ইজাজুল হক, ঢাকা
বন্যা, ভূমিকম্প, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ধরন। এসবের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে বিপদগ্রস্ত মানুষেরা। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা এবং ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের সুখবর দিন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫) অতএব এমন দুর্যোগের মুহূর্তে ধৈর্য ধরতে হবে এবং বিপদ থেকে মুক্তির সম্ভাব্য সব উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব। মানুষের জানমালের নিরাপত্তার প্রশ্নে রাষ্ট্রের কোনো ধরনের অবহেলা ইসলাম অনুমোদন করে না। জরুরি ভিত্তিতে তাদের উদ্ধার করা এবং প্রয়োজনীয় খাবার-পানীয় সরবরাহ করা না গেলে পরকালে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সক্ষমতা সীমিত হলে সর্বস্তরের মানুষকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে এবং সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। শাসক মানুষের দায়িত্বশীল, তিনি প্রজাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবেন। …অতএব সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই এক একজন দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি)
বিপন্ন মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসার ফজিলত অনেক। এর বিনিময়ে জান্নাতে অফুরন্ত নেয়ামত অর্জিত হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো বস্ত্রহীনকে কাপড় পরাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ রেশমি কাপড় পরাবেন। যে ব্যক্তি কোনো ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে আহার করাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের ফল খাওয়াবেন। যে ব্যক্তি কোনো তৃষ্ণার্তকে পানি পান করাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পবিত্র প্রতীকধারী পানীয় পান করাবেন।’ (আবু দাউদ)
বন্যা, ভূমিকম্প, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ধরন। এসবের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে বিপদগ্রস্ত মানুষেরা। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা এবং ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের সুখবর দিন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫) অতএব এমন দুর্যোগের মুহূর্তে ধৈর্য ধরতে হবে এবং বিপদ থেকে মুক্তির সম্ভাব্য সব উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব। মানুষের জানমালের নিরাপত্তার প্রশ্নে রাষ্ট্রের কোনো ধরনের অবহেলা ইসলাম অনুমোদন করে না। জরুরি ভিত্তিতে তাদের উদ্ধার করা এবং প্রয়োজনীয় খাবার-পানীয় সরবরাহ করা না গেলে পরকালে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সক্ষমতা সীমিত হলে সর্বস্তরের মানুষকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে এবং সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। শাসক মানুষের দায়িত্বশীল, তিনি প্রজাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবেন। …অতএব সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই এক একজন দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি)
বিপন্ন মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসার ফজিলত অনেক। এর বিনিময়ে জান্নাতে অফুরন্ত নেয়ামত অর্জিত হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো বস্ত্রহীনকে কাপড় পরাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ রেশমি কাপড় পরাবেন। যে ব্যক্তি কোনো ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে আহার করাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের ফল খাওয়াবেন। যে ব্যক্তি কোনো তৃষ্ণার্তকে পানি পান করাবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পবিত্র প্রতীকধারী পানীয় পান করাবেন।’ (আবু দাউদ)
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
২ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫