প্রেসিডেন্টের বাসভবনের সামনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পর গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোয় জারি করা কারফিউ আজ ভোর ৫টায় প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিক্ষোভ থেকে ৪৫ ব্যক্তিকে আটক করেছে কলম্বো পুলিশ। চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া ও ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি আজ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
শ্রীলঙ্কার কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘বিক্ষোভকারীরা বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়ার সময় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার একটানা ১৩ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার পর রাজধানী মিরিহানা জেলায় শত শত বিক্ষোভকারী প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপক্ষের বাসভবনের সামনের রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে। জনতা ‘গোটা তুমি পদত্যাগ করো, গোটা একজন স্বৈরশাসক’ ইত্যাদি বলে স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, একটি পুলিশ বাসে আগুন জ্বলছে। এ ছাড়া এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে।
এরপরই পুলিশের মহাপরিদর্শক সিডি বিক্রমারত্নে এক বিবৃতির মাধ্যমে উত্তর কলম্বো, দক্ষিণ কলম্বো, সেন্ট্রাল কলম্বো, নুগেগোদা, মাউন্ট লাভিনিয়া ও কেলানিয়ায় কারফিউ জারি করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ বলবৎ থাকবে। রাতে জারি করা সেই কারফিউ ভোর ৫টায় প্রত্যাহার করা হয়েছে।
শ্রীলঙ্কায় সম্প্রতি অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিদ্যুতের সমস্যা, গ্যাস ও পানির অপ্রতুলতা, খাদ্যের সংকট, নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। গত ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার বাণিজ্য ঘাটতি ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। শ্রীলঙ্কার সাধারণ মানুষ বলছেন, ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে এমন অর্থনৈতিক বিপর্যয় আর দেখেননি তাঁরা।
এদিকে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য শ্রীলঙ্কা ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), চীন ও ভারতের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়েছে। বেইজিং ও নয়াদিল্লি প্রত্যেকে রাজাপক্ষে সরকারের অনুরোধে দেড় বিলিয়ন ডলার ঋণসুবিধা দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে।
প্রেসিডেন্টের বাসভবনের সামনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পর গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোয় জারি করা কারফিউ আজ ভোর ৫টায় প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিক্ষোভ থেকে ৪৫ ব্যক্তিকে আটক করেছে কলম্বো পুলিশ। চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া ও ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি আজ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
শ্রীলঙ্কার কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘বিক্ষোভকারীরা বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়ার সময় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার একটানা ১৩ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার পর রাজধানী মিরিহানা জেলায় শত শত বিক্ষোভকারী প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপক্ষের বাসভবনের সামনের রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে। জনতা ‘গোটা তুমি পদত্যাগ করো, গোটা একজন স্বৈরশাসক’ ইত্যাদি বলে স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, একটি পুলিশ বাসে আগুন জ্বলছে। এ ছাড়া এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে।
এরপরই পুলিশের মহাপরিদর্শক সিডি বিক্রমারত্নে এক বিবৃতির মাধ্যমে উত্তর কলম্বো, দক্ষিণ কলম্বো, সেন্ট্রাল কলম্বো, নুগেগোদা, মাউন্ট লাভিনিয়া ও কেলানিয়ায় কারফিউ জারি করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ বলবৎ থাকবে। রাতে জারি করা সেই কারফিউ ভোর ৫টায় প্রত্যাহার করা হয়েছে।
শ্রীলঙ্কায় সম্প্রতি অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিদ্যুতের সমস্যা, গ্যাস ও পানির অপ্রতুলতা, খাদ্যের সংকট, নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। গত ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার বাণিজ্য ঘাটতি ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। শ্রীলঙ্কার সাধারণ মানুষ বলছেন, ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে এমন অর্থনৈতিক বিপর্যয় আর দেখেননি তাঁরা।
এদিকে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য শ্রীলঙ্কা ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), চীন ও ভারতের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়েছে। বেইজিং ও নয়াদিল্লি প্রত্যেকে রাজাপক্ষে সরকারের অনুরোধে দেড় বিলিয়ন ডলার ঋণসুবিধা দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে