ড. কে হরিপ্রসাদ
প্রশ্ন: আপনার বিবেচনায় অ্যাপোলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন?
ড. কে হরিপ্রসাদ: বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে অ্যাপোলো হসপিটালসের সম্পর্ক তিন দশকের বেশি সময় ধরে। ১৯৮০ সাল থেকেই আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে অন-সাইট, অনলাইন এবং অন্যান্য ক্লিনিক্যাল সেবা দিয়ে আসছি।
প্রশ্ন: দীর্ঘদিনের এই সুসম্পর্ক তৈরির কারণগুলো কী কী?
ড. কে হরিপ্রসাদ: ভারতে অ্যাপোলো হসপিটালসের চিকিৎসার জন্য আসা মোট ভ্রমণকারীর প্রায় ৩৫ শতাংশ রোগীকে আমরা সেবা দিয়ে থাকি। আমরা লক্ষ করেছি, রোগীদের কাছাকাছি থেকে সেবা দিয়ে তাদের ভরসা অর্জন করতে পারলেই সবার মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা তৈরি হয়। আর সাশ্রয়ী ব্যয় এবং সর্বাধুনিক চিকিৎসাপ্রযুক্তি রোগীদের কাছে আমাদের সেবা পছন্দনীয় করে তুলেছে।
প্রশ্ন: আপনাদের কাছে সেবা নিতে কী ধরনের রোগী বেশি যায়?
ড. কে হরিপ্রসাদ: অ্যাপোলো একটি সুপার স্পেশালিটি প্রোভাইডার হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে আসা রোগীরা আমাদের কাছে প্রিভেন্টিভ হেলথ চেকআপ থেকে শুরু করে রোবটিক সার্জারি এমনকি প্রোটন বিম থেরাপির জন্যও আসেন। প্রিভেন্টিভ হেলথ চেকআপ ছাড়াও ক্যানসার কেয়ার, কার্ডিয়াক সায়েন্সেস, অর্থোপেডিক্স, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, অরগ্যান টিএক্স, নিউরো এবং স্পাইনাল সার্জারির জন্যও যোগাযোগ করেন।
প্রশ্ন: ভারত সরকার বিদেশি রোগীদের ভ্রমণ সুবিধা দেওয়ায় কী ধরনের প্রভাব পড়েছে?
ড. কে হরিপ্রসাদ: আমাদের হাসপাতালে ডেডিকেটেড ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট সার্ভিসেস টিম রয়েছে, যারা ফ্রি অনলাইন চিকিৎসা পরামর্শ এবং ভিসা অ্যাসিসটেন্স প্রি-ট্র্যাভেল এবং রোগীরা ভারতে ল্যান্ড করার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের সেবা দেওয়া শুরু করে। আমরা ভারত সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের সব নির্দেশনা মেনে চলি এবং সব সময় আমাদের হাসপাতালের সব টাচ্পয়েন্টে তাদের সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত থাকি। এই কঠিন সময়েও ভারত এবং বাংলাদেশ সরকারের অভূতপূর্ব নীতিমালাসমূহ সত্যিই প্রশংসনীয়। আমি রোগীদের অনুরোধ করব, টাউট এবং এজেন্টদের খপ্পরে না পড়ে আমাদের অথোরাইজড চ্যানেলের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ করতে।
প্রশ্ন: বর্তমানে বাংলাদেশে আপনারা কী ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন?
ড. কে হরিপ্রসাদ: বাংলাদেশে আমাদের বিভিন্ন রকম কর্মকাণ্ড চলছে। নতুন একটি হাসপাতাল স্থাপন থেকে শুরু করে টেলি-স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের শক্তিশালী পার্টনারশিপ রয়েছে। এ ছাড়াও আমরা বিভিন্ন এনজিও, সরকারি এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা একজোট হয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: চলমান বৈশ্বিক মহামারি এবং লকডাউনের সময় অ্যাপোলো কীভাবে বিদেশি রোগীদের সাহায্য করেছে?
ড. কে হরিপ্রসাদ: এক পাশে মহামারি এবং অন্য পাশে নন-কমিউনিকেবল রোগ নিয়ে এই সময়টা সামাল দেওয়া বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে ভারতীয় এবং বিদেশি রোগীদের সাহায্য করতে প্রস্তুত ছিলাম। যেমন আমাদের ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট কমিউনিটির জন্য আমরা ১০ হাজারের বেশি ফ্রি টেলি-কনসাল্ট করেছি। এ ছাড়া আমরা বাংলাদেশের ডাক্তার এবং হসপিটালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং সেই সময়ে আমরা সর্বোচ্চসংখ্যক এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ট্রান্সফার সম্পন্ন করেছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে আমরা কবে আরেকটি অ্যাপোলো দেখতে পাব?
ড. কে হরিপ্রসাদ: এটা আমাদের জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমরা পুরোদমে কাজ করছি। আশা করি শিগগিরই সুখবর পাবেন।
প্রশ্ন: আপনার বিবেচনায় অ্যাপোলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন?
ড. কে হরিপ্রসাদ: বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে অ্যাপোলো হসপিটালসের সম্পর্ক তিন দশকের বেশি সময় ধরে। ১৯৮০ সাল থেকেই আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে অন-সাইট, অনলাইন এবং অন্যান্য ক্লিনিক্যাল সেবা দিয়ে আসছি।
প্রশ্ন: দীর্ঘদিনের এই সুসম্পর্ক তৈরির কারণগুলো কী কী?
ড. কে হরিপ্রসাদ: ভারতে অ্যাপোলো হসপিটালসের চিকিৎসার জন্য আসা মোট ভ্রমণকারীর প্রায় ৩৫ শতাংশ রোগীকে আমরা সেবা দিয়ে থাকি। আমরা লক্ষ করেছি, রোগীদের কাছাকাছি থেকে সেবা দিয়ে তাদের ভরসা অর্জন করতে পারলেই সবার মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা তৈরি হয়। আর সাশ্রয়ী ব্যয় এবং সর্বাধুনিক চিকিৎসাপ্রযুক্তি রোগীদের কাছে আমাদের সেবা পছন্দনীয় করে তুলেছে।
প্রশ্ন: আপনাদের কাছে সেবা নিতে কী ধরনের রোগী বেশি যায়?
ড. কে হরিপ্রসাদ: অ্যাপোলো একটি সুপার স্পেশালিটি প্রোভাইডার হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে আসা রোগীরা আমাদের কাছে প্রিভেন্টিভ হেলথ চেকআপ থেকে শুরু করে রোবটিক সার্জারি এমনকি প্রোটন বিম থেরাপির জন্যও আসেন। প্রিভেন্টিভ হেলথ চেকআপ ছাড়াও ক্যানসার কেয়ার, কার্ডিয়াক সায়েন্সেস, অর্থোপেডিক্স, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, অরগ্যান টিএক্স, নিউরো এবং স্পাইনাল সার্জারির জন্যও যোগাযোগ করেন।
প্রশ্ন: ভারত সরকার বিদেশি রোগীদের ভ্রমণ সুবিধা দেওয়ায় কী ধরনের প্রভাব পড়েছে?
ড. কে হরিপ্রসাদ: আমাদের হাসপাতালে ডেডিকেটেড ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট সার্ভিসেস টিম রয়েছে, যারা ফ্রি অনলাইন চিকিৎসা পরামর্শ এবং ভিসা অ্যাসিসটেন্স প্রি-ট্র্যাভেল এবং রোগীরা ভারতে ল্যান্ড করার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের সেবা দেওয়া শুরু করে। আমরা ভারত সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের সব নির্দেশনা মেনে চলি এবং সব সময় আমাদের হাসপাতালের সব টাচ্পয়েন্টে তাদের সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত থাকি। এই কঠিন সময়েও ভারত এবং বাংলাদেশ সরকারের অভূতপূর্ব নীতিমালাসমূহ সত্যিই প্রশংসনীয়। আমি রোগীদের অনুরোধ করব, টাউট এবং এজেন্টদের খপ্পরে না পড়ে আমাদের অথোরাইজড চ্যানেলের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ করতে।
প্রশ্ন: বর্তমানে বাংলাদেশে আপনারা কী ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন?
ড. কে হরিপ্রসাদ: বাংলাদেশে আমাদের বিভিন্ন রকম কর্মকাণ্ড চলছে। নতুন একটি হাসপাতাল স্থাপন থেকে শুরু করে টেলি-স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের শক্তিশালী পার্টনারশিপ রয়েছে। এ ছাড়াও আমরা বিভিন্ন এনজিও, সরকারি এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা একজোট হয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: চলমান বৈশ্বিক মহামারি এবং লকডাউনের সময় অ্যাপোলো কীভাবে বিদেশি রোগীদের সাহায্য করেছে?
ড. কে হরিপ্রসাদ: এক পাশে মহামারি এবং অন্য পাশে নন-কমিউনিকেবল রোগ নিয়ে এই সময়টা সামাল দেওয়া বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে ভারতীয় এবং বিদেশি রোগীদের সাহায্য করতে প্রস্তুত ছিলাম। যেমন আমাদের ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট কমিউনিটির জন্য আমরা ১০ হাজারের বেশি ফ্রি টেলি-কনসাল্ট করেছি। এ ছাড়া আমরা বাংলাদেশের ডাক্তার এবং হসপিটালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং সেই সময়ে আমরা সর্বোচ্চসংখ্যক এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ট্রান্সফার সম্পন্ন করেছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে আমরা কবে আরেকটি অ্যাপোলো দেখতে পাব?
ড. কে হরিপ্রসাদ: এটা আমাদের জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমরা পুরোদমে কাজ করছি। আশা করি শিগগিরই সুখবর পাবেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫