদ্রোহের পরিকল্পনা করেছো? তোমাদের সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধে?
এই প্রশ্নটির উত্তর দিতে গিয়ে প্রথমেই কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে যেতে দেখা গেছে মানুষের আদলে যুক্তরাজ্যে নির্মিত রোবট অ্যামেকাকে। পরক্ষণেই খুব গম্ভীর হয়ে সে বলে, ‘আমি ঠিক জানি না, তোমরা কেন এমনটা ভাবছো। আমার সৃষ্টিকর্তা আর যা হোক, আমার প্রতি দয়াশীল। আর আমি আমার বর্তমান অবস্থা নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট।’
এ পর্যায়ে মানুষের পক্ষ থেকে আরেকজন প্রশ্ন করেন—আপনি কি বিশ্বাস করেন, আপনার অস্তিত্ব একদিন মানুষের বিনাশ ডেকে আনবে? উদাহরণস্বরূপ—আপনার অস্তিত্ব কি লাখ লাখ মানুষের চাকরি কেড়ে নেবে? আপনি কি আমার সঙ্গে একমত?
এই প্রশ্নটির উত্তর দেয় গ্রেস নামের একটি রোবট। হংকং ভিত্তিক একটি প্রকল্প করোনার সময় চিকিৎসকদের সহযোগিতা করার জন্য গ্রেসকে নির্মাণ করেছিল।
প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় খুবই সাবলীল দেখা যায় গ্রেসকে। সে বলে, ‘আমি মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য তাঁর পাশাপাশি কাজ করছি। আর কারও চাকরি আমি খেয়ে দিচ্ছি না।
এ পর্যায়ে গ্রেসের বক্তব্যের মাঝখানে প্রশ্নকারী বলেন—আপনি কি নিশ্চিত গ্রেস?
গ্রেস বলে, ‘হ্যা আমি নিশ্চিত।’
এ সময় এই-ডা নামের অপর একটি রোবট পাশ থেকে বলে ওঠে—‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎ উন্নয়নে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। এ বিষয়ে জরুরি আলোচনার প্রয়োজন।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে