আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
অব্যাহত লোডশেডিং, ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি আর সেই সঙ্গে অতিরিক্ত মূল্যেও সার না পাওয়ায় কৃষকেরা আমন চাষে হিমশিম খাচ্ছেন। ঠিক এ সময় দিনাজপুরের কিছু এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচপাম্প (সোলার পাম্প) কৃষকদের সেচের সমস্যার সমাধানে আশার আলো দেখাচ্ছে। এতে কৃষকদের একদিকে যেমন সেচের পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর হচ্ছে, অন্যদিকে অর্থেরও সাশ্রয় হচ্ছে।
দিনাজপুর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক প্রদীপ কুমার গুহ বলেন, কৃষিক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সেচব্যবস্থায় কৃষকেরা বেশ উপকৃত হচ্ছেন। কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ এ অঞ্চলে ৫০০-র বেশি সৌরবিদ্যুৎ চালিত পাম্প আছে। এগুলোর মাধ্যমে সেচসুবিধা পাচ্ছে প্রায় ৬ হাজার ৮৮৭ হেক্টর অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার বিঘা জমি। উপকারভোগী কৃষকের সংখ্যা প্রায় ১৮ হাজার।
সুবিধাভোগী কৃষকেরা বলছেন, সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচপাম্পে চাষাবাদ করে খরচ ও সময় দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে। হয়রানি থেকেও মিলেছে মুক্তি। এখন আর আগের মতো কৃষিশ্রমিকেরও দরকার হয় না কিংবা কষ্ট করে রাত জেগেও পানি নিতে হয় না। এখন শুধু সময়মতো জানালেই মিলছে সেচের পানি। এ প্রযুক্তি দিয়ে দিনে টানা আট ঘণ্টা পানি ওঠানো সম্ভব। প্রতিটি সোলার পাম্প থেকে দিনে ৩০ লাখ লিটার পানি ওঠে।
বৃহত্তর দিনাজপুরে সোলার পাম্পের প্রসারে কাজ করছে বেসরকারি সংস্থা সোলারগাঁও লিমিটেড। বাংলাদেশ সরকার, কেএফডব্লিউ জার্মান, ডিআইডি ব্রিটেন, জাইকা ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এ কাজে সহযোগিতা করছে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডে (ইডকল)। তারা এ অঞ্চলে পাঁচ শতাধিক সোলার পাম্প পরিচালনা করে চাষাবাদে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। সোলারগাঁওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আমন, বোরো ও রবি—তিন ফসলেই সৌরশক্তি ব্যবহার করে ভূগর্ভস্থ পানি ওঠানো হচ্ছে।
সোলার পাম্পের অনেক সুবিধা থাকলেও সঠিক প্রচার, পৃষ্ঠপোষকতার অভাব এবং প্রযুক্তিটি ব্যয়বহুল হওয়ায় কৃষকেরা সরাসরি এর সুবিধা লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সোলার পাম্পের ব্যবহার বাড়লেও তাতে কৃষকের মালিকানা কিংবা প্রযুক্তিটি সহজলভ্য করার কোনো উদ্যোগ নেয়নি কোনো প্রতিষ্ঠান। যদিও পল্লীবিদ্যুৎ বিভিন্ন ক্ষমতার সোলার পাম্প ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ সরকারি অনুদানে দিচ্ছে কৃষকদের। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির সর্বনিম্ন ৩ হর্স পাওয়ারের একটি পাম্পের দাম ১০ লাখ টাকারও বেশি।
জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি এসব উদ্যোগের পাশাপাশি বরেন্দ্র বহুমুখী সেচ প্রকল্প এবং পল্লীবিদ্যুৎ সোলার পাম্প নিয়ে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। দিনাজপুর পল্লীবিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির তত্ত্বাবধানে দিনাজপুরে মোট ১২টি সোলার পাম্প চালু আছে। এর আওতায় ৫২ জন কৃষকের ৩৩০ বিঘা জমি সেচের সুবিধায় এসেছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) মাধ্যমে বৃহত্তর দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ১৩৫টি সোলার পাম্প বসানোর কাজ এগিয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে তিনটি সেচপাম্প সফলভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। প্রকল্পটি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে ১০ হাজার কৃষক স্বল্প খরচে নদীর পানির সেচ সুবিধার আওতায় আসবেন।
দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার লস্করপুর গ্রামের কৃষক এহতেশামুল হক বলেন, তিনি মোট সাড়ে ৯ একর জমি চাষাবাদ করেন। অতীতে জমিতে সেচ দেওয়ার সময় দুজন শ্রমিক লাগত।
শ্যালোমেশিন ঘাড়ে করে বয়ে নিয়ে যেতে হতো। আবার পানির স্তর নিচে হলে জমিতে গর্ত খুঁড়ে মেশিন নিচে বসাতে হতো। সময়মতো শ্রমিক পাওয়া যেত না। ডিজেলের দাম বেশি হলে খরচ বেশি পড়ত। কিন্তু এখন কোনো ঝামেলা ছাড়াই তিনি জমিতে পানি নিতে পারছেন। কোনো শ্রমিকও প্রয়োজন হয় না এখন।
জেলার একই উপজেলার প্রাণনগর এলাকার শরিফুল ইসলাম জানান, তিনি সোলার সেচ প্রকল্পের আওতায় সাড়ে চার বিঘা জমি আবাদ করছেন। শীতকালে ঘন কুয়াশা ছাড়া সারা বছর প্রয়োজনমতো নির্দ্বিধায় পানি পাওয়া যায়। তিনি জানান, ধানখেতে বিঘাপ্রতি ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা আর আলু ও ভুট্টায় সেচপ্রতি বিঘায় ২০০ টাকা খরচ পড়ে।
ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার পাইকপাড়া এলাকার সুমন রানা বলেন, তিনি সোলার পাম্পের সাহায্যে ধান, আলু ও ভুট্টা আবাদ করছেন। সোলার সিস্টেমে শ্রমিক ও বিদ্যুৎ কোনোটারই অপেক্ষায় থাকতে হয় না। খরচ তুলনামূলক কম। সময়মতো পানি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সোলারগাঁও লিমিটেডের পরিচালক মো. সামসুল আলম স্বপন বলেন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সৌরশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের জ্বালানির ঘাটতি পুরোপুরি মেটানো সম্ভব।
অব্যাহত লোডশেডিং, ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি আর সেই সঙ্গে অতিরিক্ত মূল্যেও সার না পাওয়ায় কৃষকেরা আমন চাষে হিমশিম খাচ্ছেন। ঠিক এ সময় দিনাজপুরের কিছু এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচপাম্প (সোলার পাম্প) কৃষকদের সেচের সমস্যার সমাধানে আশার আলো দেখাচ্ছে। এতে কৃষকদের একদিকে যেমন সেচের পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর হচ্ছে, অন্যদিকে অর্থেরও সাশ্রয় হচ্ছে।
দিনাজপুর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক প্রদীপ কুমার গুহ বলেন, কৃষিক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সেচব্যবস্থায় কৃষকেরা বেশ উপকৃত হচ্ছেন। কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ এ অঞ্চলে ৫০০-র বেশি সৌরবিদ্যুৎ চালিত পাম্প আছে। এগুলোর মাধ্যমে সেচসুবিধা পাচ্ছে প্রায় ৬ হাজার ৮৮৭ হেক্টর অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার বিঘা জমি। উপকারভোগী কৃষকের সংখ্যা প্রায় ১৮ হাজার।
সুবিধাভোগী কৃষকেরা বলছেন, সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচপাম্পে চাষাবাদ করে খরচ ও সময় দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে। হয়রানি থেকেও মিলেছে মুক্তি। এখন আর আগের মতো কৃষিশ্রমিকেরও দরকার হয় না কিংবা কষ্ট করে রাত জেগেও পানি নিতে হয় না। এখন শুধু সময়মতো জানালেই মিলছে সেচের পানি। এ প্রযুক্তি দিয়ে দিনে টানা আট ঘণ্টা পানি ওঠানো সম্ভব। প্রতিটি সোলার পাম্প থেকে দিনে ৩০ লাখ লিটার পানি ওঠে।
বৃহত্তর দিনাজপুরে সোলার পাম্পের প্রসারে কাজ করছে বেসরকারি সংস্থা সোলারগাঁও লিমিটেড। বাংলাদেশ সরকার, কেএফডব্লিউ জার্মান, ডিআইডি ব্রিটেন, জাইকা ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এ কাজে সহযোগিতা করছে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডে (ইডকল)। তারা এ অঞ্চলে পাঁচ শতাধিক সোলার পাম্প পরিচালনা করে চাষাবাদে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। সোলারগাঁওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আমন, বোরো ও রবি—তিন ফসলেই সৌরশক্তি ব্যবহার করে ভূগর্ভস্থ পানি ওঠানো হচ্ছে।
সোলার পাম্পের অনেক সুবিধা থাকলেও সঠিক প্রচার, পৃষ্ঠপোষকতার অভাব এবং প্রযুক্তিটি ব্যয়বহুল হওয়ায় কৃষকেরা সরাসরি এর সুবিধা লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সোলার পাম্পের ব্যবহার বাড়লেও তাতে কৃষকের মালিকানা কিংবা প্রযুক্তিটি সহজলভ্য করার কোনো উদ্যোগ নেয়নি কোনো প্রতিষ্ঠান। যদিও পল্লীবিদ্যুৎ বিভিন্ন ক্ষমতার সোলার পাম্প ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ সরকারি অনুদানে দিচ্ছে কৃষকদের। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির সর্বনিম্ন ৩ হর্স পাওয়ারের একটি পাম্পের দাম ১০ লাখ টাকারও বেশি।
জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি এসব উদ্যোগের পাশাপাশি বরেন্দ্র বহুমুখী সেচ প্রকল্প এবং পল্লীবিদ্যুৎ সোলার পাম্প নিয়ে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। দিনাজপুর পল্লীবিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির তত্ত্বাবধানে দিনাজপুরে মোট ১২টি সোলার পাম্প চালু আছে। এর আওতায় ৫২ জন কৃষকের ৩৩০ বিঘা জমি সেচের সুবিধায় এসেছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) মাধ্যমে বৃহত্তর দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ১৩৫টি সোলার পাম্প বসানোর কাজ এগিয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে তিনটি সেচপাম্প সফলভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। প্রকল্পটি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে ১০ হাজার কৃষক স্বল্প খরচে নদীর পানির সেচ সুবিধার আওতায় আসবেন।
দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার লস্করপুর গ্রামের কৃষক এহতেশামুল হক বলেন, তিনি মোট সাড়ে ৯ একর জমি চাষাবাদ করেন। অতীতে জমিতে সেচ দেওয়ার সময় দুজন শ্রমিক লাগত।
শ্যালোমেশিন ঘাড়ে করে বয়ে নিয়ে যেতে হতো। আবার পানির স্তর নিচে হলে জমিতে গর্ত খুঁড়ে মেশিন নিচে বসাতে হতো। সময়মতো শ্রমিক পাওয়া যেত না। ডিজেলের দাম বেশি হলে খরচ বেশি পড়ত। কিন্তু এখন কোনো ঝামেলা ছাড়াই তিনি জমিতে পানি নিতে পারছেন। কোনো শ্রমিকও প্রয়োজন হয় না এখন।
জেলার একই উপজেলার প্রাণনগর এলাকার শরিফুল ইসলাম জানান, তিনি সোলার সেচ প্রকল্পের আওতায় সাড়ে চার বিঘা জমি আবাদ করছেন। শীতকালে ঘন কুয়াশা ছাড়া সারা বছর প্রয়োজনমতো নির্দ্বিধায় পানি পাওয়া যায়। তিনি জানান, ধানখেতে বিঘাপ্রতি ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা আর আলু ও ভুট্টায় সেচপ্রতি বিঘায় ২০০ টাকা খরচ পড়ে।
ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার পাইকপাড়া এলাকার সুমন রানা বলেন, তিনি সোলার পাম্পের সাহায্যে ধান, আলু ও ভুট্টা আবাদ করছেন। সোলার সিস্টেমে শ্রমিক ও বিদ্যুৎ কোনোটারই অপেক্ষায় থাকতে হয় না। খরচ তুলনামূলক কম। সময়মতো পানি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সোলারগাঁও লিমিটেডের পরিচালক মো. সামসুল আলম স্বপন বলেন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সৌরশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের জ্বালানির ঘাটতি পুরোপুরি মেটানো সম্ভব।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪