আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে প্রায় ৬০০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠন আলকায়েদা-সংশ্লিষ্ট একটি গোষ্ঠী। গত আগস্ট মাসের বারসালাঘো নামে একটি গ্রামে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। জঙ্গিগোষ্ঠী জামায়াত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিমের (জেএনআইএম) সন্ত্রাসীরা এই হত্যাকাণ্ড চালায়।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসীদের আক্রমণ থেকে বাঁচতে বারসালাঘোর বাসিন্দা প্রতিরক্ষামূলক পরিখা খনন করছিলেন। এ সময় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায় এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ৬০০ জনকে হত্যা করে। নিহতদের প্রায় সবাইই নারী ও শিশু।
বুরকিনা ফাসোর ইতিহাসে এটি অন্যতম বড় হত্যাকাণ্ড। সিএনএনের তদন্তে উঠে এসেছে যে, আলকায়েদা-সংশ্লিষ্ট এই জঙ্গিগোষ্ঠী ২০১৫ সালে মালি থেকে বুরকিনা ফাসোতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকেই দেশটিতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
ফ্রান্স সরকারের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সিএনএন জানাচ্ছে, জেএনআইএমের হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৬০০। তবে জাতিসংঘের অনুমান, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। জেএনআইএম দাবি করেছে, তারা ৩০০ জন ‘যোদ্ধাকে’ হত্যা করেছে।
হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে যাওয়া এক ব্যক্তি সিএনএনকে বলেন, ঘটনার দিন শহরের বাইরে চার কিলোমিটার দূরে একটি পরিখা খননকাজে ছিলেন। সেনাবাহিনী এই পরিখা খনন করাচ্ছিল। বেলা প্রায় ১১টার দিকে প্রথম গুলির শব্দ শুনতে পান তিনি।
ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি পালানোর জন্য পরিখায় হামাগুড়ি দিতে শুরু করি। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছিল হামলাকারীরা পরিখাটি অনুসরণ করছে। আমি হামাগুড়ি দিয়ে বের হলাম এবং প্রথম রক্তাক্ত ব্যক্তিকে দেখতে পেলাম। পরিখার মধ্যে যে পথটুকু আমি পাড়ি দিয়েছি, পুরো পথটিই ছিল রক্তাক্ত। সবাই চিৎকার করছিল। আমি ঝোপের নিচে বিকেল পর্যন্ত লুকিয়ে ছিলাম।’
উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে সাহেল অঞ্চলের এই দেশে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে ২০ হাজারে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বিশ্বের এই দরিদ্রতম দেশে আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতার কারণে ২০ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে প্রায় ৬০০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠন আলকায়েদা-সংশ্লিষ্ট একটি গোষ্ঠী। গত আগস্ট মাসের বারসালাঘো নামে একটি গ্রামে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। জঙ্গিগোষ্ঠী জামায়াত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিমের (জেএনআইএম) সন্ত্রাসীরা এই হত্যাকাণ্ড চালায়।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসীদের আক্রমণ থেকে বাঁচতে বারসালাঘোর বাসিন্দা প্রতিরক্ষামূলক পরিখা খনন করছিলেন। এ সময় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায় এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ৬০০ জনকে হত্যা করে। নিহতদের প্রায় সবাইই নারী ও শিশু।
বুরকিনা ফাসোর ইতিহাসে এটি অন্যতম বড় হত্যাকাণ্ড। সিএনএনের তদন্তে উঠে এসেছে যে, আলকায়েদা-সংশ্লিষ্ট এই জঙ্গিগোষ্ঠী ২০১৫ সালে মালি থেকে বুরকিনা ফাসোতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকেই দেশটিতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
ফ্রান্স সরকারের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সিএনএন জানাচ্ছে, জেএনআইএমের হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৬০০। তবে জাতিসংঘের অনুমান, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। জেএনআইএম দাবি করেছে, তারা ৩০০ জন ‘যোদ্ধাকে’ হত্যা করেছে।
হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে যাওয়া এক ব্যক্তি সিএনএনকে বলেন, ঘটনার দিন শহরের বাইরে চার কিলোমিটার দূরে একটি পরিখা খননকাজে ছিলেন। সেনাবাহিনী এই পরিখা খনন করাচ্ছিল। বেলা প্রায় ১১টার দিকে প্রথম গুলির শব্দ শুনতে পান তিনি।
ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি পালানোর জন্য পরিখায় হামাগুড়ি দিতে শুরু করি। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছিল হামলাকারীরা পরিখাটি অনুসরণ করছে। আমি হামাগুড়ি দিয়ে বের হলাম এবং প্রথম রক্তাক্ত ব্যক্তিকে দেখতে পেলাম। পরিখার মধ্যে যে পথটুকু আমি পাড়ি দিয়েছি, পুরো পথটিই ছিল রক্তাক্ত। সবাই চিৎকার করছিল। আমি ঝোপের নিচে বিকেল পর্যন্ত লুকিয়ে ছিলাম।’
উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে সাহেল অঞ্চলের এই দেশে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে ২০ হাজারে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বিশ্বের এই দরিদ্রতম দেশে আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতার কারণে ২০ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৬ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৭ ঘণ্টা আগে