নারকেলের দুধ শুধু রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করে না, এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নারকেলের দুধে এমন কিছু পুষ্টিগুণ রয়েছে—যা ওজন নিয়ন্ত্রণ, হৃৎপিণ্ডের যত্ন এবং হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নারকেলের দুধে থাকা মিডিয়াম-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস (MCTs) দ্রুত শক্তিতে পরিণত হয় এবং ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তবে এর পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি, কারণ এটি ক্যালরি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর।
নারকেল দুধ আসলে কী?
পরিপক্ব নারকেল থেকে নিষ্কাশিত একটি ক্রিমি তরল হলো নারকেল দুধ। এটি সম্পূর্ণ উদ্ভিদভিত্তিক। এই দুধ স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং কম চিনি সমৃদ্ধ। নারকেল দুধ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে জনপ্রিয় খাবার। এমনকি নিরামিষ খাবারের জন্য আদর্শ। নারকেল থেকে দুধ তৈরি করতে এর শাঁস থেকে প্রথমে নারকেল ক্রিম বের করা হয়। এরপর নারকেল পানির সঙ্গে মিশিয়ে এটি তৈরি করা হয়। কিছু পাতলা নারকেল দুধ কম ক্যালরি যুক্ত এবং আরও হালকা হয়।
পুষ্টিগুণ
নারকেল দুধে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাংগানিজ এবং সেলেনিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে। এ ছাড়া এটি প্রাকৃতিকভাবে কম কার্বোহাইড্রেট ও ল্যাকটোজ মুক্ত তাই ডেইরি অ্যালার্জি বা নিরামিষ খাবারের জন্য আদর্শ। প্রতি কাপ নারকেল দুধে প্রায় ৫ গ্রাম প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে।
স্বাস্থ্যের উপকারিতা
নারকেল দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো শরীরকে ফ্রি র্যাডিকাল থেকে সুরক্ষা দেয়। ফলে দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া লরিক অ্যাসিড কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। ওজন কমাতে সহায়তা MCT ফ্যাটি অ্যাসিড দ্রুত শক্তিতে পরিণত হয় এবং চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। নারকেল দুধ ক্ষুধা কমায়। অতিরিক্ত খাওয়া কিংবা স্ন্যাক্স খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে বলেই ওজন কমাতে সহায়ক এটি। নারকেল দুধে থাকা লরিক অ্যাসিড পাচনতন্ত্রের উপকারী এবং অন্ত্রের প্রদাহ কমায়। ফলে ডেইরি অ্যালার্জির রোগীদের জন্যও ভালো।
সতর্কতা
নারকেল দুধ একটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর হলেও সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ নারকেল দুধ পূর্ণ-চর্বিযুক্ত, ক্যালরি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ। ১/৪ থেকে ১/২ কাপ পর্যন্ত খেতে পারেন, যাতে অতিরিক্ত ক্যালরি ও চর্বি না যোগ হয়।
তবে নারিকেল হুইপড ক্রিমের মতো রেসিপিতে ব্যবহার করতে পারেন। কিংবা বা স্মুদিতে মিশিয়ে খেতে পারবেন। এটি ক্যালরি বাড়ানো ছাড়াই খাবারে একটি স্বাস্থ্যকর সংযোজন হতে পারে।
সূত্র: গালফ নিউজ
নারকেলের দুধ শুধু রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করে না, এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নারকেলের দুধে এমন কিছু পুষ্টিগুণ রয়েছে—যা ওজন নিয়ন্ত্রণ, হৃৎপিণ্ডের যত্ন এবং হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নারকেলের দুধে থাকা মিডিয়াম-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস (MCTs) দ্রুত শক্তিতে পরিণত হয় এবং ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তবে এর পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি, কারণ এটি ক্যালরি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর।
নারকেল দুধ আসলে কী?
পরিপক্ব নারকেল থেকে নিষ্কাশিত একটি ক্রিমি তরল হলো নারকেল দুধ। এটি সম্পূর্ণ উদ্ভিদভিত্তিক। এই দুধ স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং কম চিনি সমৃদ্ধ। নারকেল দুধ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে জনপ্রিয় খাবার। এমনকি নিরামিষ খাবারের জন্য আদর্শ। নারকেল থেকে দুধ তৈরি করতে এর শাঁস থেকে প্রথমে নারকেল ক্রিম বের করা হয়। এরপর নারকেল পানির সঙ্গে মিশিয়ে এটি তৈরি করা হয়। কিছু পাতলা নারকেল দুধ কম ক্যালরি যুক্ত এবং আরও হালকা হয়।
পুষ্টিগুণ
নারকেল দুধে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাংগানিজ এবং সেলেনিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে। এ ছাড়া এটি প্রাকৃতিকভাবে কম কার্বোহাইড্রেট ও ল্যাকটোজ মুক্ত তাই ডেইরি অ্যালার্জি বা নিরামিষ খাবারের জন্য আদর্শ। প্রতি কাপ নারকেল দুধে প্রায় ৫ গ্রাম প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে।
স্বাস্থ্যের উপকারিতা
নারকেল দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো শরীরকে ফ্রি র্যাডিকাল থেকে সুরক্ষা দেয়। ফলে দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া লরিক অ্যাসিড কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। ওজন কমাতে সহায়তা MCT ফ্যাটি অ্যাসিড দ্রুত শক্তিতে পরিণত হয় এবং চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। নারকেল দুধ ক্ষুধা কমায়। অতিরিক্ত খাওয়া কিংবা স্ন্যাক্স খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে বলেই ওজন কমাতে সহায়ক এটি। নারকেল দুধে থাকা লরিক অ্যাসিড পাচনতন্ত্রের উপকারী এবং অন্ত্রের প্রদাহ কমায়। ফলে ডেইরি অ্যালার্জির রোগীদের জন্যও ভালো।
সতর্কতা
নারকেল দুধ একটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর হলেও সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ নারকেল দুধ পূর্ণ-চর্বিযুক্ত, ক্যালরি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ। ১/৪ থেকে ১/২ কাপ পর্যন্ত খেতে পারেন, যাতে অতিরিক্ত ক্যালরি ও চর্বি না যোগ হয়।
তবে নারিকেল হুইপড ক্রিমের মতো রেসিপিতে ব্যবহার করতে পারেন। কিংবা বা স্মুদিতে মিশিয়ে খেতে পারবেন। এটি ক্যালরি বাড়ানো ছাড়াই খাবারে একটি স্বাস্থ্যকর সংযোজন হতে পারে।
সূত্র: গালফ নিউজ
আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে