অনেক দিন ধরে হলে নতুন কোনো সিনেমা নেই। নতুন সিনেমার ঘোষণা, ট্রেলার লঞ্চ কিংবা প্রিমিয়ার—বিনোদনসংশ্লিষ্ট সব অনুষ্ঠান বন্ধ। এ অঙ্গনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা এসব অনুষ্ঠানে একসঙ্গে মিলিত হন। অনেক দিন ধরে এসব হচ্ছে না। এ অপূর্ণতা অনেকটা কাটিয়ে দিল ওয়েব ফিল্ম ‘মায়া’র প্রিমিয়ার। গত ৩০ সেপ্টেম্বর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে রায়হান রাফী পরিচালিত সিনেমাটি। ওই দিন সন্ধ্যায় স্টার সিনেপ্লেক্সের এসকেএস টাওয়ার শাখায় আয়োজন করা হয় মায়ার প্রিমিয়ার শো।
এতে ওয়েব ফিল্মটির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা এসেছিলেন, পাশাপাশি হাজির ছিলেন শোবিজের অনেক পরিচিত মুখ। অনেক দিন পর এমন একটি অনুষ্ঠানে এসে, একসঙ্গে সিনেমা দেখে উৎফুল্ল ছিলেন সবাই। বিদ্যা সিনহা মিম, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, সামিরা খান মাহি, রুকাইয়া জাহান চমকসহ অনেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। মায়ার দুই অভিনয়শিল্পী মামনুন ইমন, সারিকা সাবরিন ও নির্মাতা রায়হান রাফীকে শুভকামনা জানান শিল্পীরা।
মায়া ওয়েব ফিল্মটি তৈরি হয়েছে পারিবারিক গল্প নিয়ে। দাম্পত্যজীবনে মানুষের অনেক সমস্যা থাকে, তারপরও তারা পরস্পরকে ভালোবেসে মায়ার বাঁধনে থেকে যায়। মায়ার গল্পে এটাই দেখাতে চেয়েছেন নির্মাতা। মাদক, নারীর সংগ্রাম, পারিবারিক টানাপোড়েন—নানা দিকে আলো ফেলা হয়েছে গল্পে। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামনুন ইমন ও সারিকা সাবরিন। মায়ায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে সারিকা বলেন, ‘মায়া সাধারণ একটি মেয়ে, কিন্তু তার জার্নি খুব ইন্টারেস্টিং। পদে পদে তার নিজেকে চেঞ্জ করতে হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক মেয়ে নিজের সঙ্গে না হলেও আশপাশের অনেকের সঙ্গে গল্পের মিল খুঁজে পাবেন। ইমনের সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক আগে। দীর্ঘদিন পর আমরা একসঙ্গে স্ক্রিনে এলাম।’
মামনুন ইমনকে মায়ায় ভিন্নভাবে দেখা যাবে বলেই জানালেন অভিনেতা। এখন এ ধরনের সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করতে চান তিনি। ইমন বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন যেসব ভালো পরিচালক আছেন, উনারা যদি আমাকে নিয়ে ভাবেন; আমি আমার সর্বোচ্চ ডেডিকেশন তাঁদের দিতে চাই। অন্য রকম কাজ করতে চাই। “পাসওয়ার্ড” সিনেমায় আমি অটিস্টিক চরিত্র করেছিলাম। তখনই ভেবেছি, দর্শক এখন রোমান্টিক আর হিরোমার্কা সিনেমা দেখতে চায় না। এখন অভিনয়কেন্দ্রিক সিনেমা চলে। আমার ভেতর যে অভিনয়ের ক্ষুধা আছে, সেটা দেখানোর সুযোগ পাচ্ছিলাম না। রাফী ভাই আমাকে যেভাবে ভেঙেছেন, আমি আসলে ওইভাবে ভাঙার জন্যই তৈরি হচ্ছি।’
অনেক দিন ধরে হলে নতুন কোনো সিনেমা নেই। নতুন সিনেমার ঘোষণা, ট্রেলার লঞ্চ কিংবা প্রিমিয়ার—বিনোদনসংশ্লিষ্ট সব অনুষ্ঠান বন্ধ। এ অঙ্গনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা এসব অনুষ্ঠানে একসঙ্গে মিলিত হন। অনেক দিন ধরে এসব হচ্ছে না। এ অপূর্ণতা অনেকটা কাটিয়ে দিল ওয়েব ফিল্ম ‘মায়া’র প্রিমিয়ার। গত ৩০ সেপ্টেম্বর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে রায়হান রাফী পরিচালিত সিনেমাটি। ওই দিন সন্ধ্যায় স্টার সিনেপ্লেক্সের এসকেএস টাওয়ার শাখায় আয়োজন করা হয় মায়ার প্রিমিয়ার শো।
এতে ওয়েব ফিল্মটির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা এসেছিলেন, পাশাপাশি হাজির ছিলেন শোবিজের অনেক পরিচিত মুখ। অনেক দিন পর এমন একটি অনুষ্ঠানে এসে, একসঙ্গে সিনেমা দেখে উৎফুল্ল ছিলেন সবাই। বিদ্যা সিনহা মিম, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, সামিরা খান মাহি, রুকাইয়া জাহান চমকসহ অনেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। মায়ার দুই অভিনয়শিল্পী মামনুন ইমন, সারিকা সাবরিন ও নির্মাতা রায়হান রাফীকে শুভকামনা জানান শিল্পীরা।
মায়া ওয়েব ফিল্মটি তৈরি হয়েছে পারিবারিক গল্প নিয়ে। দাম্পত্যজীবনে মানুষের অনেক সমস্যা থাকে, তারপরও তারা পরস্পরকে ভালোবেসে মায়ার বাঁধনে থেকে যায়। মায়ার গল্পে এটাই দেখাতে চেয়েছেন নির্মাতা। মাদক, নারীর সংগ্রাম, পারিবারিক টানাপোড়েন—নানা দিকে আলো ফেলা হয়েছে গল্পে। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামনুন ইমন ও সারিকা সাবরিন। মায়ায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে সারিকা বলেন, ‘মায়া সাধারণ একটি মেয়ে, কিন্তু তার জার্নি খুব ইন্টারেস্টিং। পদে পদে তার নিজেকে চেঞ্জ করতে হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক মেয়ে নিজের সঙ্গে না হলেও আশপাশের অনেকের সঙ্গে গল্পের মিল খুঁজে পাবেন। ইমনের সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক আগে। দীর্ঘদিন পর আমরা একসঙ্গে স্ক্রিনে এলাম।’
মামনুন ইমনকে মায়ায় ভিন্নভাবে দেখা যাবে বলেই জানালেন অভিনেতা। এখন এ ধরনের সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করতে চান তিনি। ইমন বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন যেসব ভালো পরিচালক আছেন, উনারা যদি আমাকে নিয়ে ভাবেন; আমি আমার সর্বোচ্চ ডেডিকেশন তাঁদের দিতে চাই। অন্য রকম কাজ করতে চাই। “পাসওয়ার্ড” সিনেমায় আমি অটিস্টিক চরিত্র করেছিলাম। তখনই ভেবেছি, দর্শক এখন রোমান্টিক আর হিরোমার্কা সিনেমা দেখতে চায় না। এখন অভিনয়কেন্দ্রিক সিনেমা চলে। আমার ভেতর যে অভিনয়ের ক্ষুধা আছে, সেটা দেখানোর সুযোগ পাচ্ছিলাম না। রাফী ভাই আমাকে যেভাবে ভেঙেছেন, আমি আসলে ওইভাবে ভাঙার জন্যই তৈরি হচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪