ডা. সমীর কুমার সাহা
শ্বাসকষ্ট বেশ অস্বস্তিকর বিষয়। একাধিক কারণে এটি হতে পারে। শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে গিয়ে ধুলোর পরিমাণ বেড়ে হয় বায়ুদূষণ। বাতাসে ওড়ে প্রচুর ফুলের রেণু। সেগুলো ফুসফুসে ঢুকে অ্যালার্জির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। ফলে বাড়ে শ্বাসকষ্ট।
আপনার যদি প্রায়ই শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে মাঝেমধ্যে সহজে ঘরে বসে শ্বাসকষ্ট কমিয়ে আনা যায়।
যা করতে পারেন
আদা-চা কিংবা সমপরিমাণ আদা ও বেদানার রস এবং মধু মিশিয়ে দিনে দুই-তিনবার খেলে দারুণ উপকার মিলবে। আদা শ্বাসনালির প্রদাহ কমিয়ে অক্সিজেনের চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
সরিষার তেল রেসপিরেটারি প্যাসেজ খুলে দেয়। ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় না। অ্যাজমার অ্যাটাক হলে সরিষার তেল হালকা গরম করে বুকে-পিঠে ও গলায় ভালো করে মালিশ করুন। ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্টের লক্ষণ কমতে শুরু করবে।
কয়েকটি ডুমুর সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেই পানি ও ডুমুর খেয়ে ফেলুন। ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ডুমুর বেশ উপকারী। বাজারে শুকনো ডুমুর কিনতে পাওয়া যায়।
কাঁচা পেঁয়াজে রয়েছে প্রচুর প্রদাহরোধী উপাদান, যা শ্বাসনালির প্রদাহ কমিয়ে শ্বাসকষ্টের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এ জন্য কাঁচা পেঁয়াজ খান।
আধা কাপ দুধ ও ১ টেবিল চামচ রসুনকুচি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে পান করলে শ্বাসকষ্টে আরাম পাবেন। ফুসফুস ঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে রসুন।
শ্বাসকষ্টের চিকিৎসায় মধুর ব্যবহার হয়ে আসছে বহুকাল ধরে। ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে দিনে তিনবার পান করলে দারুণ উপকার মিলবে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মধু খাবেন।
অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে কফি দারুণ কাজ করে। গরম কড়া ১ কাপ কফি খেলে শ্বাসনালি খুলে যায়। ফলে অক্সিজেন খুব সহজেই ফুসফুসে প্রবেশ করে। তবে দিনে ৩ কাপের বেশি কফি খাবেন না।
লেখক: জনস্বাস্থ্যবিদ ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন
শ্বাসকষ্ট বেশ অস্বস্তিকর বিষয়। একাধিক কারণে এটি হতে পারে। শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে গিয়ে ধুলোর পরিমাণ বেড়ে হয় বায়ুদূষণ। বাতাসে ওড়ে প্রচুর ফুলের রেণু। সেগুলো ফুসফুসে ঢুকে অ্যালার্জির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। ফলে বাড়ে শ্বাসকষ্ট।
আপনার যদি প্রায়ই শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে মাঝেমধ্যে সহজে ঘরে বসে শ্বাসকষ্ট কমিয়ে আনা যায়।
যা করতে পারেন
আদা-চা কিংবা সমপরিমাণ আদা ও বেদানার রস এবং মধু মিশিয়ে দিনে দুই-তিনবার খেলে দারুণ উপকার মিলবে। আদা শ্বাসনালির প্রদাহ কমিয়ে অক্সিজেনের চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
সরিষার তেল রেসপিরেটারি প্যাসেজ খুলে দেয়। ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় না। অ্যাজমার অ্যাটাক হলে সরিষার তেল হালকা গরম করে বুকে-পিঠে ও গলায় ভালো করে মালিশ করুন। ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্টের লক্ষণ কমতে শুরু করবে।
কয়েকটি ডুমুর সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেই পানি ও ডুমুর খেয়ে ফেলুন। ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ডুমুর বেশ উপকারী। বাজারে শুকনো ডুমুর কিনতে পাওয়া যায়।
কাঁচা পেঁয়াজে রয়েছে প্রচুর প্রদাহরোধী উপাদান, যা শ্বাসনালির প্রদাহ কমিয়ে শ্বাসকষ্টের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এ জন্য কাঁচা পেঁয়াজ খান।
আধা কাপ দুধ ও ১ টেবিল চামচ রসুনকুচি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে পান করলে শ্বাসকষ্টে আরাম পাবেন। ফুসফুস ঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে রসুন।
শ্বাসকষ্টের চিকিৎসায় মধুর ব্যবহার হয়ে আসছে বহুকাল ধরে। ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে দিনে তিনবার পান করলে দারুণ উপকার মিলবে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মধু খাবেন।
অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে কফি দারুণ কাজ করে। গরম কড়া ১ কাপ কফি খেলে শ্বাসনালি খুলে যায়। ফলে অক্সিজেন খুব সহজেই ফুসফুসে প্রবেশ করে। তবে দিনে ৩ কাপের বেশি কফি খাবেন না।
লেখক: জনস্বাস্থ্যবিদ ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১১ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১ দিন আগে