গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন আগামীকাল শনিবার। এই সম্মেলন ঘিরে টঙ্গী থেকে গাজীপুর ভাওয়াল রাজবাড়ী মাঠ পর্যন্ত সড়ক-মহাসড়ক, অলিগলিতে রাজনৈতিক প্রচারে নতুন সাজে সেজেছে মহানগরী। ঘর থেকে বেরোলেই চোখে পড়ছে নেতা-কর্মীদের ছবিসংবলিত বিশাল বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন ও সুদৃশ্য তোরণ।
সম্মেলনে সভাপতি পদ নিয়ে আলোচনায় থাকা নেতারা মৌন থাকলেও, প্রচারে সরব সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্মেলনে ভোটাভুটির মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের তেমন সম্ভাবনা নেই। দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন, তা প্রায় নিশ্চিত। এ কারণে দলের কেউই সম্মেলন নিয়ে কোনো রকম কথা বলতে রাজি হচ্ছেন না।
দলীয় সূত্র জানা গেছে, ২০১৫ সালের শুরুতে আজমত উল্লাহ খানকে সভাপতি ও জাহাঙ্গীর আলমকে সাধারণ সম্পাদক করে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা হয়। এর প্রায় দুই বছর পর ৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও ২১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়। পরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের কারণে জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে বহিষ্কার করা হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান ১ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল।
এদিকে সম্প্রতি স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলকে আহ্বায়ক করে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির উদ্যোগে আগামীকাল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রাজবাড়ী মাঠে সুবিশাল মঞ্চ তৈরি করা হচ্ছে।
ফেসবুকে কর্মীদের প্রচারে সম্মেলনে সভাপতি পদে আলোচনায় আছেন তিনজন। তাঁরা হলেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, বর্তমান সভাপতি আজমত উল্লাহ খান এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলিমউদ্দিন বুদ্দিন। তবে নিজের প্রার্থিতা নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি কেউই।
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান বলেন, ‘গাজীপুরকে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলা হয়ে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বছর রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের বছর হবে। সরকারবিরোধী যেকোনো আন্দোলন প্রতিরোধে গাজীপুরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। আগামী জুনের দিকে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচন হওয়ার কথা। তারপরই রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এসব কারণে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুরের বিষয়ে সবই জানেন।
তিনি যাকে যোগ্য মনে করবেন, তাঁকে বেছে নেবেন। আমি সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত মেনে নেব।’
এদিকে সভাপতি পদ নিয়ে মৌন থাকলেও সাধারণ সম্পাদক পদ পেতে মাঠে প্রচারে নেমেছেন ডজনখানেক নেতা। মহানগরের রাজবাড়ী মাঠে সম্মেলনের মঞ্চ পুরোপুরি প্রস্তুত না হলেও চারপাশ ছেয়ে গেছে পদপ্রার্থী নেতাদের বড় বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুনে। এসব প্রচারে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নগরবাসীর নজর কাড়তে চাইছেন তাঁরা।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রচারসহ নানা হিসাবে এগিয়ে রয়েছেন কয়েকজন। এদেঁর মধ্যে আছেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল, ২ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর চাচা মতিউর রহমান মতি, সহসভাপতি আফজাল হোসেন রিপন, সদস্য আব্দুল হাদী শামীম, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল হাসান রাসেল সরকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন, গাজীপুর ভাওয়াল বদরে আলম কলেজের সাবেক ভিপি আব্দুল হালিম সরকারসহ অন্যরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নয়টি সাংগঠনিক থানা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সাংগঠনিক থানায় সম্মেলন হয়েছে। এ ছাড়া মহানগরের সদর থানা, টঙ্গী পূর্ব ও পশ্চিম থানায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন বাকি আছে।
সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ হাসান রাসেল বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে বড় মহানগরীর নেতৃত্ব নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাঁরা জনপ্রিয় তাঁরাই শীর্ষ পদে আসবেন।’ তিনি আরও বলেন, সবকিছু নির্ভর করছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর। তিনি গাজীপুরের নেতৃত্বের জন্য যাকে যোগ্য মনে করবেন, তিনিই আগামী দিনে গাজীপুর মহানগরীর আওয়ামী লীগের হাল ধরবেন।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন আগামীকাল শনিবার। এই সম্মেলন ঘিরে টঙ্গী থেকে গাজীপুর ভাওয়াল রাজবাড়ী মাঠ পর্যন্ত সড়ক-মহাসড়ক, অলিগলিতে রাজনৈতিক প্রচারে নতুন সাজে সেজেছে মহানগরী। ঘর থেকে বেরোলেই চোখে পড়ছে নেতা-কর্মীদের ছবিসংবলিত বিশাল বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন ও সুদৃশ্য তোরণ।
সম্মেলনে সভাপতি পদ নিয়ে আলোচনায় থাকা নেতারা মৌন থাকলেও, প্রচারে সরব সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্মেলনে ভোটাভুটির মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের তেমন সম্ভাবনা নেই। দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন, তা প্রায় নিশ্চিত। এ কারণে দলের কেউই সম্মেলন নিয়ে কোনো রকম কথা বলতে রাজি হচ্ছেন না।
দলীয় সূত্র জানা গেছে, ২০১৫ সালের শুরুতে আজমত উল্লাহ খানকে সভাপতি ও জাহাঙ্গীর আলমকে সাধারণ সম্পাদক করে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা হয়। এর প্রায় দুই বছর পর ৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও ২১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়। পরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের কারণে জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে বহিষ্কার করা হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান ১ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল।
এদিকে সম্প্রতি স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলকে আহ্বায়ক করে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির উদ্যোগে আগামীকাল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রাজবাড়ী মাঠে সুবিশাল মঞ্চ তৈরি করা হচ্ছে।
ফেসবুকে কর্মীদের প্রচারে সম্মেলনে সভাপতি পদে আলোচনায় আছেন তিনজন। তাঁরা হলেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, বর্তমান সভাপতি আজমত উল্লাহ খান এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলিমউদ্দিন বুদ্দিন। তবে নিজের প্রার্থিতা নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি কেউই।
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান বলেন, ‘গাজীপুরকে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলা হয়ে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বছর রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের বছর হবে। সরকারবিরোধী যেকোনো আন্দোলন প্রতিরোধে গাজীপুরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। আগামী জুনের দিকে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচন হওয়ার কথা। তারপরই রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এসব কারণে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুরের বিষয়ে সবই জানেন।
তিনি যাকে যোগ্য মনে করবেন, তাঁকে বেছে নেবেন। আমি সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত মেনে নেব।’
এদিকে সভাপতি পদ নিয়ে মৌন থাকলেও সাধারণ সম্পাদক পদ পেতে মাঠে প্রচারে নেমেছেন ডজনখানেক নেতা। মহানগরের রাজবাড়ী মাঠে সম্মেলনের মঞ্চ পুরোপুরি প্রস্তুত না হলেও চারপাশ ছেয়ে গেছে পদপ্রার্থী নেতাদের বড় বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুনে। এসব প্রচারে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নগরবাসীর নজর কাড়তে চাইছেন তাঁরা।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রচারসহ নানা হিসাবে এগিয়ে রয়েছেন কয়েকজন। এদেঁর মধ্যে আছেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল, ২ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর চাচা মতিউর রহমান মতি, সহসভাপতি আফজাল হোসেন রিপন, সদস্য আব্দুল হাদী শামীম, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল হাসান রাসেল সরকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন, গাজীপুর ভাওয়াল বদরে আলম কলেজের সাবেক ভিপি আব্দুল হালিম সরকারসহ অন্যরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নয়টি সাংগঠনিক থানা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সাংগঠনিক থানায় সম্মেলন হয়েছে। এ ছাড়া মহানগরের সদর থানা, টঙ্গী পূর্ব ও পশ্চিম থানায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন বাকি আছে।
সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ হাসান রাসেল বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে বড় মহানগরীর নেতৃত্ব নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাঁরা জনপ্রিয় তাঁরাই শীর্ষ পদে আসবেন।’ তিনি আরও বলেন, সবকিছু নির্ভর করছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর। তিনি গাজীপুরের নেতৃত্বের জন্য যাকে যোগ্য মনে করবেন, তিনিই আগামী দিনে গাজীপুর মহানগরীর আওয়ামী লীগের হাল ধরবেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
২ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫