নাইজেরিয়ার সকোতো রাজ্যের গভর্নর ২৪ ঘণ্টার জন্য রাজ্যটিতে কারফিউ জারি করেছেন। গভর্নরের বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে নবী মুহাম্মদ (সা.)কে ‘কটূক্তি ও অবমাননা’ করা হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে গত বৃহস্পতিবার দেবোরা সামুয়েল নামের এক স্কুলশিক্ষার্থীকে তার সহপাঠীরা পিটিয়ে ও পুড়িয়ে মেরে ফেলে।
দেবোরা সামুয়েল ছিলেন শেহু শাগারি কলেজ অব এডুকেশনের শিক্ষার্থী। তাকে হত্যা করার নৃশংস ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ফুটেজ দেখে দুই শিক্ষার্থীকে আটক করে এবং অন্য সন্দেহভাজনদের খোঁজে অভিযান শুরু করে।
এরপর আটক দুই ছাত্রের মুক্তির দাবিতে শত শত মানুষ ও শিক্ষার্থী বিক্ষোভে নেমে আসে সকোতোর রাস্তায়। কিছু বিক্ষোভকারী সকোতোর সুলতান ও নাইজেরিয়ার মুসলমানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ সাদ আবুবকরের প্রাসাদ ঘেরাও করে। কারণ এই নেতা স্কুলছাত্র হত্যার নিন্দা করেছিলেন।
বিক্ষোভ ঠেকাতে অবশেষে কারফিউ জারি করলেন সকোতোর গভর্নর। বিবৃতিতে গভর্নর আমিনু ওয়াজিরি তাম্বুওয়াল বলেছেন, ‘কারফিউ শুধু সকোতোর রাজধানী শহরে বহাল থাকবে। শান্তি রক্ষার স্বার্থে সবাই দয়া করে বাড়ি ফিরে যান।’
নাইজেরিয়ার সকোতো রাজ্যের গভর্নর ২৪ ঘণ্টার জন্য রাজ্যটিতে কারফিউ জারি করেছেন। গভর্নরের বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে নবী মুহাম্মদ (সা.)কে ‘কটূক্তি ও অবমাননা’ করা হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে গত বৃহস্পতিবার দেবোরা সামুয়েল নামের এক স্কুলশিক্ষার্থীকে তার সহপাঠীরা পিটিয়ে ও পুড়িয়ে মেরে ফেলে।
দেবোরা সামুয়েল ছিলেন শেহু শাগারি কলেজ অব এডুকেশনের শিক্ষার্থী। তাকে হত্যা করার নৃশংস ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ফুটেজ দেখে দুই শিক্ষার্থীকে আটক করে এবং অন্য সন্দেহভাজনদের খোঁজে অভিযান শুরু করে।
এরপর আটক দুই ছাত্রের মুক্তির দাবিতে শত শত মানুষ ও শিক্ষার্থী বিক্ষোভে নেমে আসে সকোতোর রাস্তায়। কিছু বিক্ষোভকারী সকোতোর সুলতান ও নাইজেরিয়ার মুসলমানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ সাদ আবুবকরের প্রাসাদ ঘেরাও করে। কারণ এই নেতা স্কুলছাত্র হত্যার নিন্দা করেছিলেন।
বিক্ষোভ ঠেকাতে অবশেষে কারফিউ জারি করলেন সকোতোর গভর্নর। বিবৃতিতে গভর্নর আমিনু ওয়াজিরি তাম্বুওয়াল বলেছেন, ‘কারফিউ শুধু সকোতোর রাজধানী শহরে বহাল থাকবে। শান্তি রক্ষার স্বার্থে সবাই দয়া করে বাড়ি ফিরে যান।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে