নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আর মাত্র দুই দিন পরই বিজয় দিবস এবং বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী। এ দিনটিকে স্মরণীয় করতে রাজধানীতে করা হচ্ছে চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। বিশেষ করে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও ভবনগুলো সাজানো হচ্ছে লাল, নীল, হলুদ, সাদা, সোনালিসহ হরেক রঙের মরিচ বাতিতে। আলোকসজ্জার মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ভাস্কর্যের প্রতীকী রূপ। জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো হচ্ছে বিভিন্ন ভবন।
রাজধানীর ব্যাংকপাড়া খ্যাত মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, পল্টন, দৈনিক বাংলা, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ভবন, মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকার সোনালী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, জীবন বিমা ভবনসহ বড় বড় স্থাপনা সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে।
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, লাল-সবুজের চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। এ আলোকসজ্জা থাকবে ১৬ ডিসেম্বরের পরেও কয়েক দিন। এমন মোহনীয় সাজে রাজধানী ঢাকাকে দেখে মুগ্ধ সবাই। মনকাড়া এমন আলোকসজ্জা দেখতে স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ভিড় করছেন অনেকে। অনেকে আলোকসজ্জার ঝলকানি গায়ে মেখে পুলকিত হন। অনেকে সুন্দর এ দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে রাখেন; তোলেন সেলফি।
এমন একজন আরামবাগ এলাকার আকাশ রায়হান জানান, প্রতিবছরই এ এলাকার বিভিন্ন ভবনে আলোকসজ্জা করা হয়। বিজয়ের দিনটি আমাদের জন্য আনন্দের। আলোকসজ্জার কারণে এ আনন্দ আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে। সাজানো দেখে খুব ভালো লাগছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সাজানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাও। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসেন আল আমিন নামের এক দর্শনার্থী। তিনি বলেন, বিজয়ের দিনটি আমাদের জন্য আনন্দের, উৎসবের। এ দিনটিতে রাজধানীজুড়ে যে আলোকসজ্জা করা হয়, তাতে আরও বেশি মুগ্ধতা ও আনন্দে মন ভরে যায়।
আর মাত্র দুই দিন পরই বিজয় দিবস এবং বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী। এ দিনটিকে স্মরণীয় করতে রাজধানীতে করা হচ্ছে চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। বিশেষ করে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও ভবনগুলো সাজানো হচ্ছে লাল, নীল, হলুদ, সাদা, সোনালিসহ হরেক রঙের মরিচ বাতিতে। আলোকসজ্জার মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ভাস্কর্যের প্রতীকী রূপ। জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো হচ্ছে বিভিন্ন ভবন।
রাজধানীর ব্যাংকপাড়া খ্যাত মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, পল্টন, দৈনিক বাংলা, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ভবন, মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকার সোনালী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, জীবন বিমা ভবনসহ বড় বড় স্থাপনা সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে।
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, লাল-সবুজের চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। এ আলোকসজ্জা থাকবে ১৬ ডিসেম্বরের পরেও কয়েক দিন। এমন মোহনীয় সাজে রাজধানী ঢাকাকে দেখে মুগ্ধ সবাই। মনকাড়া এমন আলোকসজ্জা দেখতে স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ভিড় করছেন অনেকে। অনেকে আলোকসজ্জার ঝলকানি গায়ে মেখে পুলকিত হন। অনেকে সুন্দর এ দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে রাখেন; তোলেন সেলফি।
এমন একজন আরামবাগ এলাকার আকাশ রায়হান জানান, প্রতিবছরই এ এলাকার বিভিন্ন ভবনে আলোকসজ্জা করা হয়। বিজয়ের দিনটি আমাদের জন্য আনন্দের। আলোকসজ্জার কারণে এ আনন্দ আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে। সাজানো দেখে খুব ভালো লাগছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সাজানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাও। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসেন আল আমিন নামের এক দর্শনার্থী। তিনি বলেন, বিজয়ের দিনটি আমাদের জন্য আনন্দের, উৎসবের। এ দিনটিতে রাজধানীজুড়ে যে আলোকসজ্জা করা হয়, তাতে আরও বেশি মুগ্ধতা ও আনন্দে মন ভরে যায়।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ ঘণ্টা আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫