দুর্গম কোনো স্থানে বসে বা কর্মস্থল থেকে দূরের কোনো কোম্পানির হয়ে কাজ করার মজাই আলাদা। পৃথিবীর নানা প্রান্তের বিভিন্ন দেশ এখন বিদেশি নাগরিকদের জন্য এমন ভিসার ব্যবস্থা করছে, যারা যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারবে। কোস্টারিকা, উরুগুয়ে, স্পেন, আইসল্যান্ডসহ অনেক দেশেই এখন ডিজিটাল নোমাড ভিসা দিচ্ছে। আর এতে সর্বশেষ সংযোজন হতে পারে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। ডিজিটাল নোমাডদের আগ্রহী করে তুলতে ভিসা নীতিতে পরিবর্তন আনার কথা ভাবছে দেশটি।
এবার বরং ডিজিটাল নোমাড ভিসা জিনিসটা কী, আরেকটু পরিষ্কারভাবে জেনে নেওয়া যাক। এই ভিসায় আপনি কর্মস্থল থেকে অনেক দূরের কোনো জায়গায় বসে প্রযুক্তির সাহায্যে কোনো দেশের হয়ে কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারবেন। অনেক দেশই এভাবে দীর্ঘ সময় কাজ করার জন্য ভিসা দিচ্ছে।
আর সর্বশেষ যে দেশটি এমন ডিজিটাল নোমাড ভিসা দেওয়ার কথা ভাবছে, সেটা কানাডা। নিজেদের দক্ষ লোকের যে ঘাটতি আছে, সেটা তারা কাটাতে চাইছে বিদেশি কোম্পানির জন্য কাজ করে এমন মানুষদের দিয়ে। বিশেষ করে প্রযুক্তি খাতের কর্মীরাই দেশটির লক্ষ্য।
কানাডার নতুন এই পরিকল্পনার বিস্তারিত এখনো জানায়নি দেশটির সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে এটা জানিয়ে রাখা উচিত, কানাডার ভিসা নীতি এমনিতেও ডিজিটাল নোমাডদের জন্য বেশ উপযোগী। এমনকি ভিজিটর ভিসা নিয়েও ডিজিটাল নোমাডরা ছয় মাস পর্যন্ত কাজ করতে পারেন এখানে।
দ্য ইমিগ্রেশন রিফিউজিজ অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডার (আইআরসিসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আশা করছি যেসব ডিজিটাল নোমাড কানাডায় প্রবেশ করছেন কর্মস্থল থেকে দূরে থেকে কাজ করার জন্য, তারা কানাডার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে চাকরি করার কথা ভাববেন। যখন কানাডার কোনো কোম্পানি থেকে চাকরির প্রস্তাব পাবেন, নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগাতে পারবেন, সাময়িক ওয়র্ক পারমিট কিংবা স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করে।
আরসিসির একজন মুখপাত্র জানান, বিভিন্ন প্রাদেশিক ও আঞ্চলিক সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ছয় মাসের বেশি থাকতে দেওয়াটা উপকারী হবে কি না এবং কী ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে ব্যাপারে ইতিমধ্যে আলাপ শুরু হয়েছে।
কাজেই আপনি রকি পর্বতমালার দুর্গম কোনো জায়গায় বসে কাজ করতে চান অথবা মন্ট্রিল, ভ্যাঙ্কুবার কিংবা টরন্টোর মতো ব্যস্ত শহরে—অপেক্ষা করছেন কেন? কানাডার ডিজিটাল নোমাড ভিসার ব্যাপারে আরও বেশি করে জানতে পারবেন দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার, টাইম আউট ডট কম
দুর্গম কোনো স্থানে বসে বা কর্মস্থল থেকে দূরের কোনো কোম্পানির হয়ে কাজ করার মজাই আলাদা। পৃথিবীর নানা প্রান্তের বিভিন্ন দেশ এখন বিদেশি নাগরিকদের জন্য এমন ভিসার ব্যবস্থা করছে, যারা যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারবে। কোস্টারিকা, উরুগুয়ে, স্পেন, আইসল্যান্ডসহ অনেক দেশেই এখন ডিজিটাল নোমাড ভিসা দিচ্ছে। আর এতে সর্বশেষ সংযোজন হতে পারে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। ডিজিটাল নোমাডদের আগ্রহী করে তুলতে ভিসা নীতিতে পরিবর্তন আনার কথা ভাবছে দেশটি।
এবার বরং ডিজিটাল নোমাড ভিসা জিনিসটা কী, আরেকটু পরিষ্কারভাবে জেনে নেওয়া যাক। এই ভিসায় আপনি কর্মস্থল থেকে অনেক দূরের কোনো জায়গায় বসে প্রযুক্তির সাহায্যে কোনো দেশের হয়ে কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারবেন। অনেক দেশই এভাবে দীর্ঘ সময় কাজ করার জন্য ভিসা দিচ্ছে।
আর সর্বশেষ যে দেশটি এমন ডিজিটাল নোমাড ভিসা দেওয়ার কথা ভাবছে, সেটা কানাডা। নিজেদের দক্ষ লোকের যে ঘাটতি আছে, সেটা তারা কাটাতে চাইছে বিদেশি কোম্পানির জন্য কাজ করে এমন মানুষদের দিয়ে। বিশেষ করে প্রযুক্তি খাতের কর্মীরাই দেশটির লক্ষ্য।
কানাডার নতুন এই পরিকল্পনার বিস্তারিত এখনো জানায়নি দেশটির সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে এটা জানিয়ে রাখা উচিত, কানাডার ভিসা নীতি এমনিতেও ডিজিটাল নোমাডদের জন্য বেশ উপযোগী। এমনকি ভিজিটর ভিসা নিয়েও ডিজিটাল নোমাডরা ছয় মাস পর্যন্ত কাজ করতে পারেন এখানে।
দ্য ইমিগ্রেশন রিফিউজিজ অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডার (আইআরসিসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আশা করছি যেসব ডিজিটাল নোমাড কানাডায় প্রবেশ করছেন কর্মস্থল থেকে দূরে থেকে কাজ করার জন্য, তারা কানাডার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে চাকরি করার কথা ভাববেন। যখন কানাডার কোনো কোম্পানি থেকে চাকরির প্রস্তাব পাবেন, নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগাতে পারবেন, সাময়িক ওয়র্ক পারমিট কিংবা স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করে।
আরসিসির একজন মুখপাত্র জানান, বিভিন্ন প্রাদেশিক ও আঞ্চলিক সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ছয় মাসের বেশি থাকতে দেওয়াটা উপকারী হবে কি না এবং কী ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে ব্যাপারে ইতিমধ্যে আলাপ শুরু হয়েছে।
কাজেই আপনি রকি পর্বতমালার দুর্গম কোনো জায়গায় বসে কাজ করতে চান অথবা মন্ট্রিল, ভ্যাঙ্কুবার কিংবা টরন্টোর মতো ব্যস্ত শহরে—অপেক্ষা করছেন কেন? কানাডার ডিজিটাল নোমাড ভিসার ব্যাপারে আরও বেশি করে জানতে পারবেন দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার, টাইম আউট ডট কম
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩১ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে