লাল শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। শুধু রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় আয়রনই নয়, বরং এই শাকে রয়েছে আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা শিশুদের শারীরিক বিকাশেও বিশেষ উপযোগী। লাল শাকে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। নিচে লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলো:
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ: লাল শাক আয়রনের ভালো উৎস। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে, যা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়ক।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে: লাল শাকে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি: এতে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: লাল শাকে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: লাল শাকে উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
হাড় মজবুত করে: এতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ক্যানসার প্রতিরোধে ভূমিকা: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি রোধ করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: লাল শাকের পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: লাল শাক রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে: এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: লাল শাকে থাকা ভিটামিন এ ও সি চুলের গঠন মজবুত ও স্বাস্থ্যকর করে।
লাল শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। শুধু রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় আয়রনই নয়, বরং এই শাকে রয়েছে আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা শিশুদের শারীরিক বিকাশেও বিশেষ উপযোগী। লাল শাকে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। নিচে লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলো:
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ: লাল শাক আয়রনের ভালো উৎস। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে, যা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়ক।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে: লাল শাকে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি: এতে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: লাল শাকে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: লাল শাকে উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
হাড় মজবুত করে: এতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ক্যানসার প্রতিরোধে ভূমিকা: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি রোধ করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: লাল শাকের পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: লাল শাক রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে: এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: লাল শাকে থাকা ভিটামিন এ ও সি চুলের গঠন মজবুত ও স্বাস্থ্যকর করে।
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
৩ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১৫ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১ দিন আগে