ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা অঞ্চলের মালাং শহরে ফুটবল মাঠে সংঘর্ষ ও পদদলনে অন্তত ১২৫ জন প্রাণ হারিয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার (১ অক্টোবর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। কানজুরুহান স্টেডিয়ামে খেলায় জয়-পরাজয়কে কেন্দ্র করে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ সময় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে এবং শ্বাসকষ্টে মৃত্যু হয় অনেকের। ফুটবল মাঠে সংঘটিত অন্যতম বড় সংঘর্ষের ঘটনা এটি।
ফুটবল মাঠে এর আগেও বেশ কিছু বড় বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় প্রাণ হারায় অনেক মানুষ।
আজ রোববার ফুটবল মাঠে সংঘটিত ১০টি বড় সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
পেরু
১৯৬৪ সালের ২৪ মে পেরুর রাজধানী লিমার জাতীয় স্টেডিয়ামে পেরু-আর্জেন্টিনা অলিম্পিক বাছাইপর্বের ম্যাচে পদদলিত হয়ে ৩২০ জন নিহত ও ১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন।
রাশিয়া
১৯৮২ সালের ২০ অক্টোবর মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে উয়েফা কাপের ম্যাচে মুখোমুখি হয় স্পার্টাক মস্কো বনাম ডাচ হারলেম। সেই ম্যাচে সিঁড়িতে পিষ্ট হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে। আনুষ্ঠানিকভাবে ৬৬ জন নিহতের কথা জানানো হয়, এর মধ্যে ৪৫ জনই কিশোর। কিন্তু সোভিয়েতস্কি স্পোর্ট অনুসারে, নিহতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তারা জানায়, ৩৪০ জন নিহত হয়েছে।
ঘানা
২০০১ সালের ৯ মে ঘানার রাজধানী আক্রায় মুখোমুখি হয় হার্টস অব ওকস বনাম কুমাসি। কুমাসি ম্যাচে হারলে সংঘর্ষে জড়ায় তাঁদের সমর্থকেরা। তারা চেয়ার ভেঙে মাঠে নিক্ষেপ করে। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এ সময় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে ১২৬ জনের প্রাণ যায়।
ইংল্যান্ড
১৯৮৯ সালের ১৫ এপ্রিল শেফিল্ডের হিলসবরো স্টেডিয়ামে এফএ কাপের সেমিফাইনালে সংঘর্ষে ৯৭ জন লিভারপুল সমর্থক নিহত হন।
গুয়াতেমালা
১৯৯৬ সালের ১৬ অক্টোবর মাতেও ফ্লোরেস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ১৯৯৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয় গুয়াতেমালা বনাম কোস্টারিকা। সেই ম্যাচে পদদলিত হয়ে প্রাণ হারায় ৮০ জন দর্শক।
স্কটল্যান্ড
১৯৭১ সালের ২ জানুয়ারি আইব্রক্স স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় রেঞ্জারস বনাম শেলটিক ডার্বি। সেই ম্যাচে সংঘর্ষে প্রাণ হারায় ৬৬ জন।
মিসর
২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিসরের পোর্ট সাইদ শহরে আল-মাসরি ও আল-আহলি ক্লাবের ম্যাচ শেষে ভক্তদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে নিহত হয় ৭৪ জন।
দক্ষিণ আফ্রিকা
২০০১ সালের ১১ এপ্রিল জোহানেসবার্গের এলিস পার্ক স্টেডিয়ামে অরল্যান্ডো পাইরেটস বনাম কাইজার চিফসের ম্যাচে পদদলিত হয়ে নিহত হন ৪৩ জন।
বেলজিয়াম
১৯৮৫ সালের ২৯ মে ব্রাসেলসের হেইসেল স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় জুভেন্টাস বনাম লিভারপুল। ম্যাচের আগে ভক্তদের মধ্যে সংঘর্ষে ৩৯ জন নিহত হন।
ক্যামেরুন
২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি ক্যামেরুনের রাজধানী ইয়াউন্দেতে আফ্রিকান কাপ অব নেশনস টুর্নামেন্টের ম্যাচে মুখোমুখি হয় ক্যামেরুন ও কমোরোস। সেখানে দর্শকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পদদলিত হয়ে ৮ জন নিহত হন।
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা অঞ্চলের মালাং শহরে ফুটবল মাঠে সংঘর্ষ ও পদদলনে অন্তত ১২৫ জন প্রাণ হারিয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার (১ অক্টোবর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। কানজুরুহান স্টেডিয়ামে খেলায় জয়-পরাজয়কে কেন্দ্র করে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ সময় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে এবং শ্বাসকষ্টে মৃত্যু হয় অনেকের। ফুটবল মাঠে সংঘটিত অন্যতম বড় সংঘর্ষের ঘটনা এটি।
ফুটবল মাঠে এর আগেও বেশ কিছু বড় বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় প্রাণ হারায় অনেক মানুষ।
আজ রোববার ফুটবল মাঠে সংঘটিত ১০টি বড় সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
পেরু
১৯৬৪ সালের ২৪ মে পেরুর রাজধানী লিমার জাতীয় স্টেডিয়ামে পেরু-আর্জেন্টিনা অলিম্পিক বাছাইপর্বের ম্যাচে পদদলিত হয়ে ৩২০ জন নিহত ও ১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন।
রাশিয়া
১৯৮২ সালের ২০ অক্টোবর মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে উয়েফা কাপের ম্যাচে মুখোমুখি হয় স্পার্টাক মস্কো বনাম ডাচ হারলেম। সেই ম্যাচে সিঁড়িতে পিষ্ট হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে। আনুষ্ঠানিকভাবে ৬৬ জন নিহতের কথা জানানো হয়, এর মধ্যে ৪৫ জনই কিশোর। কিন্তু সোভিয়েতস্কি স্পোর্ট অনুসারে, নিহতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তারা জানায়, ৩৪০ জন নিহত হয়েছে।
ঘানা
২০০১ সালের ৯ মে ঘানার রাজধানী আক্রায় মুখোমুখি হয় হার্টস অব ওকস বনাম কুমাসি। কুমাসি ম্যাচে হারলে সংঘর্ষে জড়ায় তাঁদের সমর্থকেরা। তারা চেয়ার ভেঙে মাঠে নিক্ষেপ করে। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এ সময় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে ১২৬ জনের প্রাণ যায়।
ইংল্যান্ড
১৯৮৯ সালের ১৫ এপ্রিল শেফিল্ডের হিলসবরো স্টেডিয়ামে এফএ কাপের সেমিফাইনালে সংঘর্ষে ৯৭ জন লিভারপুল সমর্থক নিহত হন।
গুয়াতেমালা
১৯৯৬ সালের ১৬ অক্টোবর মাতেও ফ্লোরেস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ১৯৯৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয় গুয়াতেমালা বনাম কোস্টারিকা। সেই ম্যাচে পদদলিত হয়ে প্রাণ হারায় ৮০ জন দর্শক।
স্কটল্যান্ড
১৯৭১ সালের ২ জানুয়ারি আইব্রক্স স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় রেঞ্জারস বনাম শেলটিক ডার্বি। সেই ম্যাচে সংঘর্ষে প্রাণ হারায় ৬৬ জন।
মিসর
২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিসরের পোর্ট সাইদ শহরে আল-মাসরি ও আল-আহলি ক্লাবের ম্যাচ শেষে ভক্তদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে নিহত হয় ৭৪ জন।
দক্ষিণ আফ্রিকা
২০০১ সালের ১১ এপ্রিল জোহানেসবার্গের এলিস পার্ক স্টেডিয়ামে অরল্যান্ডো পাইরেটস বনাম কাইজার চিফসের ম্যাচে পদদলিত হয়ে নিহত হন ৪৩ জন।
বেলজিয়াম
১৯৮৫ সালের ২৯ মে ব্রাসেলসের হেইসেল স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় জুভেন্টাস বনাম লিভারপুল। ম্যাচের আগে ভক্তদের মধ্যে সংঘর্ষে ৩৯ জন নিহত হন।
ক্যামেরুন
২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি ক্যামেরুনের রাজধানী ইয়াউন্দেতে আফ্রিকান কাপ অব নেশনস টুর্নামেন্টের ম্যাচে মুখোমুখি হয় ক্যামেরুন ও কমোরোস। সেখানে দর্শকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পদদলিত হয়ে ৮ জন নিহত হন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই আগামী ১৮ আগস্ট ভারত সফরে আসছেন। তিন বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে এটিই তাঁর প্রথম নয়া দিল্লি সফর। ভারত সরকারের আমন্ত্রণে তিনি আগামী ১৮ থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত নয়া দিল্লিতে অবস্থান করবেন। আজ শনিবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেআলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর ট্রাম্প ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট এবং ন্যাটো ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি আগামী সোমবার ওয়াশিংটন সফর করবেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।
৩৭ মিনিট আগেভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যেও বাংলাদেশের শাড়ি ব্যবসায়ীরা কলকাতার সায়েন্স সিটি ময়দানে শুরু হওয়া ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যান্ড ট্রেড ফেয়ার-২০২৫ (আইআইজিটিএফ)—এ অংশ নিচ্ছেন। বড় এই বাণিজ্য মেলায় সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা দিল্লি, মুম্বাই
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে বন্যা, ভূমিধস এবং অন্যান্য বৃষ্টিপাতজনিত ঘটনার কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছে। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে গত ৪৮ ঘণ্টায় ৩০৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ২৭৯ পুরুষ, ১৫ নারী এবং ১৩ শিশু।
৩ ঘণ্টা আগে