মাসুদ উর রহমান
স্কুলে পড়ার সময় একটি অঙ্ক ছিল এ রকম—তেলের ব্যবহার ৩০ শতাংশ বেড়ে গেল। একটি পরিবারে তেলের ব্যবহার শতকরা কত কমালে ওই পরিবারে তেল বাবদ কোনো খরচ বাড়বে না। পাঠক, পাটিগণিতের এই সরল হিসাব এখন প্রতিটি পরিবারে তথা ঘরে ঘরে।
পাটিগণিতে আমরা যে তেলের অঙ্ক কষতাম সেটি ছিল ভোজ্যতেলের। ইতিমধ্যে ভোজ্যতেলের তেলেসমাতি আমরা সবাই দেখেছি। প্রতিটি পরিবারই তেল বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি ঠেকাতে তাদের সর্বোচ্চটাই করেছে এবং করে যাচ্ছে। তাদের এই কৃচ্ছ্রসাধন কেবল নিজেদেরই পকেটের চাপ কমে, দেশের ব্যয়ভার বা রিজার্ভের ওপর চাপ কতটুকু কমে? যদি কমেও তাহলে সেটি সিন্ধুর
তুলনায় বিন্দুই বটে!
ঢাকায় বসবাসকারী আমার এক উচ্চপদস্থ বন্ধুর সঙ্গে আলাপচারিতায় যা জানলাম, তেলে তার যে মাসিক চাহিদা তা দিয়ে সাধারণ অন্তত ১৫টি পরিবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব। নিম্নবিত্তে তো আরও বেশি। শুধু উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা কেন? ব্যবসায়িক, রাজনীতিক, আমলা অর্থাৎ যাদের আয় সীমিত-সীমাবদ্ধ নয়, তারা প্রায় সবাই এমন বেহিসাবী! কেন তাদের এমন অস্বাভাবিক চাহিদা? কারণ তাদের রসনা তৃপ্ত হয়—এমন উপাদেয় খাদ্য তৈরিতে পর্যাপ্ত তেল লাগে। ডুবো তেলে ভাজা সেই অমৃতসম খাদ্য তাদের পছন্দ। আমার ওই বন্ধু বলল, ‘দোস্ত, তেল তো এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তার ওপর পোড়া তেলের ক্ষতিটা আরও বেশি মারাত্মক! কাজেই একবার ভাজা হয়ে গেলে সেই তেল আমরা পুনরায় ব্যবহার করি না, ফেলে দিই।
কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারের চিত্রটি পুরো উল্টো। ডুবো তেলে ভাজা খাওয়া তো তাদের জন্য রীতিমতো বিলাসিতা। কদাচিৎ অতিথি আপ্যায়নে যদি এমনটি করতেও হয় তাহলে সেই তেল সংরক্ষণ করে গৃহিণীরা পরের দিনের রান্নার কাজে ব্যবহার করেন। স্বাস্থ্যঝুঁকির ব্যাপারটি আমলে নেওয়ার সুযোগই থাকে না। এতক্ষণ যে তেলের কথা বললাম তা ভোজ্যতেল এবং যার প্রভাব একমুখী।
কিন্তু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব বহুমুখী। এতে সব ধরনের পরিবহনের খরচ বাড়বে। এতে মানুষের যাতায়াতের খরচসহ পণ্য পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে যাবে। কম করে হলেও একটি পরিবারকে ২০ থেকে ২৫টি ভোগ্য ও নিত্যব্যবহার্য পণ্য কিনতে হয়। এখন এই প্রতিটির ক্ষেত্রেই ওই পরিবারকে অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করতে হবে। ব্যবসা-উদ্যোক্তা-সরবরাহ—সকল পর্যায়ে খরচ বেড়ে যাবে। খরচ বাড়লে উৎপাদন কমে যাবে। উৎপাদন কমে গেলে সরবরাহ কমে যাবে। আর সরবরাহ কমে গেলে জিনিসপত্রের দাম আরও বেড়ে যাবে; অর্থাৎ দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আবর্তিত হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।
সরকার বলছে পাচার হওয়া রোধ করা এবং ভর্তুকি কমানোর জন্যই এমন অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি। অনিয়ম-অপচয়ের কথা কেন বলছে না? রেলের তেল চুরি এখন প্রকাশ্য ঘটনা। অনিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে নিয়মে। তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে লুটপাটের যে চিত্র গণমাধ্যমে আসছে, তা যে পুরোপুরি সত্যি নয়, সেটিও জোর গলায় কাউকে বলতে শুনছি না। আমাদের গর্বের, আমাদের সক্ষমতার প্রতীক যে পদ্মা সেতু, তার নির্মাণ ব্যয়ের চেয়েও বেশি অর্থ গত তিন বছরে আমরা পরিশোধ করেছি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভাড়া (ক্যাপাসিটি চার্জ) হিসেবে।
হাজার হাজার কোটি টাকা বেসরকারি খাতে ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে, আর এই ভর্তুকির পুরো অংশই যাচ্ছে কতিপয় ব্যক্তির পকেটে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিদ্যুৎ খাতের সংস্কারের কথা বলে সরকার মুনাফার প্রশ্নে ব্যক্তিমালিকানাকে উৎসাহিত করেছে। কার স্বার্থে রেন্টাল-কুইক রেন্টাল করা হলো, এ প্রশ্নের উত্তর এখন সরকারের কাছেই অস্পষ্ট।
আর অপচয়ের কথা যদি বলি সেই চিত্র আরও ভয়াবহ। একসময় আমি কর্মঘণ্টার বাইরের অবকাশটুকুতে ব্যাচ পড়াতাম এবং সেই ব্যাচে, বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ড কোম্পানির অধিকর্তা, প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিসহ উচ্চবিত্তদের অনেকের সন্তান গাড়িতে চেপে পড়তে আসত। গাড়িও যেনতেন গাড়ি নয়। আকারে, শক্তিতে একবারে দৈত্য-দানবের মতো। একদিন কী মনে করে সেই গাড়ির চালকের সঙ্গে কথা শুরু হলো। আমি জানতে চাইলাম এই গাড়ি লিটারে কত কিমি চলে? তিনি বললেন, ‘স্যার, আট থেকে দশ কিমি।’
গ্যাসফিল্ড থেকে প্রতিটি প্রাইভেটের জন্য আপনাকে চারবার যাওয়া-আসা করতে হয়, অর্থাৎ কমপক্ষে ১২ কিমি, মানে প্রায় ১০০ টাকার তেল খরচ হয়। ‘কী যে বলেন স্যার? অনেক সময় ১০ টাকার ধনেপাতা কিনতে তেল পোড়াতে হয় ১০০ টাকার! গত সপ্তাহে একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধ খুঁজতে খুঁজতে আমাকে ভৈরব পর্যন্ত যেতে হয়েছিল।’ অপচয়ের মাত্রা বুঝতে পেরেছেন? এখন হিসাব করুন এমন পেট্রল পোড়ানো মানুষের সংখ্যা কত? এবং তাদের পেছনে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণই-বা কত?
দুধের দাম বেড়ে গেলে পাটিগণিত বাদ দিয়ে মধ্যবিত্ত পানি মিশিয়ে খরচ সমন্বয় করতে পারে কিংবা কোনো একটি ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়ে গেলে সেটির ব্যবহার কমিয়ে বা খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে সরল পাটিগণিতে ব্যয় নির্বাহ করতে পারে, কিন্তু জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে গেলে হিসাবটি যে আর সরল থাকে না, জটিল হয়ে যায়—সেই বোধ যেন সরকারের জাগ্রত হয়।
স্কুলে পড়ার সময় একটি অঙ্ক ছিল এ রকম—তেলের ব্যবহার ৩০ শতাংশ বেড়ে গেল। একটি পরিবারে তেলের ব্যবহার শতকরা কত কমালে ওই পরিবারে তেল বাবদ কোনো খরচ বাড়বে না। পাঠক, পাটিগণিতের এই সরল হিসাব এখন প্রতিটি পরিবারে তথা ঘরে ঘরে।
পাটিগণিতে আমরা যে তেলের অঙ্ক কষতাম সেটি ছিল ভোজ্যতেলের। ইতিমধ্যে ভোজ্যতেলের তেলেসমাতি আমরা সবাই দেখেছি। প্রতিটি পরিবারই তেল বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি ঠেকাতে তাদের সর্বোচ্চটাই করেছে এবং করে যাচ্ছে। তাদের এই কৃচ্ছ্রসাধন কেবল নিজেদেরই পকেটের চাপ কমে, দেশের ব্যয়ভার বা রিজার্ভের ওপর চাপ কতটুকু কমে? যদি কমেও তাহলে সেটি সিন্ধুর
তুলনায় বিন্দুই বটে!
ঢাকায় বসবাসকারী আমার এক উচ্চপদস্থ বন্ধুর সঙ্গে আলাপচারিতায় যা জানলাম, তেলে তার যে মাসিক চাহিদা তা দিয়ে সাধারণ অন্তত ১৫টি পরিবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব। নিম্নবিত্তে তো আরও বেশি। শুধু উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা কেন? ব্যবসায়িক, রাজনীতিক, আমলা অর্থাৎ যাদের আয় সীমিত-সীমাবদ্ধ নয়, তারা প্রায় সবাই এমন বেহিসাবী! কেন তাদের এমন অস্বাভাবিক চাহিদা? কারণ তাদের রসনা তৃপ্ত হয়—এমন উপাদেয় খাদ্য তৈরিতে পর্যাপ্ত তেল লাগে। ডুবো তেলে ভাজা সেই অমৃতসম খাদ্য তাদের পছন্দ। আমার ওই বন্ধু বলল, ‘দোস্ত, তেল তো এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তার ওপর পোড়া তেলের ক্ষতিটা আরও বেশি মারাত্মক! কাজেই একবার ভাজা হয়ে গেলে সেই তেল আমরা পুনরায় ব্যবহার করি না, ফেলে দিই।
কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারের চিত্রটি পুরো উল্টো। ডুবো তেলে ভাজা খাওয়া তো তাদের জন্য রীতিমতো বিলাসিতা। কদাচিৎ অতিথি আপ্যায়নে যদি এমনটি করতেও হয় তাহলে সেই তেল সংরক্ষণ করে গৃহিণীরা পরের দিনের রান্নার কাজে ব্যবহার করেন। স্বাস্থ্যঝুঁকির ব্যাপারটি আমলে নেওয়ার সুযোগই থাকে না। এতক্ষণ যে তেলের কথা বললাম তা ভোজ্যতেল এবং যার প্রভাব একমুখী।
কিন্তু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব বহুমুখী। এতে সব ধরনের পরিবহনের খরচ বাড়বে। এতে মানুষের যাতায়াতের খরচসহ পণ্য পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে যাবে। কম করে হলেও একটি পরিবারকে ২০ থেকে ২৫টি ভোগ্য ও নিত্যব্যবহার্য পণ্য কিনতে হয়। এখন এই প্রতিটির ক্ষেত্রেই ওই পরিবারকে অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করতে হবে। ব্যবসা-উদ্যোক্তা-সরবরাহ—সকল পর্যায়ে খরচ বেড়ে যাবে। খরচ বাড়লে উৎপাদন কমে যাবে। উৎপাদন কমে গেলে সরবরাহ কমে যাবে। আর সরবরাহ কমে গেলে জিনিসপত্রের দাম আরও বেড়ে যাবে; অর্থাৎ দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আবর্তিত হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।
সরকার বলছে পাচার হওয়া রোধ করা এবং ভর্তুকি কমানোর জন্যই এমন অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি। অনিয়ম-অপচয়ের কথা কেন বলছে না? রেলের তেল চুরি এখন প্রকাশ্য ঘটনা। অনিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে নিয়মে। তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে লুটপাটের যে চিত্র গণমাধ্যমে আসছে, তা যে পুরোপুরি সত্যি নয়, সেটিও জোর গলায় কাউকে বলতে শুনছি না। আমাদের গর্বের, আমাদের সক্ষমতার প্রতীক যে পদ্মা সেতু, তার নির্মাণ ব্যয়ের চেয়েও বেশি অর্থ গত তিন বছরে আমরা পরিশোধ করেছি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভাড়া (ক্যাপাসিটি চার্জ) হিসেবে।
হাজার হাজার কোটি টাকা বেসরকারি খাতে ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে, আর এই ভর্তুকির পুরো অংশই যাচ্ছে কতিপয় ব্যক্তির পকেটে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিদ্যুৎ খাতের সংস্কারের কথা বলে সরকার মুনাফার প্রশ্নে ব্যক্তিমালিকানাকে উৎসাহিত করেছে। কার স্বার্থে রেন্টাল-কুইক রেন্টাল করা হলো, এ প্রশ্নের উত্তর এখন সরকারের কাছেই অস্পষ্ট।
আর অপচয়ের কথা যদি বলি সেই চিত্র আরও ভয়াবহ। একসময় আমি কর্মঘণ্টার বাইরের অবকাশটুকুতে ব্যাচ পড়াতাম এবং সেই ব্যাচে, বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ড কোম্পানির অধিকর্তা, প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিসহ উচ্চবিত্তদের অনেকের সন্তান গাড়িতে চেপে পড়তে আসত। গাড়িও যেনতেন গাড়ি নয়। আকারে, শক্তিতে একবারে দৈত্য-দানবের মতো। একদিন কী মনে করে সেই গাড়ির চালকের সঙ্গে কথা শুরু হলো। আমি জানতে চাইলাম এই গাড়ি লিটারে কত কিমি চলে? তিনি বললেন, ‘স্যার, আট থেকে দশ কিমি।’
গ্যাসফিল্ড থেকে প্রতিটি প্রাইভেটের জন্য আপনাকে চারবার যাওয়া-আসা করতে হয়, অর্থাৎ কমপক্ষে ১২ কিমি, মানে প্রায় ১০০ টাকার তেল খরচ হয়। ‘কী যে বলেন স্যার? অনেক সময় ১০ টাকার ধনেপাতা কিনতে তেল পোড়াতে হয় ১০০ টাকার! গত সপ্তাহে একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধ খুঁজতে খুঁজতে আমাকে ভৈরব পর্যন্ত যেতে হয়েছিল।’ অপচয়ের মাত্রা বুঝতে পেরেছেন? এখন হিসাব করুন এমন পেট্রল পোড়ানো মানুষের সংখ্যা কত? এবং তাদের পেছনে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণই-বা কত?
দুধের দাম বেড়ে গেলে পাটিগণিত বাদ দিয়ে মধ্যবিত্ত পানি মিশিয়ে খরচ সমন্বয় করতে পারে কিংবা কোনো একটি ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়ে গেলে সেটির ব্যবহার কমিয়ে বা খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে সরল পাটিগণিতে ব্যয় নির্বাহ করতে পারে, কিন্তু জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে গেলে হিসাবটি যে আর সরল থাকে না, জটিল হয়ে যায়—সেই বোধ যেন সরকারের জাগ্রত হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪