করোনার নতুন অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রনের ফুসফুসে সংক্রমিত হওয়ার ক্ষমতা কম। মানবদেহের একটি কোষ থেকে অন্য কোষে যাওয়ার ক্ষেত্রেও এটি করোনার অন্যান্য ধরনগুলোর মতো নয়। আর এ কারণে করোনা ভাইরাসের অন্য রূপগুলোর চেয়ে ওমিক্রনের সংক্রমণ কম ভয়াবহ হয়ে উঠছে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাজ্যের ‘কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট ফর থেরাপিউটিক ইমিউনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস’-এর বিজ্ঞানীরা। তবে এর পিয়ার রিভিউ এখনো হয়নি। বিজ্ঞান সাময়িকী লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
কেন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডে ওমিক্রনে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কোভিড ডেলটা সংক্রমণের মতো ততটা ভয়াবহ হয়ে উঠছে না তা বোঝার ক্ষেত্রে এই গবেষণা পথ দেখাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
যদিও গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, টিকা নেওয়ার পর মানবদেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোকে কিন্তু দক্ষতার সঙ্গেই ধোঁকা দিতে পারছে ওমিক্রন। কিন্তু ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটাতে পারে না। তাই কোভিড ততটা ভয়াবহ হয়ে উঠছে না। ডেলটা বা করোনাভাইরাসের অন্যান্য রূপের সংক্রমণের তুলনায় তাই মৃত্যুর সংখ্যা কম হচ্ছে।
পরীক্ষাটি চালানো হয়েছে অবশ্য শুধুই গবেষণাগারে। কোনো করোনা রোগীর ওপর সেই পরীক্ষা এখনো করে দেখেননি গবেষকেরা।
অন্যতম গবেষক কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট ফর থেরাপিউটিক ইমিউনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস-এর ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক রবীন্দ্র গুপ্ত একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, পূর্ণ ডোজ টিকা নেওয়ার পরেও মানবদেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোর প্রতিরোধ ক্ষমতা ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে কমে ওমিক্রনে আক্রান্ত হতে পারে। তবে ফাইজারের বুস্টার টিকা ওমিক্রনের সংক্রমণ রোখার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সফল হচ্ছে।
রবীন্দ্র বলেন, গবেষণায় আমরা দেখেছি ওমিক্রনের তরবারির দুটি দিক রয়েছে। একটি ভোঁতা। অন্য দিকটি খুব ধারালো। ভোঁতা দিকটির জন্য ওমিক্রন ফুসফুসের কোষগুলোর ভেতরে সংক্রমিত হতে পারছে না। আর ধারালো দিকটির জন্য টিকা নেওয়ার পর তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোকেও ধোঁকা দিতে পারছে ওমিক্রন। ফলে, সংক্রমণ রোখা মুশকিল হচ্ছে।
গবেষকেরা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা ওমিক্রন রূপটি নিয়ে কাজ করেছেন গবেষণাগারে। কে এগিয়ে কে পিছিয়ে তা বুঝতে তাঁরা ডেলটার স্পাইক প্রোটিন নিয়ে কৃত্রিম ভাবে ডেলটা রূপটি তৈরি করে তার ওপরেও পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালান গবেষণাগারে।
গবেষকেরা আরও বলছেন, কোষে ঢুকে তার প্রাচীর ভেদ করে বেরিয়ে আসার ক্ষেত্রেও ওমিক্রনের ক্ষমতা ডেলটার চেয়ে কম। তার ফলেও ওমিক্রনের সংক্রমণে ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারছে না ডেলটার মতো।
করোনার নতুন অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রনের ফুসফুসে সংক্রমিত হওয়ার ক্ষমতা কম। মানবদেহের একটি কোষ থেকে অন্য কোষে যাওয়ার ক্ষেত্রেও এটি করোনার অন্যান্য ধরনগুলোর মতো নয়। আর এ কারণে করোনা ভাইরাসের অন্য রূপগুলোর চেয়ে ওমিক্রনের সংক্রমণ কম ভয়াবহ হয়ে উঠছে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাজ্যের ‘কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট ফর থেরাপিউটিক ইমিউনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস’-এর বিজ্ঞানীরা। তবে এর পিয়ার রিভিউ এখনো হয়নি। বিজ্ঞান সাময়িকী লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
কেন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডে ওমিক্রনে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কোভিড ডেলটা সংক্রমণের মতো ততটা ভয়াবহ হয়ে উঠছে না তা বোঝার ক্ষেত্রে এই গবেষণা পথ দেখাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
যদিও গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, টিকা নেওয়ার পর মানবদেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোকে কিন্তু দক্ষতার সঙ্গেই ধোঁকা দিতে পারছে ওমিক্রন। কিন্তু ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটাতে পারে না। তাই কোভিড ততটা ভয়াবহ হয়ে উঠছে না। ডেলটা বা করোনাভাইরাসের অন্যান্য রূপের সংক্রমণের তুলনায় তাই মৃত্যুর সংখ্যা কম হচ্ছে।
পরীক্ষাটি চালানো হয়েছে অবশ্য শুধুই গবেষণাগারে। কোনো করোনা রোগীর ওপর সেই পরীক্ষা এখনো করে দেখেননি গবেষকেরা।
অন্যতম গবেষক কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট ফর থেরাপিউটিক ইমিউনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস-এর ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক রবীন্দ্র গুপ্ত একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, পূর্ণ ডোজ টিকা নেওয়ার পরেও মানবদেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোর প্রতিরোধ ক্ষমতা ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে কমে ওমিক্রনে আক্রান্ত হতে পারে। তবে ফাইজারের বুস্টার টিকা ওমিক্রনের সংক্রমণ রোখার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সফল হচ্ছে।
রবীন্দ্র বলেন, গবেষণায় আমরা দেখেছি ওমিক্রনের তরবারির দুটি দিক রয়েছে। একটি ভোঁতা। অন্য দিকটি খুব ধারালো। ভোঁতা দিকটির জন্য ওমিক্রন ফুসফুসের কোষগুলোর ভেতরে সংক্রমিত হতে পারছে না। আর ধারালো দিকটির জন্য টিকা নেওয়ার পর তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলোকেও ধোঁকা দিতে পারছে ওমিক্রন। ফলে, সংক্রমণ রোখা মুশকিল হচ্ছে।
গবেষকেরা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা ওমিক্রন রূপটি নিয়ে কাজ করেছেন গবেষণাগারে। কে এগিয়ে কে পিছিয়ে তা বুঝতে তাঁরা ডেলটার স্পাইক প্রোটিন নিয়ে কৃত্রিম ভাবে ডেলটা রূপটি তৈরি করে তার ওপরেও পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালান গবেষণাগারে।
গবেষকেরা আরও বলছেন, কোষে ঢুকে তার প্রাচীর ভেদ করে বেরিয়ে আসার ক্ষেত্রেও ওমিক্রনের ক্ষমতা ডেলটার চেয়ে কম। তার ফলেও ওমিক্রনের সংক্রমণে ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারছে না ডেলটার মতো।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে