ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এর ফলে চারদিকে চলছে হা–পিত্যেশ। একটু শীতলতার আশায় মানুষ বেছে নিচ্ছে নানা পন্থা। এমন তাপপ্রবাহে কেউ কেউ আবার বেছে নিচ্ছেন এক কাপ গরম চা। তাঁদের ধারণা, গরম চায়ে মেলে শীতলতা। আবার অনেকে বলেন, এমন গরমের মধ্যে গরম পানীয় যেমন: চা, কফি পান করা উচিত হয়। এরই মধ্যে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে শিক্ষার্থীদের চা ও কফি পান থেকে বিরত থাকতে বলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু বিজ্ঞান কী বলে? গরম চা কি শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়, আবার সেই গরম চা শরীরে শীতলতাও কি আনতে পারে?
বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স বলছে, চাসহ যেকোনো গরম পানীয় শরীর শীতল করতে পারে, তবে এটি নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর।
কিংস কলেজ লন্ডনের ফার্মাকোলজির অধ্যাপক পিটার ম্যাকনটন লাইভ সায়েন্সকে বলেন, গরম পানীয় সত্যিই শরীর ঠান্ডা করতে পারে। যদিও শুনতে এটি সম্পূর্ণ বৈপরিত্যপূর্ণ মনে হচ্ছে। তবুও গরম পানীয় পান করা সত্যিই দেহের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়, যদি না বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে।
ম্যাকনটন বলেন, কখনো কখনো জীবন ঘামের ওপর নির্ভর করে। ঘাম মানুষকে পৃথিবীতে নথিভুক্ত সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মধ্যে বেঁচে থাকতে সাহায্য করতে পারে, অন্তত শুষ্ক তাপে। উচ্চ আর্দ্রতায় ঘাম কম কার্যকর। কারণ বাতাস এরই মধ্যে জলীয় বাষ্পে পূর্ণ অর্থাৎ সম্পৃক্ত। ফলে ঘাম জলীয়বাষ্প হয়ে উড়ে গিয়ে ত্বক শীতল করতে পারে না।
২০১২ সালে ফেডারেশন অব ইউরোপিয়ান সাইকোলজিক্যাল সোসাইটিজের অ্যাক্টা ফিজিওলজিকা জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যখন ঘাম সম্পূর্ণরূপে বাষ্পীভূত হওয়ার মতো পরিবেশ থাকে, অর্থাৎ বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা কম থাকে, তখন গরম পানীয় অন্তত সাময়িকভাবে শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করতে পারে। এই সমীক্ষাটি চালানো হয় সাইকেল আরোহীদের ওপর। এতে দেখা যায়, দ্রুত সাইকেল চালানোর সময় যথেষ্ট আর্দ্র বায়ুতেও গায়ে প্রচুর বাতাস লাগে, এটি ঘামের বাষ্পীভবনের জন্য আদর্শ অবস্থা।
কানাডার অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব হিউম্যান কাইনেটিক্সের গবেষক অলি জে বিজ্ঞান ও প্রকৃতি বিষয়ক ম্যাগাজিন স্মিথসোনিয়ানকে ২০১২ সালে বলেন, গরম পানীয় শরীরকে ঠান্ডা করতে পারে, তবে শুধু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে। অর্থাৎ গরম পানীয় পান করার সময় যে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হয় তা বাষ্পীভূত হওয়ার মতো পরিবেশ থাকতে হবে এবং ওই ঘাম বাষ্পীভূত হলে ত্বক থেকে তাপ নিয়ে যায়, ফলে শরীর ঠান্ডা হয়।
জে আরও বলেন, খুব গরম ও আর্দ্র দিনে গরম পানীয় পান করা উচিত নয়। কারণ, বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শরীরের ঘাম বাষ্পীভূত না হয়ে অস্বস্তি তৈরি করবে।
চাসহ অন্যান্য গরম পানীয় শরীরকে ঠান্ডা করতে পারে কি না তা নিয়ে একটি পরীক্ষা চালিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এই পরীক্ষায় কম আর্দ্রতার পরিবেশে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটি কক্ষে এক ঘণ্টার জন্য একটি ট্রেডমিলে এক ব্যক্তিকে দ্রুত হাঁটার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরীক্ষার প্রথম দিনে তিনি ১৫ মিনিটের ব্যবধানে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করেছিলেন এবং দ্বিতীয় দিনে তাঁকে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার এক কাপ চা দেওয়া হয়। ট্রেডমিল সেশনের আগে এবং পরে প্রতি অবস্থাতেই ওই ব্যক্তির উৎপাদিত ঘামের পরিমাণ পরিমাপ করা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, চা ওই ব্যক্তিকে ঠান্ডা পানীয় পানের চেয়ে বেশি শীতল করতে পারেনি।
একই পরীক্ষা অস্ট্রেলিয়ায় আরও বড় পরিসরে করা হয়েছিল। এতে নয়জন ব্যক্তি ৭৫ মিনিটের জন্য শরীরচর্চা করে এবং তাদের পানের জন্য দেড় থেকে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বিভিন্ন তাপমাত্রার পানীয় দেওয়া হয়েছিল। পরীক্ষা শেষে বিজ্ঞানীরা উপসংহারে পৌঁছেছেন, পানীয় যতই গরম বা ঠান্ডা হোক না কেন, মানবশরীর তার মূল তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরে রাখতে চায়। তাই গরম পানীয় পান মানে অতিরিক্ত তাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে শরীরে দ্রুত ঘাম হবে। অপরদিকে ঠান্ডা পানীয় পানের পর শরীর আরও ধীরে ধীরে ঘামবে।
সর্বোপরি বিবিসি জানায়, গরমের সময় সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র হলো, কোনোভাবেই ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতার পরিস্থিতি তৈরি হতে দেওয়া যাবে না। তাই গরম বা ঠান্ডা, যেকোনো পানীয় পান করাই মূল কথা।
সুতরাং বলা যেতে পারে, প্রচণ্ড গরমে চা কিংবা অন্য কোনো গরম পানীয় শরীর শীতল করতে পারে। তবে শর্ত হচ্ছে, এই পানীয় পানের ফলে শরীরে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত ঘাম যেন ঠিকঠাক বাষ্পীভূত হতে পারে। কিন্তু বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকলে বা বাতাস সম্পৃক্ত হলে, ঘামের বাষ্পীভবন বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে এমন পরিস্থিতিতে গরম পানীয় পানে শরীর শীতল করতে পারবে না বরং ঘামের ফলে অস্বস্তি তৈরি হবে।
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এর ফলে চারদিকে চলছে হা–পিত্যেশ। একটু শীতলতার আশায় মানুষ বেছে নিচ্ছে নানা পন্থা। এমন তাপপ্রবাহে কেউ কেউ আবার বেছে নিচ্ছেন এক কাপ গরম চা। তাঁদের ধারণা, গরম চায়ে মেলে শীতলতা। আবার অনেকে বলেন, এমন গরমের মধ্যে গরম পানীয় যেমন: চা, কফি পান করা উচিত হয়। এরই মধ্যে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে শিক্ষার্থীদের চা ও কফি পান থেকে বিরত থাকতে বলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু বিজ্ঞান কী বলে? গরম চা কি শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়, আবার সেই গরম চা শরীরে শীতলতাও কি আনতে পারে?
বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স বলছে, চাসহ যেকোনো গরম পানীয় শরীর শীতল করতে পারে, তবে এটি নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর।
কিংস কলেজ লন্ডনের ফার্মাকোলজির অধ্যাপক পিটার ম্যাকনটন লাইভ সায়েন্সকে বলেন, গরম পানীয় সত্যিই শরীর ঠান্ডা করতে পারে। যদিও শুনতে এটি সম্পূর্ণ বৈপরিত্যপূর্ণ মনে হচ্ছে। তবুও গরম পানীয় পান করা সত্যিই দেহের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়, যদি না বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে।
ম্যাকনটন বলেন, কখনো কখনো জীবন ঘামের ওপর নির্ভর করে। ঘাম মানুষকে পৃথিবীতে নথিভুক্ত সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মধ্যে বেঁচে থাকতে সাহায্য করতে পারে, অন্তত শুষ্ক তাপে। উচ্চ আর্দ্রতায় ঘাম কম কার্যকর। কারণ বাতাস এরই মধ্যে জলীয় বাষ্পে পূর্ণ অর্থাৎ সম্পৃক্ত। ফলে ঘাম জলীয়বাষ্প হয়ে উড়ে গিয়ে ত্বক শীতল করতে পারে না।
২০১২ সালে ফেডারেশন অব ইউরোপিয়ান সাইকোলজিক্যাল সোসাইটিজের অ্যাক্টা ফিজিওলজিকা জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যখন ঘাম সম্পূর্ণরূপে বাষ্পীভূত হওয়ার মতো পরিবেশ থাকে, অর্থাৎ বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা কম থাকে, তখন গরম পানীয় অন্তত সাময়িকভাবে শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করতে পারে। এই সমীক্ষাটি চালানো হয় সাইকেল আরোহীদের ওপর। এতে দেখা যায়, দ্রুত সাইকেল চালানোর সময় যথেষ্ট আর্দ্র বায়ুতেও গায়ে প্রচুর বাতাস লাগে, এটি ঘামের বাষ্পীভবনের জন্য আদর্শ অবস্থা।
কানাডার অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব হিউম্যান কাইনেটিক্সের গবেষক অলি জে বিজ্ঞান ও প্রকৃতি বিষয়ক ম্যাগাজিন স্মিথসোনিয়ানকে ২০১২ সালে বলেন, গরম পানীয় শরীরকে ঠান্ডা করতে পারে, তবে শুধু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে। অর্থাৎ গরম পানীয় পান করার সময় যে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হয় তা বাষ্পীভূত হওয়ার মতো পরিবেশ থাকতে হবে এবং ওই ঘাম বাষ্পীভূত হলে ত্বক থেকে তাপ নিয়ে যায়, ফলে শরীর ঠান্ডা হয়।
জে আরও বলেন, খুব গরম ও আর্দ্র দিনে গরম পানীয় পান করা উচিত নয়। কারণ, বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শরীরের ঘাম বাষ্পীভূত না হয়ে অস্বস্তি তৈরি করবে।
চাসহ অন্যান্য গরম পানীয় শরীরকে ঠান্ডা করতে পারে কি না তা নিয়ে একটি পরীক্ষা চালিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এই পরীক্ষায় কম আর্দ্রতার পরিবেশে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটি কক্ষে এক ঘণ্টার জন্য একটি ট্রেডমিলে এক ব্যক্তিকে দ্রুত হাঁটার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরীক্ষার প্রথম দিনে তিনি ১৫ মিনিটের ব্যবধানে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করেছিলেন এবং দ্বিতীয় দিনে তাঁকে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার এক কাপ চা দেওয়া হয়। ট্রেডমিল সেশনের আগে এবং পরে প্রতি অবস্থাতেই ওই ব্যক্তির উৎপাদিত ঘামের পরিমাণ পরিমাপ করা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, চা ওই ব্যক্তিকে ঠান্ডা পানীয় পানের চেয়ে বেশি শীতল করতে পারেনি।
একই পরীক্ষা অস্ট্রেলিয়ায় আরও বড় পরিসরে করা হয়েছিল। এতে নয়জন ব্যক্তি ৭৫ মিনিটের জন্য শরীরচর্চা করে এবং তাদের পানের জন্য দেড় থেকে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বিভিন্ন তাপমাত্রার পানীয় দেওয়া হয়েছিল। পরীক্ষা শেষে বিজ্ঞানীরা উপসংহারে পৌঁছেছেন, পানীয় যতই গরম বা ঠান্ডা হোক না কেন, মানবশরীর তার মূল তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরে রাখতে চায়। তাই গরম পানীয় পান মানে অতিরিক্ত তাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে শরীরে দ্রুত ঘাম হবে। অপরদিকে ঠান্ডা পানীয় পানের পর শরীর আরও ধীরে ধীরে ঘামবে।
সর্বোপরি বিবিসি জানায়, গরমের সময় সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র হলো, কোনোভাবেই ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতার পরিস্থিতি তৈরি হতে দেওয়া যাবে না। তাই গরম বা ঠান্ডা, যেকোনো পানীয় পান করাই মূল কথা।
সুতরাং বলা যেতে পারে, প্রচণ্ড গরমে চা কিংবা অন্য কোনো গরম পানীয় শরীর শীতল করতে পারে। তবে শর্ত হচ্ছে, এই পানীয় পানের ফলে শরীরে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত ঘাম যেন ঠিকঠাক বাষ্পীভূত হতে পারে। কিন্তু বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকলে বা বাতাস সম্পৃক্ত হলে, ঘামের বাষ্পীভবন বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে এমন পরিস্থিতিতে গরম পানীয় পানে শরীর শীতল করতে পারবে না বরং ঘামের ফলে অস্বস্তি তৈরি হবে।
গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভিত্তিক আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও মায়ানমারের আরাকান রাজ্যবাসীরা স্থানীয় বাঙালিদের ওপর হামলা চালিয়েছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছ
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘক্ষণ পায়ের ওপর পা তুলে বসে থাকলে পায়ের রগ ফুলে যায়, অনেক সময় পা টনটন করে। অনেকে ধারণা করেন, এভাবে পা তুলে বসলে পায়ের শিরা স্থায়ীভাবে ফুলে যায়। আসলেই কি পায়ের ওপর পা তুলে বসলে এমন সমস্যা হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
১৫ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম পর্যটন এলাকায় গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। এই হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির স্কেচ ও নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের দাবি, এই তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক এবং সবাই পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী.
২ দিন আগেচীনের একটি পোশাক কারখানা ইংরেজি ভাষায় ‘বয়কট চায়না’ লেখাসহ ১ লাখ টি-শার্ট এবং ক্যাপ যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি করেছে—এমন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগে