বরিশাল প্রতিনিধি
আর একটি ছুটির ঘণ্টার মতো ট্র্যাজেডি হতে যাচ্ছিল বরিশাল নগরীর একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ৮ নম্বর নওগা ইন্দ্রকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই শিশু শিক্ষার্থীকে আটকে রেখে স্কুল তালবদ্ধ করে বাড়ি চলে যান সেখানকার শিক্ষকেরা ও দপ্তরি। বাচ্চাদের চিৎকার ও কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে আটকে রাখার প্রায় এক ঘণ্টা পর তাদের উদ্ধার করা হয়। ঘটনার শিকার ওই দুই শিক্ষার্থী হচ্ছে বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মারজান শিকদার ও মুনমুন আক্তার। বৃহস্পতিবার স্কুল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার বিকেলে বরিশাল সিটি করপোরেশনের কুদঘাটা নামক স্থানে।
শিক্ষার্থী মারজান শিকদারের মা শিরিন আক্তার আখি জানান, বুধবার স্কুল ছুটির সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম তাঁর ছেলে মারজান ও চতুর্থ শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী মুনমুনকে অঙ্ক করতে বলেন। একপর্যায়ে শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম অঙ্ক করতে দিয়ে নিজেই বাড়ি চলে যান। আর শিশু শিক্ষার্থী দুজন নিজেদের মতো করে অঙ্ক কষতে থাকে। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষিকাসহ সবাই চলে গেলে দপ্তরিও স্কুলের কলাপসিবল গেটে তালা মেরে দেন। প্রায় এক ঘণ্টা পর শিশুদের কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে স্থানীয় একটি মেয়ে এগিয়ে আসে। তবে স্কুলের গেটে তালা থাকায় ভেতরে যেতে পারেনি। পরে মারজানের বাবার নম্বর নিয়ে তাকে ফোন করে। তাঁর মাধ্যমে মারজানের মা শিরিন আক্তার জানতে পেরে স্কুলে ছুটে আসেন।
শিরিন আক্তারের থেকে জানা যায়, পরে স্কুলের দপ্তরি গেট খুলে দিলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিশু দুটিকে উদ্ধার করে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তানিয়া সুলতানা বলেন, ঘটনাটি অতি সামান্য। ওই দুই শিক্ষার্থী খেলার ছলে ছিল। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি রোববারের মধ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন।
সহকারী শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম এবং দপ্তরির সঙ্গে যোগােযাগ করা সম্ভব হয়নি। ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম বলেন, প্রধান শিক্ষিকা এসে সবার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ মজুমদার সাংবাদিকদের জানান, স্কুলটির শিক্ষক কিংবা কর্মচারী কেউ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। সরেজমিনে জানতে বৃহস্পতিবারই তিনি স্কুল পরিদর্শনে যান। সেই সঙ্গে থানা শিক্ষা অফিসারকে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশও দেন।
আর একটি ছুটির ঘণ্টার মতো ট্র্যাজেডি হতে যাচ্ছিল বরিশাল নগরীর একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ৮ নম্বর নওগা ইন্দ্রকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই শিশু শিক্ষার্থীকে আটকে রেখে স্কুল তালবদ্ধ করে বাড়ি চলে যান সেখানকার শিক্ষকেরা ও দপ্তরি। বাচ্চাদের চিৎকার ও কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে আটকে রাখার প্রায় এক ঘণ্টা পর তাদের উদ্ধার করা হয়। ঘটনার শিকার ওই দুই শিক্ষার্থী হচ্ছে বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মারজান শিকদার ও মুনমুন আক্তার। বৃহস্পতিবার স্কুল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার বিকেলে বরিশাল সিটি করপোরেশনের কুদঘাটা নামক স্থানে।
শিক্ষার্থী মারজান শিকদারের মা শিরিন আক্তার আখি জানান, বুধবার স্কুল ছুটির সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম তাঁর ছেলে মারজান ও চতুর্থ শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী মুনমুনকে অঙ্ক করতে বলেন। একপর্যায়ে শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম অঙ্ক করতে দিয়ে নিজেই বাড়ি চলে যান। আর শিশু শিক্ষার্থী দুজন নিজেদের মতো করে অঙ্ক কষতে থাকে। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষিকাসহ সবাই চলে গেলে দপ্তরিও স্কুলের কলাপসিবল গেটে তালা মেরে দেন। প্রায় এক ঘণ্টা পর শিশুদের কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে স্থানীয় একটি মেয়ে এগিয়ে আসে। তবে স্কুলের গেটে তালা থাকায় ভেতরে যেতে পারেনি। পরে মারজানের বাবার নম্বর নিয়ে তাকে ফোন করে। তাঁর মাধ্যমে মারজানের মা শিরিন আক্তার জানতে পেরে স্কুলে ছুটে আসেন।
শিরিন আক্তারের থেকে জানা যায়, পরে স্কুলের দপ্তরি গেট খুলে দিলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিশু দুটিকে উদ্ধার করে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তানিয়া সুলতানা বলেন, ঘটনাটি অতি সামান্য। ওই দুই শিক্ষার্থী খেলার ছলে ছিল। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি রোববারের মধ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন।
সহকারী শিক্ষিকা মাকসুদা বেগম এবং দপ্তরির সঙ্গে যোগােযাগ করা সম্ভব হয়নি। ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম বলেন, প্রধান শিক্ষিকা এসে সবার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ মজুমদার সাংবাদিকদের জানান, স্কুলটির শিক্ষক কিংবা কর্মচারী কেউ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। সরেজমিনে জানতে বৃহস্পতিবারই তিনি স্কুল পরিদর্শনে যান। সেই সঙ্গে থানা শিক্ষা অফিসারকে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশও দেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪