আবু সাইম
আজকের পত্রিকা: দেশে ভ্যাট আহরণ কোন পর্যায়ে রয়েছে?
আব্দুল মজিদ: যে পরিমাণ ভ্যাট আদায় হচ্ছে, তা একেবারেই কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নেই। এর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি ভ্যাট আদায় করা সম্ভব। বিদ্যমান ভ্যাট কার্যক্রম যতটুকু চালু আছে, তা একটি অসম্পূর্ণ প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা সম্ভব নয়। সবাইকে নিয়মের মধ্যে না আনলে এ বিশাল অর্থনীতি থেকে যথাযথ ভ্যাট আদায় করা কঠিন কাজ। এখানে জনগণ ঠিকই ভ্যাট দিচ্ছে, কিন্তু সে টাকা মাঝপথে হারিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য ভ্যাট স্বয়ংক্রিয়করণ বা শতভাগ অনলাইন করতে হবে।
তবেই সঠিক হারে ভ্যাট জমা হচ্ছে কি না, তা জানা সম্ভব হবে।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসায়ীরা ভ্যাট আইন কার্যকরে গড়িমড়ি করছেন কেন?
আব্দুল মজিদ: পণ্য কেনার পর ভ্যাট দেন ক্রেতারা। তবে সরাসরি নয়, উৎপাদনকারী বা বিক্রয়কারীর মাধ্যমে দেন। এখানে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোনো টাকাই যায় না। মানুষের ভ্যাট তাঁদের সরকারকে দেওয়ার কথা। কিন্তু মাঝখানের এই পক্ষ থেকে পরোক্ষ কর বা ভ্যাট আদায় করা কঠিন, সব দেশেই কঠিন। এ জন্য স্বয়ংক্রিয়করণের বিকল্প নেই। এতে সব পক্ষকে স্বয়ংক্রিয় বা যন্ত্রনির্ভর হতে হবে। আমি কী কিনলাম তা মেশিনের মাধ্যমে রিসিট নিলে তার হিসাব রাখা সহজ। সরকারও সঠিক ভ্যাট পেল।
ক্রেতাও জানল তিনি কত টাকা ভ্যাট দিলেন।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যমান ভ্যাট আইন কতটা কার্যকর হচ্ছে?
আব্দুল মজিদ: ১৯৯১ সালে ভ্যাট আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়, যা ছিল একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এরপর অনেক দিন পার হয়েছে। আইএমএফের চাপে ২০১২ সালে যেনতেনভাবে ভ্যাট আইন জারি করা হয়। যার ভিত্তি হওয়ার কথা ছিল অনলাইনভিত্তিক ও সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা। কিন্তু আইন জারি হলেও তা কার্যকর হলো না।
আইনটি বাস্তবায়ন হয়েছে প্রায় সাত বছর পর, ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে। ভ্যাট অনলাইন করার জন্য একটা প্রকল্পও নেওয়া হয়। ব্যবসায়ীদের ভ্যাট মেশিন দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে এত দিনেও সে কাজ পুরোটা কার্যকর হয়নি।
আজকের পত্রিকা: ভ্যাট আদায় স্বয়ংক্রিয় হলে সুবিধা কী?
আব্দুল মজিদ: ভ্যাট আইন সংস্কারধর্মী প্রকল্প। এখানে সব পক্ষকে জবাবদিহি করতে হবে। যেহেতু মেশিনে হিসাব থাকবে, ব্যবসায়ীদেরও যথাযথ হিসাব দিতে হবে। ভ্যাট আদায়কারীর কিছু করার থাকবে না, ম্যানিপুলেট করার সুযোগ থাকবে না। আমদানি, উৎপাদন এবং বিক্রি পর্যায়ের ভ্যাট যুক্ত করেই পণ্যের খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
অনলাইন বা স্বয়ংক্রিয় হলে সঠিক ভ্যাট আদায় হবে। কারণ যে পণ্য কেনা বা বিক্রি হবে, তার হিসাব কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষণ হবে। সারা বিশ্বে এ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিই অনুসরণ করা হয়। সবাইকে যদি মেশিন দেওয়া যেত এবং তা কার্যকর করা যেত, তাহলে এনবিআরের সময় ও ব্যয় বেঁচে যেত। ব্যবসায়ীর খরচ বেচে যেত, হিসাবের জন্য তাদের আলাদা লোক রাখতে হতো না। এ রকম একটা সহজ পথ থাকা সত্ত্বেও অনলাইননির্ভর হিসাব যন্ত্র সরবরাহ না করার মধ্যেই ভ্যাট আইনের কার্যকারিতা আটকে আছে।
আজকের পত্রিকা: ভ্যাট আদায় বাড়াতে করণীয় কী?
আব্দুল মজিদ: ভ্যাট আইন পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম শর্ত হচ্ছে সম্পূর্ণ অনলাইন ও যান্ত্রিকীকরণ করা। সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা।
আরজেএসসি থেকে কত মানুষ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়েছে। অন্যান্য দপ্তর থেকে কতজন লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছেন। তাঁদের সংখ্যার হিসাব ও ঠিকানা তো সরকারের কাছে আছেই। সেটা তো যাচাই করে দেখাই যায়, সবাই ভ্যাট দিচ্ছে কি না। বিভিন্ন হিসাবে দেশে ২০ লাখের বেশি ব্যবসায়ী রয়েছেন, কিন্তু ভ্যাট নিবন্ধন রয়েছে ৪ লাখের মতো। এ সংখ্যা বাড়ানো উচিত। ভ্যাট মেশিন এনবিআর না দিয়ে ব্যবসায়ীদের কিনে নিতে বাধ্য করাও যেত। এত বছরেও ব্যবসায়ী পর্যায়ে মাত্র কয়েক হাজার ভ্যাটের মেশিন দেওয়া হয়েছে। এত দেরি কেন হচ্ছে, অনলাইন করতে দেরি কেন হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখা উচিত। যেসব প্রতিষ্ঠানে ভ্যাট মেশিন দেওয়া হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানে আগের চেয়ে বেশি ভ্যাট আদায় হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এ বছর ১২৯ প্রতিষ্ঠান ভ্যাট পুরস্কার পেয়েছে…
আব্দুল মজিদ: পুরস্কৃত করা ভালো। তবে, ভ্যাট তো ক্রেতা দিচ্ছেন। যিনি পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি তো ভ্যাটদাতা নন। তিনি তো শুধু সংগ্রাহক। তাই কে বেশি ভ্যাট দিল তা নয়, বরং যে প্রতিষ্ঠান সঠিকভাবে ভ্যাট দিচ্ছে, তাকেই ভ্যাট পুরস্কার দেওয়া উচিত। এ জন্য আগে সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে। তারপর যথাযথভাবে আদায়কারীদের মধ্য থেকে পুরস্কার দেওয়া যেত। তাই পুরস্কারটা তখনই কার্যকর হবে, যখন সবার কাছ থেকে সঠিকভাবে ভ্যাট আদায় হবে। ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য বা মূল বিষয় হওয়া উচিত, জনগণকে সচেতন করা। তাঁরা যে ভ্যাট দিচ্ছেন তার রিসিট বুঝে নেওয়া। যাতে ওই ভ্যাট সরকারের কোষাগারে যায়।
আর এনবিআরের খতিয়ে দেখা উচিত ভ্যাট যথাযথভাবে জমা হচ্ছে কি না।
আজকের পত্রিকা: দেশে ভ্যাট আহরণ কোন পর্যায়ে রয়েছে?
আব্দুল মজিদ: যে পরিমাণ ভ্যাট আদায় হচ্ছে, তা একেবারেই কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নেই। এর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি ভ্যাট আদায় করা সম্ভব। বিদ্যমান ভ্যাট কার্যক্রম যতটুকু চালু আছে, তা একটি অসম্পূর্ণ প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা সম্ভব নয়। সবাইকে নিয়মের মধ্যে না আনলে এ বিশাল অর্থনীতি থেকে যথাযথ ভ্যাট আদায় করা কঠিন কাজ। এখানে জনগণ ঠিকই ভ্যাট দিচ্ছে, কিন্তু সে টাকা মাঝপথে হারিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য ভ্যাট স্বয়ংক্রিয়করণ বা শতভাগ অনলাইন করতে হবে।
তবেই সঠিক হারে ভ্যাট জমা হচ্ছে কি না, তা জানা সম্ভব হবে।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসায়ীরা ভ্যাট আইন কার্যকরে গড়িমড়ি করছেন কেন?
আব্দুল মজিদ: পণ্য কেনার পর ভ্যাট দেন ক্রেতারা। তবে সরাসরি নয়, উৎপাদনকারী বা বিক্রয়কারীর মাধ্যমে দেন। এখানে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোনো টাকাই যায় না। মানুষের ভ্যাট তাঁদের সরকারকে দেওয়ার কথা। কিন্তু মাঝখানের এই পক্ষ থেকে পরোক্ষ কর বা ভ্যাট আদায় করা কঠিন, সব দেশেই কঠিন। এ জন্য স্বয়ংক্রিয়করণের বিকল্প নেই। এতে সব পক্ষকে স্বয়ংক্রিয় বা যন্ত্রনির্ভর হতে হবে। আমি কী কিনলাম তা মেশিনের মাধ্যমে রিসিট নিলে তার হিসাব রাখা সহজ। সরকারও সঠিক ভ্যাট পেল।
ক্রেতাও জানল তিনি কত টাকা ভ্যাট দিলেন।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যমান ভ্যাট আইন কতটা কার্যকর হচ্ছে?
আব্দুল মজিদ: ১৯৯১ সালে ভ্যাট আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়, যা ছিল একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এরপর অনেক দিন পার হয়েছে। আইএমএফের চাপে ২০১২ সালে যেনতেনভাবে ভ্যাট আইন জারি করা হয়। যার ভিত্তি হওয়ার কথা ছিল অনলাইনভিত্তিক ও সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা। কিন্তু আইন জারি হলেও তা কার্যকর হলো না।
আইনটি বাস্তবায়ন হয়েছে প্রায় সাত বছর পর, ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে। ভ্যাট অনলাইন করার জন্য একটা প্রকল্পও নেওয়া হয়। ব্যবসায়ীদের ভ্যাট মেশিন দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে এত দিনেও সে কাজ পুরোটা কার্যকর হয়নি।
আজকের পত্রিকা: ভ্যাট আদায় স্বয়ংক্রিয় হলে সুবিধা কী?
আব্দুল মজিদ: ভ্যাট আইন সংস্কারধর্মী প্রকল্প। এখানে সব পক্ষকে জবাবদিহি করতে হবে। যেহেতু মেশিনে হিসাব থাকবে, ব্যবসায়ীদেরও যথাযথ হিসাব দিতে হবে। ভ্যাট আদায়কারীর কিছু করার থাকবে না, ম্যানিপুলেট করার সুযোগ থাকবে না। আমদানি, উৎপাদন এবং বিক্রি পর্যায়ের ভ্যাট যুক্ত করেই পণ্যের খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
অনলাইন বা স্বয়ংক্রিয় হলে সঠিক ভ্যাট আদায় হবে। কারণ যে পণ্য কেনা বা বিক্রি হবে, তার হিসাব কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষণ হবে। সারা বিশ্বে এ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিই অনুসরণ করা হয়। সবাইকে যদি মেশিন দেওয়া যেত এবং তা কার্যকর করা যেত, তাহলে এনবিআরের সময় ও ব্যয় বেঁচে যেত। ব্যবসায়ীর খরচ বেচে যেত, হিসাবের জন্য তাদের আলাদা লোক রাখতে হতো না। এ রকম একটা সহজ পথ থাকা সত্ত্বেও অনলাইননির্ভর হিসাব যন্ত্র সরবরাহ না করার মধ্যেই ভ্যাট আইনের কার্যকারিতা আটকে আছে।
আজকের পত্রিকা: ভ্যাট আদায় বাড়াতে করণীয় কী?
আব্দুল মজিদ: ভ্যাট আইন পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম শর্ত হচ্ছে সম্পূর্ণ অনলাইন ও যান্ত্রিকীকরণ করা। সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনা।
আরজেএসসি থেকে কত মানুষ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়েছে। অন্যান্য দপ্তর থেকে কতজন লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছেন। তাঁদের সংখ্যার হিসাব ও ঠিকানা তো সরকারের কাছে আছেই। সেটা তো যাচাই করে দেখাই যায়, সবাই ভ্যাট দিচ্ছে কি না। বিভিন্ন হিসাবে দেশে ২০ লাখের বেশি ব্যবসায়ী রয়েছেন, কিন্তু ভ্যাট নিবন্ধন রয়েছে ৪ লাখের মতো। এ সংখ্যা বাড়ানো উচিত। ভ্যাট মেশিন এনবিআর না দিয়ে ব্যবসায়ীদের কিনে নিতে বাধ্য করাও যেত। এত বছরেও ব্যবসায়ী পর্যায়ে মাত্র কয়েক হাজার ভ্যাটের মেশিন দেওয়া হয়েছে। এত দেরি কেন হচ্ছে, অনলাইন করতে দেরি কেন হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখা উচিত। যেসব প্রতিষ্ঠানে ভ্যাট মেশিন দেওয়া হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানে আগের চেয়ে বেশি ভ্যাট আদায় হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এ বছর ১২৯ প্রতিষ্ঠান ভ্যাট পুরস্কার পেয়েছে…
আব্দুল মজিদ: পুরস্কৃত করা ভালো। তবে, ভ্যাট তো ক্রেতা দিচ্ছেন। যিনি পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি তো ভ্যাটদাতা নন। তিনি তো শুধু সংগ্রাহক। তাই কে বেশি ভ্যাট দিল তা নয়, বরং যে প্রতিষ্ঠান সঠিকভাবে ভ্যাট দিচ্ছে, তাকেই ভ্যাট পুরস্কার দেওয়া উচিত। এ জন্য আগে সবাইকে ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে। তারপর যথাযথভাবে আদায়কারীদের মধ্য থেকে পুরস্কার দেওয়া যেত। তাই পুরস্কারটা তখনই কার্যকর হবে, যখন সবার কাছ থেকে সঠিকভাবে ভ্যাট আদায় হবে। ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য বা মূল বিষয় হওয়া উচিত, জনগণকে সচেতন করা। তাঁরা যে ভ্যাট দিচ্ছেন তার রিসিট বুঝে নেওয়া। যাতে ওই ভ্যাট সরকারের কোষাগারে যায়।
আর এনবিআরের খতিয়ে দেখা উচিত ভ্যাট যথাযথভাবে জমা হচ্ছে কি না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪