ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে থাকা বাংলাদেশের আলোচিত–সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিন মারা গেছেন দাবিতে ফেসবুকে একটি দাবি ভাইরাল হয়েছে। বেসরকারি সম্প্রচারমাধ্যম যমুনা টিভির নামে খোলা একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ দুপুর দেড়টায় ইসমাইল হোসেন নামের অ্যাকাউন্টে এমন দাবি পোস্টা করা হয়। ঘণ্টাতিনেকের ব্যবধানে ২ হাজার রিয়েকশন পেয়েছে ওই পোস্ট, শেয়ার হয়েছে প্রায় দেড়শ। আরো অনেক অ্যাকাউন্ট ও পেজেও তাঁর মৃত্যুর দাবি পোস্ট করা হয়।
কোনো কোনো পোস্টে দাবিটির পক্ষে সূত্র হিসেবে দৈনিক আমাদের সময় ও সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার লিঙ্ক ও ফটোকার্ড ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘মারা গেছেন তসলিমা নাসরিন!’ । ফটোকার্ডটি প্রকাশের তারিখ ২১ অক্টোবর।
দাবিটি যাচাইয়ে প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে গতকাল সোমবার রাতে প্রকাশিত দৈনিক আমাদের সময় ও সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার প্রতিবেদন দুটি খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। পত্রিকা দুটিতে তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে করা প্রতিবেদনের শিরোনাম, ‘ফেসবুকের ভাষ্য, মারা গেছেন তসলিমা নাসরিন!’
প্রতিবেদনে বলা হয়, তসলিমা নাসরিনের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে তাকে ‘মৃত’ হিসেবে দেখা গেছে। অর্থাৎ তার প্রোফাইলে ঢুকলেই লেখা আসছে ‘রিমেম্বারিং তসলিমা নাসরিন’। সোমবার তসলিমা নাসরিনের অ্যাকাউন্টে গিয়ে আইডিটি ‘রিমেম্বারিং’ দেখা গেছে। তবে তার অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টটি অ্যাকটিভ রয়েছে। রাত ৯টার দিকেও সেই অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে।
‘রিমেম্বারিং’ ফেসবুকের বিশেষ ফিচার। কোনো ব্যক্তি মারা গেলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে প্রক্রিয়া মেনে আবেদন করলে মৃত ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে এই ফিচার যুক্ত করে দেয়। এই ধরনের অ্যাকাউন্টকে ‘মেমোরাইজড প্রোফাইল’ বলা হয়।
তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এখনও ‘রিমেম্বারিং’ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় একটি টুইট পাওয়া যায়, যেখানে মেটা ও ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে মেনশন করে তসলিমা লিখেছেন, ‘তিনি বেঁচে আছেন। কিন্তু মেটা তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি মেমোররাইজড প্রোফাইল হিসেবে রিমেম্বারিং করে দিয়েছে।’
টুইটে তিনি মেটার কাছে ‘রিমেম্বারিং’ ফিচারটি সরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন।
এর আগে গতকাল দেওয়া আরেকটি টুইটে তসলিমা লেখেন, ‘ফেসবুক আমাকে মৃত হিসেবে স্মরণ করছে। আজ (গতকাল সোমবার) সকালে ফেসবুক আমাকে মেরে ফেলেছে। যদিও আমি বেঁচে আছি।’
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে আছেন তসলিমা নাসরিন। সম্প্রতি তাঁর রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ শেষ হলেও সেটি নবায়ন হয়নি। এ নিয়ে লেখিকার কপালে ভাঁজ পরেছে। আর তাই দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে থাকতে দেওয়ার অনুরোধ করে গতকাল আরও একটি টুইট করেছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো তাঁর বেঁচে থাকার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও ২০২২ সালে তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ‘রিমেম্বারিং’ করে দেয় ফেসবুক।
দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে থাকা বাংলাদেশের আলোচিত–সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিন মারা গেছেন দাবিতে ফেসবুকে একটি দাবি ভাইরাল হয়েছে। বেসরকারি সম্প্রচারমাধ্যম যমুনা টিভির নামে খোলা একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ দুপুর দেড়টায় ইসমাইল হোসেন নামের অ্যাকাউন্টে এমন দাবি পোস্টা করা হয়। ঘণ্টাতিনেকের ব্যবধানে ২ হাজার রিয়েকশন পেয়েছে ওই পোস্ট, শেয়ার হয়েছে প্রায় দেড়শ। আরো অনেক অ্যাকাউন্ট ও পেজেও তাঁর মৃত্যুর দাবি পোস্ট করা হয়।
কোনো কোনো পোস্টে দাবিটির পক্ষে সূত্র হিসেবে দৈনিক আমাদের সময় ও সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার লিঙ্ক ও ফটোকার্ড ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘মারা গেছেন তসলিমা নাসরিন!’ । ফটোকার্ডটি প্রকাশের তারিখ ২১ অক্টোবর।
দাবিটি যাচাইয়ে প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে গতকাল সোমবার রাতে প্রকাশিত দৈনিক আমাদের সময় ও সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকার প্রতিবেদন দুটি খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। পত্রিকা দুটিতে তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে করা প্রতিবেদনের শিরোনাম, ‘ফেসবুকের ভাষ্য, মারা গেছেন তসলিমা নাসরিন!’
প্রতিবেদনে বলা হয়, তসলিমা নাসরিনের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে তাকে ‘মৃত’ হিসেবে দেখা গেছে। অর্থাৎ তার প্রোফাইলে ঢুকলেই লেখা আসছে ‘রিমেম্বারিং তসলিমা নাসরিন’। সোমবার তসলিমা নাসরিনের অ্যাকাউন্টে গিয়ে আইডিটি ‘রিমেম্বারিং’ দেখা গেছে। তবে তার অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টটি অ্যাকটিভ রয়েছে। রাত ৯টার দিকেও সেই অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে।
‘রিমেম্বারিং’ ফেসবুকের বিশেষ ফিচার। কোনো ব্যক্তি মারা গেলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে প্রক্রিয়া মেনে আবেদন করলে মৃত ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে এই ফিচার যুক্ত করে দেয়। এই ধরনের অ্যাকাউন্টকে ‘মেমোরাইজড প্রোফাইল’ বলা হয়।
তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এখনও ‘রিমেম্বারিং’ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় একটি টুইট পাওয়া যায়, যেখানে মেটা ও ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে মেনশন করে তসলিমা লিখেছেন, ‘তিনি বেঁচে আছেন। কিন্তু মেটা তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি মেমোররাইজড প্রোফাইল হিসেবে রিমেম্বারিং করে দিয়েছে।’
টুইটে তিনি মেটার কাছে ‘রিমেম্বারিং’ ফিচারটি সরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন।
এর আগে গতকাল দেওয়া আরেকটি টুইটে তসলিমা লেখেন, ‘ফেসবুক আমাকে মৃত হিসেবে স্মরণ করছে। আজ (গতকাল সোমবার) সকালে ফেসবুক আমাকে মেরে ফেলেছে। যদিও আমি বেঁচে আছি।’
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে আছেন তসলিমা নাসরিন। সম্প্রতি তাঁর রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ শেষ হলেও সেটি নবায়ন হয়নি। এ নিয়ে লেখিকার কপালে ভাঁজ পরেছে। আর তাই দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে থাকতে দেওয়ার অনুরোধ করে গতকাল আরও একটি টুইট করেছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো তাঁর বেঁচে থাকার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও ২০২২ সালে তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ‘রিমেম্বারিং’ করে দেয় ফেসবুক।
গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভিত্তিক আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও মায়ানমারের আরাকান রাজ্যবাসীরা স্থানীয় বাঙালিদের ওপর হামলা চালিয়েছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছ
৬ ঘণ্টা আগেদীর্ঘক্ষণ পায়ের ওপর পা তুলে বসে থাকলে পায়ের রগ ফুলে যায়, অনেক সময় পা টনটন করে। অনেকে ধারণা করেন, এভাবে পা তুলে বসলে পায়ের শিরা স্থায়ীভাবে ফুলে যায়। আসলেই কি পায়ের ওপর পা তুলে বসলে এমন সমস্যা হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
১২ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম পর্যটন এলাকায় গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। এই হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির স্কেচ ও নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের দাবি, এই তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক এবং সবাই পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী.
২ দিন আগেচীনের একটি পোশাক কারখানা ইংরেজি ভাষায় ‘বয়কট চায়না’ লেখাসহ ১ লাখ টি-শার্ট এবং ক্যাপ যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি করেছে—এমন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে।
২ দিন আগে