অস্ত্রোপচার, সংক্রমণ, আঘাতের কারণে ত্বকে দাগ হতে পারে। কিছু দাগ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মুছে যায় বা বিবর্ণ হয়। কিন্তু গভীর ক্ষতস্থানে দাগ সাধারণত স্থায়ী হয়। ত্বকের টিস্যু ক্ষত সারাতে পারলেও দাগ কেন দূর করতে পারে না?
উত্তরটি বোঝার জন্য ত্বকের স্তর সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকতে হবে। মানুষের ত্বকে প্রধান তিনটি স্তর রয়েছে। ত্বকের বাইরের স্তরকে বলে এপিডার্মিস। এটি সবচেয়ে পাতলা স্তর। এটি চ্যাপ্টা কোষের স্তরের সমন্বয়ে গঠিত, যাকে বলা হয় এপিথেলিয়াল কোষ। কোষগুলো সম্মিলিতভাবে বর্ম হিসেবে কাজ করে যা বাইরের আঘাত থেকে দেহকে রক্ষা করে।
এপিডার্মিসের নিচে থাকে ডার্মিস। এটি ত্বকের সবচেয়ে পুরু স্তর যেটিতে স্নায়ু, রক্তনালি, লোমের ফলিকল, ঘর্ম ও তেল গ্রন্থি থাকে। ডার্মিসের মধ্যে কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামক প্রোটিনের বড় তন্তুযুক্ত নেটওয়ার্ক রয়েছে যা যথাক্রমে ত্বকের গঠন এবং স্থিতিস্থাপকতা নিশ্চিত করে।
সর্বশেষ হাইপোডার্মিস হলো ত্বকের গভীরতম স্তর। শরীরে উষ্ণতা ধরে রাখার জন্য এই স্তরে চর্বি রয়েছে। অভ্যন্তরীণ প্রত্যঙ্গগুলোকে আঘাত থেকে রক্ষা করে এই স্তর।
পোড়ার মতো বিভিন্ন কারণে শুধু এপিডার্মিসের ক্ষতি হলে বাইরের স্তর উঠে যায়। তবে ত্বকের গভীর স্তরগুলো অক্ষত থাকে। কিন্তু যদি কোনো আঘাত ডার্মিসের গভীরে প্রবেশ করে, তাহলে এই ক্ষতিগ্রস্ত কোষ মেরামতের প্রয়োজন হয়।
ক্ষতস্থানকে আবৃত করার জন্য প্রথমেই ত্বক একটি আবরণ তৈরি করে ও এরপর ক্ষত নিরাময় শুরু করে। ত্বক সেই ক্ষতের মধ্যে টিস্যু পুনর্নির্মাণ করে। এটি এলোমেলোভাবে কাজ করার কারণে ত্বকে দাগ তৈরি হয়।
জনস হপকিন্স মেডিসিনের প্লাস্টিক ও পুনর্গঠনমূলক সার্জারির সহযোগী অধ্যাপক ড. ড্যামন কুনি বলেন, স্বাভাবিক ত্বকে একটি সুন্দর, মসৃণ প্যাটার্নে সাবধানে বোনা হয় ডার্মিসের কোলাজেন ফাইবারের নেটওয়ার্ক। অনেকটা কাপড়ের বোনার মতো। আঘাতের কারণে এই নেটওয়ার্ক ছিঁড়ে গেলে ফাঁক পূরণ করতে শরীর নতুন কোলাজেন ফাইবার তৈরি করে।
তবে ক্ষত জুড়ে নতুন ফাইবারগুলোকে সুন্দরভাবে একসঙ্গে বুননের পরিবর্তে শরীর সেগুলোকে একত্রে স্তূপাকারে জমা করে। এই অগোছালো কোলাজেনের স্তূপ বেশির ভাগ স্কার টিস্যু অর্থাৎ দাগ তৈরি করে। এই অংশ স্বাভাবিক ত্বকের চেয়ে আলাদা দেখায় ও কম নমনীয় হয়।
এই ধরনের আঘাতপ্রাপ্ত টিস্যুগুলো স্বাভাবিক টিস্যু থেকে আলাদা। এতে লোমের ফলিকল বা ঘর্ম গ্রন্থি থাকে না। ফরসা ত্বকের অধিকারীদের ক্ষেত্রে এসব দাগ প্রায় লাল বা হালকা গোলাপি হয়। এই রং ধীরে ধীরে বিবর্ণ হয়ে যায় ও স্বাভাবিক ত্বকের রঙের চেয়ে কিছুটা হালকা বা গাঢ় হতে পারে। আর বাদামি বা কালো বর্ণের মানুষের ত্বকের দাগগুলো প্রায়শই কালো দাগের মতো দেখায়।
কখনো কখনো শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে স্কার টিস্যুর মধ্যে কোলাজেন রেখে দেয়, যার ফলে ‘কেলয়েড’ বা ‘হাইপারট্রফিক’ দাগ তৈরি হয়। এসব দাগ পুরু এবং কিছুটা উঁচু হয়ে থাকে। দাগগুলো লাল, গোলাপি ও বেগুনি বা একজন ব্যক্তির স্বাভাবিক ত্বকের রং থেকে কিছুটা গাঢ় হতে পারে। কেলয়েডের দাগগুলো মূল ক্ষতের চেয়ে বড় হয়। তবে হাইপারট্রফিক দাগগুলো ক্ষতের সমান হয়।
অন্যদের তুলনায় কিশোর–কিশোরী ও গর্ভবতী নারীদের হাইপারট্রফিক দাগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সম্ভবত হরমোনের পরিবর্তনের কারণে এটি হয়। কেলয়েডের দাগগুলো কালো ত্বকের ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
ড. ড্যামন কুনি বলেন, দাগ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিবর্ণ হতে পারে, কারণ এর মধ্যে থাকা কোলাজেন ফাইবারগুলো চ্যাপ্টা ও মসৃণ হতে শুরু করে। এই প্রক্রিয়াটি প্রায় ছয় থেকে ১৮ মাস ধরে হতে পারে। একটি দাগ কতটা বিবর্ণ হয় তা সেটির আকার, অবস্থান ও প্রকারের ওপর নির্ভর করে। তবে দাগ কখনই পুরোপুরি অদৃশ্য হয় না। কারণ এলোমেলো টিস্যু চারপাশের ত্বক থেকে আলাদা থাকে।
ক্ষতবিক্ষত ত্বককে সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করতে পারে স্যালাম্যান্ডারের মতো কিছু প্রাণী। এদের ত্বকে দাগ পড়ে না। আশ্চর্যজনকভাবে মানুষও এটি করতে পারে। তবে সেটি গর্ভাবস্থার সেকেন্ড ট্রাইমেস্টার বা দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (গর্ভাবস্থার ১৩ সপ্তাহ থেকে ২৭ সপ্তাহ) থাকার সময় ভ্রূণ এটি করতে পারে। এরপর মানুষ ক্ষত টিস্যু পুনরুৎপাদন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তবে এ কারণ বিজ্ঞানীরা জানেন না।
প্রাণীদের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রাপ্তবয়স্কের ত্বক ভ্রূণে প্রতিস্থাপিত করলেও দাগ থাকে। এর থেকে বোঝা যায়, প্রাপ্তবয়স্ক ত্বকের কোষগুলো আঘাতের পরে পুনরুৎপাদনের পরিবর্তে দাগ সৃষ্টি করে। ত্বকের মধ্যে স্টেম সেলের সংখ্যা ও অবস্থানের পার্থক্যের জন্য ভ্রূণের ক্ষত দাগহীনভাবে নিরাময় হতে পারে। তবে এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এই গবেষণা।
তবে কিছু চিকিৎসায় ক্ষতের দাগ হালকা হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লেজার থেরাপি দাগের রং ও উজ্জ্বলতা পরিবর্তন করতে পারে। বিশেষ করে সিলিকন জেল শিট দিয়ে একটি দাগের ওপর ম্যাসেজ করার মাধ্যমে এটিকে মসৃণ ও সমান করতে পারে।
এ ছাড়া চিকিৎসকেরা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে দাগ অপসারণ করতে পারেন। হাইপারট্রফিক এবং কেলোয়েড দাগের আকারও কমাতে পারে স্টেরয়েড ইনজেকশন। স্টেরয়েড এই দাগের মধ্যে থাকা কোলাজেন ফাইবারগুলোর জট ছাড়াতে সাহায্য করে এবং প্রদাহ কমায়।
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স
অস্ত্রোপচার, সংক্রমণ, আঘাতের কারণে ত্বকে দাগ হতে পারে। কিছু দাগ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মুছে যায় বা বিবর্ণ হয়। কিন্তু গভীর ক্ষতস্থানে দাগ সাধারণত স্থায়ী হয়। ত্বকের টিস্যু ক্ষত সারাতে পারলেও দাগ কেন দূর করতে পারে না?
উত্তরটি বোঝার জন্য ত্বকের স্তর সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকতে হবে। মানুষের ত্বকে প্রধান তিনটি স্তর রয়েছে। ত্বকের বাইরের স্তরকে বলে এপিডার্মিস। এটি সবচেয়ে পাতলা স্তর। এটি চ্যাপ্টা কোষের স্তরের সমন্বয়ে গঠিত, যাকে বলা হয় এপিথেলিয়াল কোষ। কোষগুলো সম্মিলিতভাবে বর্ম হিসেবে কাজ করে যা বাইরের আঘাত থেকে দেহকে রক্ষা করে।
এপিডার্মিসের নিচে থাকে ডার্মিস। এটি ত্বকের সবচেয়ে পুরু স্তর যেটিতে স্নায়ু, রক্তনালি, লোমের ফলিকল, ঘর্ম ও তেল গ্রন্থি থাকে। ডার্মিসের মধ্যে কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামক প্রোটিনের বড় তন্তুযুক্ত নেটওয়ার্ক রয়েছে যা যথাক্রমে ত্বকের গঠন এবং স্থিতিস্থাপকতা নিশ্চিত করে।
সর্বশেষ হাইপোডার্মিস হলো ত্বকের গভীরতম স্তর। শরীরে উষ্ণতা ধরে রাখার জন্য এই স্তরে চর্বি রয়েছে। অভ্যন্তরীণ প্রত্যঙ্গগুলোকে আঘাত থেকে রক্ষা করে এই স্তর।
পোড়ার মতো বিভিন্ন কারণে শুধু এপিডার্মিসের ক্ষতি হলে বাইরের স্তর উঠে যায়। তবে ত্বকের গভীর স্তরগুলো অক্ষত থাকে। কিন্তু যদি কোনো আঘাত ডার্মিসের গভীরে প্রবেশ করে, তাহলে এই ক্ষতিগ্রস্ত কোষ মেরামতের প্রয়োজন হয়।
ক্ষতস্থানকে আবৃত করার জন্য প্রথমেই ত্বক একটি আবরণ তৈরি করে ও এরপর ক্ষত নিরাময় শুরু করে। ত্বক সেই ক্ষতের মধ্যে টিস্যু পুনর্নির্মাণ করে। এটি এলোমেলোভাবে কাজ করার কারণে ত্বকে দাগ তৈরি হয়।
জনস হপকিন্স মেডিসিনের প্লাস্টিক ও পুনর্গঠনমূলক সার্জারির সহযোগী অধ্যাপক ড. ড্যামন কুনি বলেন, স্বাভাবিক ত্বকে একটি সুন্দর, মসৃণ প্যাটার্নে সাবধানে বোনা হয় ডার্মিসের কোলাজেন ফাইবারের নেটওয়ার্ক। অনেকটা কাপড়ের বোনার মতো। আঘাতের কারণে এই নেটওয়ার্ক ছিঁড়ে গেলে ফাঁক পূরণ করতে শরীর নতুন কোলাজেন ফাইবার তৈরি করে।
তবে ক্ষত জুড়ে নতুন ফাইবারগুলোকে সুন্দরভাবে একসঙ্গে বুননের পরিবর্তে শরীর সেগুলোকে একত্রে স্তূপাকারে জমা করে। এই অগোছালো কোলাজেনের স্তূপ বেশির ভাগ স্কার টিস্যু অর্থাৎ দাগ তৈরি করে। এই অংশ স্বাভাবিক ত্বকের চেয়ে আলাদা দেখায় ও কম নমনীয় হয়।
এই ধরনের আঘাতপ্রাপ্ত টিস্যুগুলো স্বাভাবিক টিস্যু থেকে আলাদা। এতে লোমের ফলিকল বা ঘর্ম গ্রন্থি থাকে না। ফরসা ত্বকের অধিকারীদের ক্ষেত্রে এসব দাগ প্রায় লাল বা হালকা গোলাপি হয়। এই রং ধীরে ধীরে বিবর্ণ হয়ে যায় ও স্বাভাবিক ত্বকের রঙের চেয়ে কিছুটা হালকা বা গাঢ় হতে পারে। আর বাদামি বা কালো বর্ণের মানুষের ত্বকের দাগগুলো প্রায়শই কালো দাগের মতো দেখায়।
কখনো কখনো শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে স্কার টিস্যুর মধ্যে কোলাজেন রেখে দেয়, যার ফলে ‘কেলয়েড’ বা ‘হাইপারট্রফিক’ দাগ তৈরি হয়। এসব দাগ পুরু এবং কিছুটা উঁচু হয়ে থাকে। দাগগুলো লাল, গোলাপি ও বেগুনি বা একজন ব্যক্তির স্বাভাবিক ত্বকের রং থেকে কিছুটা গাঢ় হতে পারে। কেলয়েডের দাগগুলো মূল ক্ষতের চেয়ে বড় হয়। তবে হাইপারট্রফিক দাগগুলো ক্ষতের সমান হয়।
অন্যদের তুলনায় কিশোর–কিশোরী ও গর্ভবতী নারীদের হাইপারট্রফিক দাগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সম্ভবত হরমোনের পরিবর্তনের কারণে এটি হয়। কেলয়েডের দাগগুলো কালো ত্বকের ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
ড. ড্যামন কুনি বলেন, দাগ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিবর্ণ হতে পারে, কারণ এর মধ্যে থাকা কোলাজেন ফাইবারগুলো চ্যাপ্টা ও মসৃণ হতে শুরু করে। এই প্রক্রিয়াটি প্রায় ছয় থেকে ১৮ মাস ধরে হতে পারে। একটি দাগ কতটা বিবর্ণ হয় তা সেটির আকার, অবস্থান ও প্রকারের ওপর নির্ভর করে। তবে দাগ কখনই পুরোপুরি অদৃশ্য হয় না। কারণ এলোমেলো টিস্যু চারপাশের ত্বক থেকে আলাদা থাকে।
ক্ষতবিক্ষত ত্বককে সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করতে পারে স্যালাম্যান্ডারের মতো কিছু প্রাণী। এদের ত্বকে দাগ পড়ে না। আশ্চর্যজনকভাবে মানুষও এটি করতে পারে। তবে সেটি গর্ভাবস্থার সেকেন্ড ট্রাইমেস্টার বা দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (গর্ভাবস্থার ১৩ সপ্তাহ থেকে ২৭ সপ্তাহ) থাকার সময় ভ্রূণ এটি করতে পারে। এরপর মানুষ ক্ষত টিস্যু পুনরুৎপাদন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তবে এ কারণ বিজ্ঞানীরা জানেন না।
প্রাণীদের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রাপ্তবয়স্কের ত্বক ভ্রূণে প্রতিস্থাপিত করলেও দাগ থাকে। এর থেকে বোঝা যায়, প্রাপ্তবয়স্ক ত্বকের কোষগুলো আঘাতের পরে পুনরুৎপাদনের পরিবর্তে দাগ সৃষ্টি করে। ত্বকের মধ্যে স্টেম সেলের সংখ্যা ও অবস্থানের পার্থক্যের জন্য ভ্রূণের ক্ষত দাগহীনভাবে নিরাময় হতে পারে। তবে এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এই গবেষণা।
তবে কিছু চিকিৎসায় ক্ষতের দাগ হালকা হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লেজার থেরাপি দাগের রং ও উজ্জ্বলতা পরিবর্তন করতে পারে। বিশেষ করে সিলিকন জেল শিট দিয়ে একটি দাগের ওপর ম্যাসেজ করার মাধ্যমে এটিকে মসৃণ ও সমান করতে পারে।
এ ছাড়া চিকিৎসকেরা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে দাগ অপসারণ করতে পারেন। হাইপারট্রফিক এবং কেলোয়েড দাগের আকারও কমাতে পারে স্টেরয়েড ইনজেকশন। স্টেরয়েড এই দাগের মধ্যে থাকা কোলাজেন ফাইবারগুলোর জট ছাড়াতে সাহায্য করে এবং প্রদাহ কমায়।
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
৭ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১৮ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে