বেইজিংয়ে থাকা আল-জাজিরার সাংবাদিক ক্যাটরিনা ইউ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের মধ্যে ভিডিও কলে বৈঠক হওয়ার পরেও ইউক্রেন ইস্যুতে চীনের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে না। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলাতে বরং চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার এই সাংবাদিক বেশ কিছুদিন ধরেই চীনের গণমাধ্যমগুলোর ওপর তীক্ষ্ণ নজর রাখছেন। তিনি চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলো বিশ্লেষণ করে বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে সমর্থন দেওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে বাইডেনের হুমকির কোনো প্রাধান্য নেই চীনা গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতে। এর চেয়ে তারা দুই দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনা প্রশমনে বেশি গুরুত্ব দিয়ে খবর প্রকাশ করছে। চীনা গণমাধ্যমগুলো লিখেছে, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো যুদ্ধ বন্ধে কোনো ভূমিকা রাখবে না, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্ষতি করবে। আমরা আসলে চীনের অবস্থান পরিবর্তনের কোনো লক্ষণ দেখছি না।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর চীনের কাছে রাশিয়া অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা চেয়েছে বলে অভিযোগ করে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। চীন যদি রাশিয়াকে সহায়তা করে, তবে চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে ওয়াশিংটন দ্বিধা করবে না বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
এর মধ্যে গতকাল শুক্রবার জো বাইডেন ও সি চিনপিং ভিডিও কলে কথা বলেছেন। সি চিনপিং বাইডেনকে বলেছেন, ‘সংঘাতের মাধ্যমে কেউই লাভবান হতে পারে না। ইউক্রেন সংকট এমন কিছু, যা আমরা দেখতে চাই না। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে। পাশাপাশি উভয় পক্ষকেই আন্তর্জাতিক দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং বিশ্বশান্তির জন্য প্রচেষ্টা চালাতে হবে।’
বেইজিংয়ে থাকা আল-জাজিরার সাংবাদিক ক্যাটরিনা ইউ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের মধ্যে ভিডিও কলে বৈঠক হওয়ার পরেও ইউক্রেন ইস্যুতে চীনের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে না। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলাতে বরং চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার এই সাংবাদিক বেশ কিছুদিন ধরেই চীনের গণমাধ্যমগুলোর ওপর তীক্ষ্ণ নজর রাখছেন। তিনি চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলো বিশ্লেষণ করে বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে সমর্থন দেওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে বাইডেনের হুমকির কোনো প্রাধান্য নেই চীনা গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতে। এর চেয়ে তারা দুই দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনা প্রশমনে বেশি গুরুত্ব দিয়ে খবর প্রকাশ করছে। চীনা গণমাধ্যমগুলো লিখেছে, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো যুদ্ধ বন্ধে কোনো ভূমিকা রাখবে না, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্ষতি করবে। আমরা আসলে চীনের অবস্থান পরিবর্তনের কোনো লক্ষণ দেখছি না।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর চীনের কাছে রাশিয়া অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা চেয়েছে বলে অভিযোগ করে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। চীন যদি রাশিয়াকে সহায়তা করে, তবে চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে ওয়াশিংটন দ্বিধা করবে না বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
এর মধ্যে গতকাল শুক্রবার জো বাইডেন ও সি চিনপিং ভিডিও কলে কথা বলেছেন। সি চিনপিং বাইডেনকে বলেছেন, ‘সংঘাতের মাধ্যমে কেউই লাভবান হতে পারে না। ইউক্রেন সংকট এমন কিছু, যা আমরা দেখতে চাই না। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে। পাশাপাশি উভয় পক্ষকেই আন্তর্জাতিক দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং বিশ্বশান্তির জন্য প্রচেষ্টা চালাতে হবে।’
তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আরব বিশ্বের পাঁচ দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিশাল বনভূমি ও কৃষিজমি ধ্বংস হচ্ছে। গতকাল বুধবারও এই দেশগুলোতে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। খবর তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির।
৩৩ মিনিট আগেপর্যটন খাতকে চাঙা করতে ও দেশব্যাপী পর্যটনকে উৎসাহিত করতে থাইল্যান্ড সরকার একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। দেশটির পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আগামী তিন মাসের জন্য ২ লাখ বিদেশি পর্যটককে বিনা মূল্যে অভ্যন্তরীণ বিমান টিকিট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। প্রস্তাবটি এখনো মন্ত্রিসভার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেইরানের বেশির ভাগ মানুষ ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে সমর্থন করছেন না। সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গামান’-এর এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০২৪ সালের জুনে পরিচালিত এই জরিপে ইরানের ভেতরে থাকা ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেঅধিকাংশ মার্কিনিই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে। তাঁদের ৫৮ শতাংশ চান, জাতিসংঘের প্রতিটি দেশেরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। সম্প্রতি রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এদিকে পুরো গাজা সিটি দখল ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত স্থল অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু করেছে ইসরায়েলের...
১ ঘণ্টা আগে