আফ্রিকার দেশ নাইজারে অবস্থিত মার্কিন সেনাদের একটি বিমান ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সেনারা। নাইজারের জান্তা সরকার দেশটিতে থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দেওয়ার পরপরই এ ঘটনা ঘটেছে। দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কোনো সংঘর্ষ হয়েছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য আসেনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
গত বছর পর্যন্তও নাইজার সরকারের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী দেশ ছিল যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি সেখানকার বিদ্রোহী গোষ্ঠী দমনে নাইজার সরকারকে সহায়তা করেছে। কিন্তু জান্তা সরকার দেশটির ক্ষমতা দখলের পর তাঁরা নাইজারে অবস্থিত ১ হাজার মার্কিন সেনাকে দেশ ছাড়তে বলে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জ্যেষ্ঠ মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রুশ সেনারা ঘাঁটিতে ঢুকলেও তাঁরা সেখানে মার্কিন সেনাদের সঙ্গে কোনো ধরনের মিথস্ক্রিয়ায় আসেনি। তাঁরা নাইজারের রাজধানী নিয়ামের ডিওরি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন সেনাদের জন্য নির্ধারিত এলাকায় একটি পৃথক হ্যাঙ্গারে (বিমান রাখার জায়গা) অবস্থান করছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা এত কাছাকাছি অবস্থানে এল। এ ছাড়া মার্কিন সেনাদের এলাকায় রাশিয়ার সেনাদের প্রবেশের বিষয়টি নাইজারে অবস্থিত মার্কিন অবকাঠামোগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। বিশেষ করে মার্কিন সেনারা নাইজার ত্যাগের পর সেগুলোর কী হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নয়, তবে হয়তো খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন জানিয়েছেন, রাশিয়ার সেনারা খুব কাছাকাছি অবস্থান করলেও মার্কিন সেনা বা অবকাঠামোর কোনো ক্ষতির আশঙ্কা খুব একটা নেই। তিনি হনলুলুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘রাশিয়ানরা একটি পৃথক কম্পাউন্ডে অবস্থান করছে এবং মার্কিন সেনা বা সরঞ্জামে তাদের কোনো প্রবেশাধিকার নেই।’
লয়েড অস্টিন আরও বলেন, ‘আমি সব সময়ই আমাদের সেনাদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমার দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখি...কিন্তু এখানে এই পরিস্থিতিতে আমাদের সেনাদের নিরাপত্তার বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো হুমকি আমি দেখছি না।’ এ বিষয়ে নাইজার বা রাশিয়ার সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকার দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোকে আফ্রিকা থেকে একপ্রকার তাড়িয়েই দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার কয়েকটি দেশে সেনা অভ্যুত্থানের পর এই প্রবণতা আরও তীব্র হয়েছে। বিপরীতে রাশিয়া আফ্রিকার সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর—নাইজার, বুরকিনা ফাসো, শাদ ও মালির সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
আফ্রিকার দেশ নাইজারে অবস্থিত মার্কিন সেনাদের একটি বিমান ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সেনারা। নাইজারের জান্তা সরকার দেশটিতে থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দেওয়ার পরপরই এ ঘটনা ঘটেছে। দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কোনো সংঘর্ষ হয়েছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য আসেনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
গত বছর পর্যন্তও নাইজার সরকারের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী দেশ ছিল যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি সেখানকার বিদ্রোহী গোষ্ঠী দমনে নাইজার সরকারকে সহায়তা করেছে। কিন্তু জান্তা সরকার দেশটির ক্ষমতা দখলের পর তাঁরা নাইজারে অবস্থিত ১ হাজার মার্কিন সেনাকে দেশ ছাড়তে বলে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জ্যেষ্ঠ মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রুশ সেনারা ঘাঁটিতে ঢুকলেও তাঁরা সেখানে মার্কিন সেনাদের সঙ্গে কোনো ধরনের মিথস্ক্রিয়ায় আসেনি। তাঁরা নাইজারের রাজধানী নিয়ামের ডিওরি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন সেনাদের জন্য নির্ধারিত এলাকায় একটি পৃথক হ্যাঙ্গারে (বিমান রাখার জায়গা) অবস্থান করছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা এত কাছাকাছি অবস্থানে এল। এ ছাড়া মার্কিন সেনাদের এলাকায় রাশিয়ার সেনাদের প্রবেশের বিষয়টি নাইজারে অবস্থিত মার্কিন অবকাঠামোগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। বিশেষ করে মার্কিন সেনারা নাইজার ত্যাগের পর সেগুলোর কী হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নয়, তবে হয়তো খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন জানিয়েছেন, রাশিয়ার সেনারা খুব কাছাকাছি অবস্থান করলেও মার্কিন সেনা বা অবকাঠামোর কোনো ক্ষতির আশঙ্কা খুব একটা নেই। তিনি হনলুলুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘রাশিয়ানরা একটি পৃথক কম্পাউন্ডে অবস্থান করছে এবং মার্কিন সেনা বা সরঞ্জামে তাদের কোনো প্রবেশাধিকার নেই।’
লয়েড অস্টিন আরও বলেন, ‘আমি সব সময়ই আমাদের সেনাদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমার দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখি...কিন্তু এখানে এই পরিস্থিতিতে আমাদের সেনাদের নিরাপত্তার বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো হুমকি আমি দেখছি না।’ এ বিষয়ে নাইজার বা রাশিয়ার সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকার দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোকে আফ্রিকা থেকে একপ্রকার তাড়িয়েই দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার কয়েকটি দেশে সেনা অভ্যুত্থানের পর এই প্রবণতা আরও তীব্র হয়েছে। বিপরীতে রাশিয়া আফ্রিকার সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর—নাইজার, বুরকিনা ফাসো, শাদ ও মালির সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৩ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৪ ঘণ্টা আগে