দারিদ্র্য বিমোচনে জীবাশ্ম জ্বালানি খাত উন্নয়নের সুযোগ দেওয়ার দাবি তুলেছে আফ্রিকার দেশগুলো। দেশগুলোর সরকার মিসরে অবকাশ যাপন কেন্দ্র শারম আল-শেখে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭ এ এই দাবি উত্থাপন করেছে। বৈশ্বিক জ্বালানি প্রতিষ্ঠানগুলোও আফ্রিকার দেশগুলোর এই দাবিকে সমর্থন জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
যদিও বিশ্বের দেশগুলোকে কম কার্বন নিঃসরণের বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়েছে। তারপরও আফ্রিকার দেশগুলো দাবি করেছে, অন্তত স্বল্প মেয়াদে হলেও তাদের জীবাশ্ম জ্বালানি খাত উন্নয়নের সুযোগ দিয়ে তার উপযুক্ত ব্যবহারের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে এগিয়ে যেতে দেওয়া হোক।
দেশটির জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় কাজ করা নামিবিয়ার পেট্রোলিয়াম কমিশনার ম্যাগি শিনো বলেছেন, ‘কপ সম্মেলনে প্রচুর তেল ও গ্যাস কোম্পানি উপস্থিত রয়েছে এবং এ কারণেই তাদের কাছে আফ্রিকা একটি বার্তা পাঠাতে চায় যে—আমরা আমাদের জনগণের সুবিধার জন্য জ্বালানি খাতকে বিকশিত করতে যাচ্ছি। কারণ আমাদের মূল সমস্যা হলো জ্বালানি খাতের দুর্বলতা।’
আফ্রিকার অধিকাংশ দেশেরই মনোভাব নামিবিয়ার মতো। তাদের হয়েই কথা বলছিলেন ম্যাগি শিনো। তাঁর দাবি, উন্নত দেশগুলো আফ্রিকার দেশগুলোর উন্নয়ন ও পরিষ্কার জ্বালানি খাত বিকাশের জন্য যে তহবিল দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা দেওয়া হয়নি। বরং দেশগুলো আফ্রিকার জ্বালানি খাতকে শোষণ করেছে। এই বিষয় শিনো আরও বলেন, ‘আপনারা যদি আমাদের জ্বালানি সম্পদকে মাটির নিচেই রাখতে বলেন তবে আপনাকে অবশ্যই যথেষ্ট ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে আমি মনে করি না যে, কেউ এখানে এমন প্রস্তাব দেওয়ার জন্য এসেছেন।’
কেবল আফ্রিকার দেশগুলো নয়, জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে উকালতি করতে তদবিরকারী সংস্থার পরিমাণও বেড়ে গেছে। মিসরে চলমান কপ-২৭ সম্মেলনে অন্তত ৬ শতাধিক তদবিরকারী সংগঠন জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবির করেছে। যা কপ-২৬ সম্মেলনের চেয়ে ২৫ শতাংশেরও বেশি। সব মিলিয়ে এবারের কপ-২৭ সম্মেলনে ৬৩৬টি সংগঠন বিভিন্ন তেল ও গ্যাস কোম্পানির হয়ে তদবির করতে এসেছিল।
দারিদ্র্য বিমোচনে জীবাশ্ম জ্বালানি খাত উন্নয়নের সুযোগ দেওয়ার দাবি তুলেছে আফ্রিকার দেশগুলো। দেশগুলোর সরকার মিসরে অবকাশ যাপন কেন্দ্র শারম আল-শেখে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭ এ এই দাবি উত্থাপন করেছে। বৈশ্বিক জ্বালানি প্রতিষ্ঠানগুলোও আফ্রিকার দেশগুলোর এই দাবিকে সমর্থন জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
যদিও বিশ্বের দেশগুলোকে কম কার্বন নিঃসরণের বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়েছে। তারপরও আফ্রিকার দেশগুলো দাবি করেছে, অন্তত স্বল্প মেয়াদে হলেও তাদের জীবাশ্ম জ্বালানি খাত উন্নয়নের সুযোগ দিয়ে তার উপযুক্ত ব্যবহারের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে এগিয়ে যেতে দেওয়া হোক।
দেশটির জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় কাজ করা নামিবিয়ার পেট্রোলিয়াম কমিশনার ম্যাগি শিনো বলেছেন, ‘কপ সম্মেলনে প্রচুর তেল ও গ্যাস কোম্পানি উপস্থিত রয়েছে এবং এ কারণেই তাদের কাছে আফ্রিকা একটি বার্তা পাঠাতে চায় যে—আমরা আমাদের জনগণের সুবিধার জন্য জ্বালানি খাতকে বিকশিত করতে যাচ্ছি। কারণ আমাদের মূল সমস্যা হলো জ্বালানি খাতের দুর্বলতা।’
আফ্রিকার অধিকাংশ দেশেরই মনোভাব নামিবিয়ার মতো। তাদের হয়েই কথা বলছিলেন ম্যাগি শিনো। তাঁর দাবি, উন্নত দেশগুলো আফ্রিকার দেশগুলোর উন্নয়ন ও পরিষ্কার জ্বালানি খাত বিকাশের জন্য যে তহবিল দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা দেওয়া হয়নি। বরং দেশগুলো আফ্রিকার জ্বালানি খাতকে শোষণ করেছে। এই বিষয় শিনো আরও বলেন, ‘আপনারা যদি আমাদের জ্বালানি সম্পদকে মাটির নিচেই রাখতে বলেন তবে আপনাকে অবশ্যই যথেষ্ট ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে আমি মনে করি না যে, কেউ এখানে এমন প্রস্তাব দেওয়ার জন্য এসেছেন।’
কেবল আফ্রিকার দেশগুলো নয়, জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে উকালতি করতে তদবিরকারী সংস্থার পরিমাণও বেড়ে গেছে। মিসরে চলমান কপ-২৭ সম্মেলনে অন্তত ৬ শতাধিক তদবিরকারী সংগঠন জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবির করেছে। যা কপ-২৬ সম্মেলনের চেয়ে ২৫ শতাংশেরও বেশি। সব মিলিয়ে এবারের কপ-২৭ সম্মেলনে ৬৩৬টি সংগঠন বিভিন্ন তেল ও গ্যাস কোম্পানির হয়ে তদবির করতে এসেছিল।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩৫ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে