দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী প্রচারক ও আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটুর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কেপটাউনের অ্যাংলিকান ক্যাথেড্রালে অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ শনিবার। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী টুটু গত রোববার ৯০ বছর বয়সে মারা যান। দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের অবসানে তাঁর অবদান কিংবদন্তিতুল্য।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার কারণে সেইন্ট জর্জ ক্যাথেড্রালে অনুষ্ঠিত টুটুর শেষকৃত্যে পরিবার-পরিজন, বন্ধু ও রাজনৈতিক নেতাদের উপস্থিতি সীমিত রাখা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডেসমন্ড টুটুর স্ত্রী। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা অনুষ্ঠানে টুটুকে ‘নতুন জাতির আধ্যাত্মিক পিতা’ হিসেবে অভিহিত করেন।
১৯৪৮ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠদের বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘু সরকারের জাতিগত বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্যের নীতির অবসান ঘটানোর আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন ডেসমন্ড টুটু। শনিবার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে আয়োজিত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অনুষ্ঠানে প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন প্রেসিডেন্ট রামাফোসা। তাঁর কথায়, আর্চবিশপ টুটু স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার, সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে একজন ‘ক্রুসেডার’ ছিলেন। শুধু দক্ষিণ আফ্রিকায় নয়, বরং সারা বিশ্বের জন্য তিনি একজন আদর্শ ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
রামাফোসা আরও বলেন, ‘তিনি আমাদের বিশ্বব্যাপী নৈতিক মর্যাদার প্রতীক। তাঁর ব্যতিক্রমী গুণাবলির জন্য তিনি সবার কাছে পরিচিত। এই মানুষটি আজ আমাদের সামনে শুয়ে আছেন।’
১৯৯৪ সালে নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। এরপর বর্ণবাদের যুগে শ্বেতাঙ্গ–কৃষ্ণাঙ্গ উভয়ের দ্বারা সংঘটিত অপরাধের তদন্তের জন্য গঠিত একটি কমিশনে টুটুকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। তিনি বর্ণবৈষম্য প্রথা বিলোপের সংগ্রামে ভূমিকা পালন করে ১৯৮৪ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী প্রচারক ও আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটুর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কেপটাউনের অ্যাংলিকান ক্যাথেড্রালে অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ শনিবার। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী টুটু গত রোববার ৯০ বছর বয়সে মারা যান। দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের অবসানে তাঁর অবদান কিংবদন্তিতুল্য।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার কারণে সেইন্ট জর্জ ক্যাথেড্রালে অনুষ্ঠিত টুটুর শেষকৃত্যে পরিবার-পরিজন, বন্ধু ও রাজনৈতিক নেতাদের উপস্থিতি সীমিত রাখা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডেসমন্ড টুটুর স্ত্রী। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা অনুষ্ঠানে টুটুকে ‘নতুন জাতির আধ্যাত্মিক পিতা’ হিসেবে অভিহিত করেন।
১৯৪৮ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠদের বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘু সরকারের জাতিগত বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্যের নীতির অবসান ঘটানোর আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন ডেসমন্ড টুটু। শনিবার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে আয়োজিত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অনুষ্ঠানে প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন প্রেসিডেন্ট রামাফোসা। তাঁর কথায়, আর্চবিশপ টুটু স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার, সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে একজন ‘ক্রুসেডার’ ছিলেন। শুধু দক্ষিণ আফ্রিকায় নয়, বরং সারা বিশ্বের জন্য তিনি একজন আদর্শ ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
রামাফোসা আরও বলেন, ‘তিনি আমাদের বিশ্বব্যাপী নৈতিক মর্যাদার প্রতীক। তাঁর ব্যতিক্রমী গুণাবলির জন্য তিনি সবার কাছে পরিচিত। এই মানুষটি আজ আমাদের সামনে শুয়ে আছেন।’
১৯৯৪ সালে নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। এরপর বর্ণবাদের যুগে শ্বেতাঙ্গ–কৃষ্ণাঙ্গ উভয়ের দ্বারা সংঘটিত অপরাধের তদন্তের জন্য গঠিত একটি কমিশনে টুটুকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। তিনি বর্ণবৈষম্য প্রথা বিলোপের সংগ্রামে ভূমিকা পালন করে ১৯৮৪ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
৩৫ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে