পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
মরুপ্রধান দেশের জনপ্রিয় ফল সাম্মাম এবং একই নামের থাই জাতের ফলের পাশাপাশি বারোমাসি তরমুজ চাষ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন প্রবাস ফেরত শেখ আহাম্মদ। বিদেশে সুবিধা করতে না পেরে দেশে ফিরে তিনি এই ফল চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন। গত দুই মৌসুম ধরে তিনি এ দুটি ফলের চাষ করছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের উত্তর কাউতলী গ্রামে বাড়ির পাশে ৪০ শতক জমিতে এই নতুন ফলে চাষাবাদ করেছেন শেখ আহাম্মদ।
প্রায় দুই দশক আগে সৌদি আরব গিয়ে তিনি সাম্মাম ফলের সঙ্গে পরিচিত হন। সেই থেকে তিনি এ ফলটি চাষাবাদের ব্যাপারে আগ্রহী হন। দুই বছর তিনি নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পেরে খুশি। এর মধ্য দিয়ে তিনি আর্থিকভাবেও লাভবান হয়েছেন।
শেখ আহাম্মদ জানান, দুই মৌসুম ধরে তিনি সাম্মাম ফল চাষাবাদ করে বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছেন। তিনি চলতি মৌসুমে প্রায় ৩ লাখ টাকা লাভ করেছেন।
শেখ আহাম্মদ তাঁর ২০ শতক জমিতে দুই জাতের বারোমাসি তরমুজেরও চাষ করছেন। প্রতি তরমুজের ওজন দুই থেকে তিন কেজি। লাল ও হলুদ রঙের এই তরমুজ খেতেও বেশ সুস্বাদু।
শেখ আহাম্মদের সঙ্গে তাঁর ফলের বাগানে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি জানান, প্রায় দুই দশক আগে তিনি সৌদি গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে আকামা ও ভিসা জটিলতার কারণে কর্মক্ষেত্রে সফল হতে পারেননি। প্রবাসে থাকাকালীন সাম্মাম ফলের সঙ্গে তাঁর পরিচিতি ঘটে। সেই ধারণা থেকে দুই বছর আগে তিনি সাম্মাম ফল চাষাবাদের উদ্যোগ নেন। জমিতে প্রথমে তিনি সবজি চাষ করেন। কিন্তু পরিশ্রম ও সময় বেশি লাগায় এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে অলাভজনক হওয়ায় তিনি সবজি চাষে আগ্রহ হারান।
চট্টগ্রাম থেকে সাত শ গ্রাম বীজ কিনে এনে সাম্মাম চাষ করেন। তাঁর বাগানে তিন জাতের সাম্মাম আছে। গাঢ় হলুদ, সবুজ ও বাদামি জাতের প্রতিটি সাম্মাম পাঁচ শ গ্রাম থেকে দেড় কেজি ওজনের পর্যন্ত। তাঁর ছেলে মহিউদ্দিনসহ পরিবারের সদস্যরাও এই বাগানে কাজ করেন।
বারোমাসি তরমুজ ও তিন জাতের সাম্মাম ফল বিক্রি করে এ বছর প্রায় ৩ লাখ টাকা আয় করেছেন।
প্রতি কেজি সাম্মাম পাইকারি বিক্রি করেন ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। খুচরা মূল্য সাড়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। আর বারোমাসি তরমুজ বিক্রি করেন ৮০ থেকে ১০০ টাকা।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ফজলুল বারী মনছুর জানান, বিদেশি ফলের চাষাবাদ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শেখ আহাম্মদ। তাঁর ফলের বাগান দেখতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন মানুষ ছুটে আসেন।
পরশুরাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, সাম্মাম মরুপ্রধান দেশের ফল। খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। শেখ আহাম্মদ বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছেন। বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকায়ও এই ফলের ভালো উৎপাদন হবে বলে তিনি মনে করেন।
মরুপ্রধান দেশের জনপ্রিয় ফল সাম্মাম এবং একই নামের থাই জাতের ফলের পাশাপাশি বারোমাসি তরমুজ চাষ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন প্রবাস ফেরত শেখ আহাম্মদ। বিদেশে সুবিধা করতে না পেরে দেশে ফিরে তিনি এই ফল চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন। গত দুই মৌসুম ধরে তিনি এ দুটি ফলের চাষ করছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের উত্তর কাউতলী গ্রামে বাড়ির পাশে ৪০ শতক জমিতে এই নতুন ফলে চাষাবাদ করেছেন শেখ আহাম্মদ।
প্রায় দুই দশক আগে সৌদি আরব গিয়ে তিনি সাম্মাম ফলের সঙ্গে পরিচিত হন। সেই থেকে তিনি এ ফলটি চাষাবাদের ব্যাপারে আগ্রহী হন। দুই বছর তিনি নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পেরে খুশি। এর মধ্য দিয়ে তিনি আর্থিকভাবেও লাভবান হয়েছেন।
শেখ আহাম্মদ জানান, দুই মৌসুম ধরে তিনি সাম্মাম ফল চাষাবাদ করে বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছেন। তিনি চলতি মৌসুমে প্রায় ৩ লাখ টাকা লাভ করেছেন।
শেখ আহাম্মদ তাঁর ২০ শতক জমিতে দুই জাতের বারোমাসি তরমুজেরও চাষ করছেন। প্রতি তরমুজের ওজন দুই থেকে তিন কেজি। লাল ও হলুদ রঙের এই তরমুজ খেতেও বেশ সুস্বাদু।
শেখ আহাম্মদের সঙ্গে তাঁর ফলের বাগানে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি জানান, প্রায় দুই দশক আগে তিনি সৌদি গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে আকামা ও ভিসা জটিলতার কারণে কর্মক্ষেত্রে সফল হতে পারেননি। প্রবাসে থাকাকালীন সাম্মাম ফলের সঙ্গে তাঁর পরিচিতি ঘটে। সেই ধারণা থেকে দুই বছর আগে তিনি সাম্মাম ফল চাষাবাদের উদ্যোগ নেন। জমিতে প্রথমে তিনি সবজি চাষ করেন। কিন্তু পরিশ্রম ও সময় বেশি লাগায় এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে অলাভজনক হওয়ায় তিনি সবজি চাষে আগ্রহ হারান।
চট্টগ্রাম থেকে সাত শ গ্রাম বীজ কিনে এনে সাম্মাম চাষ করেন। তাঁর বাগানে তিন জাতের সাম্মাম আছে। গাঢ় হলুদ, সবুজ ও বাদামি জাতের প্রতিটি সাম্মাম পাঁচ শ গ্রাম থেকে দেড় কেজি ওজনের পর্যন্ত। তাঁর ছেলে মহিউদ্দিনসহ পরিবারের সদস্যরাও এই বাগানে কাজ করেন।
বারোমাসি তরমুজ ও তিন জাতের সাম্মাম ফল বিক্রি করে এ বছর প্রায় ৩ লাখ টাকা আয় করেছেন।
প্রতি কেজি সাম্মাম পাইকারি বিক্রি করেন ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। খুচরা মূল্য সাড়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। আর বারোমাসি তরমুজ বিক্রি করেন ৮০ থেকে ১০০ টাকা।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ফজলুল বারী মনছুর জানান, বিদেশি ফলের চাষাবাদ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শেখ আহাম্মদ। তাঁর ফলের বাগান দেখতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন মানুষ ছুটে আসেন।
পরশুরাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, সাম্মাম মরুপ্রধান দেশের ফল। খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। শেখ আহাম্মদ বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছেন। বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকায়ও এই ফলের ভালো উৎপাদন হবে বলে তিনি মনে করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪