একটি ওজন কমার ওষুধ পরীক্ষামূলকভাবে সেবন করে দেখা গেছে, এতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে যায়। গত পাঁচ বছর ধরে যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডে ৪৫ কিংবা তার বেশি বয়সী ১৭ হাজার ৬০০ মানুষের মধ্যে ওষুধটি প্রয়োগ করে এমন ফলাফল পাওয়া গেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওজন কমানোর ওই ওষুধটির নাম ‘বেগোভি’ (Wegovy)। এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নভো নরডিস্ক ফার্মা।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, তাদের সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে—ওষুধটি সেবন করলে অতিরিক্ত ওজনের মানুষের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি এক-পঞ্চমাংশ পর্যন্ত কমে যায়। পরীক্ষামূলক সেবনের ফলাফলকে একটি ‘বিশেষ অর্জন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্য দিয়ে স্থূলতা এবং এর চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিপ্লবের সূচনা হতে পারে বলে মনে করছে তারা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরীক্ষামূলক সেবন থেকে প্রাপ্ত ফলাফল এখনো পুরোপুরিভাবে পর্যালোচনা করা না হলেও, এখন পর্যন্ত যে ফল পাওয়া গেছে তা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে একমত হয়েছেন গবেষকেরা।
জানা গেছে, ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধটি শরীরে প্রবেশ করানো হয়। এই ওষুধ ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর গত জুনে ইংল্যান্ডে প্রয়োগের অনুমোদন দেয় ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। আরও বিস্তৃত পরিসরে ওষুধটিকে প্রয়োগের জন্য নিয়ন্ত্রকদের দ্বারা আবারও পাস করাতে হবে।
নভো নরডিস্ক-এর নির্বাহী ভাইস-প্রেসিডেন্ট মার্টিন হোলস্ট ল্যাঞ্জ বলেন, ‘ইনজেকশনটির একটি সুস্পষ্ট চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে, পাশাপাশি এটি মানুষের ওজনও কমাতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘স্থূলতার সঙ্গে বসবাসকারী ব্যক্তিদের হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন কোনো ওজন কমানোর অনুমোদিত ওষুধ নেই, যা কার্যকরভাবে ওজন কমানো ছাড়াও হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা কার্ডিওভাসকুলার মৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাস করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, বেগোভি ইনজেকশনটি সপ্তাহে একবার রোগীদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। ওষুধটি প্রয়োগের পর রোগীদের মাঝে ক্ষুধা না থাকার অনুভূতি পান। ফলে তারা কম খান এবং ওজন কমতে থাকে।
তবে ওষুধটি সেবন বন্ধ করলে মানুষের মধ্যে আবারও স্থূলতার প্রবণতা দেখা গেছে কিছু ক্ষেত্রে।
একটি ওজন কমার ওষুধ পরীক্ষামূলকভাবে সেবন করে দেখা গেছে, এতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে যায়। গত পাঁচ বছর ধরে যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডে ৪৫ কিংবা তার বেশি বয়সী ১৭ হাজার ৬০০ মানুষের মধ্যে ওষুধটি প্রয়োগ করে এমন ফলাফল পাওয়া গেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওজন কমানোর ওই ওষুধটির নাম ‘বেগোভি’ (Wegovy)। এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নভো নরডিস্ক ফার্মা।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, তাদের সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে—ওষুধটি সেবন করলে অতিরিক্ত ওজনের মানুষের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি এক-পঞ্চমাংশ পর্যন্ত কমে যায়। পরীক্ষামূলক সেবনের ফলাফলকে একটি ‘বিশেষ অর্জন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্য দিয়ে স্থূলতা এবং এর চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিপ্লবের সূচনা হতে পারে বলে মনে করছে তারা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরীক্ষামূলক সেবন থেকে প্রাপ্ত ফলাফল এখনো পুরোপুরিভাবে পর্যালোচনা করা না হলেও, এখন পর্যন্ত যে ফল পাওয়া গেছে তা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে একমত হয়েছেন গবেষকেরা।
জানা গেছে, ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধটি শরীরে প্রবেশ করানো হয়। এই ওষুধ ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর গত জুনে ইংল্যান্ডে প্রয়োগের অনুমোদন দেয় ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। আরও বিস্তৃত পরিসরে ওষুধটিকে প্রয়োগের জন্য নিয়ন্ত্রকদের দ্বারা আবারও পাস করাতে হবে।
নভো নরডিস্ক-এর নির্বাহী ভাইস-প্রেসিডেন্ট মার্টিন হোলস্ট ল্যাঞ্জ বলেন, ‘ইনজেকশনটির একটি সুস্পষ্ট চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে, পাশাপাশি এটি মানুষের ওজনও কমাতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘স্থূলতার সঙ্গে বসবাসকারী ব্যক্তিদের হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন কোনো ওজন কমানোর অনুমোদিত ওষুধ নেই, যা কার্যকরভাবে ওজন কমানো ছাড়াও হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা কার্ডিওভাসকুলার মৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাস করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, বেগোভি ইনজেকশনটি সপ্তাহে একবার রোগীদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। ওষুধটি প্রয়োগের পর রোগীদের মাঝে ক্ষুধা না থাকার অনুভূতি পান। ফলে তারা কম খান এবং ওজন কমতে থাকে।
তবে ওষুধটি সেবন বন্ধ করলে মানুষের মধ্যে আবারও স্থূলতার প্রবণতা দেখা গেছে কিছু ক্ষেত্রে।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে