চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি ত্রিপুরা পল্লির সেতুটি পাহাড়ি ঢলে মাটি সরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিকল্প না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু দিয়ে চলাচল করছে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন।
জানা যায়, পাহাড়ি ঢলে সাতছড়ি পল্লির সেতুর সংযোগ সড়কটি ভেঙে যায়। অল্পের জন্য রক্ষা পায় সেতুটি। তবে পাহাড়ি টিলায় দেখা দেয় ভাঙন। এতে ঝুঁকির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির লস্কর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক সেতুটি পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ।
ত্রিপুরা পল্লির হেডম্যান চিত্তরঞ্জন দেব মারমা বলেন, ‘টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ত্রিপুরা পল্লি হুমকির মুখে রয়েছে। দুটি বিদ্যুতের খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে কোনো সময় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। এর মধ্যেই আমরা ২০টি পরিবার ঝুঁকি নিয়ে বাস করছি। আমাদের পরিবারের সদস্যরা ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু পারাপার করছে।’
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের সহব্যবস্থাপনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ বলেন, সম্প্রতি পাহাড়ি ঢলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম সেতুটির দুদিকের মাটি সরে গিয়ে নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। এই ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়েই চলাচল করছেন তাঁরা। এতে পর্যটকেরাও বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
তিনি সেতুটি দ্রুত মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
সাতছড়ি উদ্যানে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নড়বড়ে সেতুর জন্য পর্যটকদের ঘোরাঘুরিতে বিঘ্ন ঘটছে।
সাতছড়ি বন কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন জানান, প্রতি বছরই অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে সেতুর গোড়ার মাটি সরে যায়। স্থায়ী সমাধানের জন্য গাইড ওয়ালের প্রয়োজন। তিনি আদিবাসীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেতুটি মেরামতের জন্য জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতুটি পরিদর্শন করেছি। দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি ত্রিপুরা পল্লির সেতুটি পাহাড়ি ঢলে মাটি সরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিকল্প না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু দিয়ে চলাচল করছে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন।
জানা যায়, পাহাড়ি ঢলে সাতছড়ি পল্লির সেতুর সংযোগ সড়কটি ভেঙে যায়। অল্পের জন্য রক্ষা পায় সেতুটি। তবে পাহাড়ি টিলায় দেখা দেয় ভাঙন। এতে ঝুঁকির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির লস্কর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক সেতুটি পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ।
ত্রিপুরা পল্লির হেডম্যান চিত্তরঞ্জন দেব মারমা বলেন, ‘টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ত্রিপুরা পল্লি হুমকির মুখে রয়েছে। দুটি বিদ্যুতের খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে কোনো সময় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। এর মধ্যেই আমরা ২০টি পরিবার ঝুঁকি নিয়ে বাস করছি। আমাদের পরিবারের সদস্যরা ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু পারাপার করছে।’
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের সহব্যবস্থাপনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ বলেন, সম্প্রতি পাহাড়ি ঢলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম সেতুটির দুদিকের মাটি সরে গিয়ে নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। এই ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়েই চলাচল করছেন তাঁরা। এতে পর্যটকেরাও বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
তিনি সেতুটি দ্রুত মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
সাতছড়ি উদ্যানে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নড়বড়ে সেতুর জন্য পর্যটকদের ঘোরাঘুরিতে বিঘ্ন ঘটছে।
সাতছড়ি বন কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন জানান, প্রতি বছরই অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে সেতুর গোড়ার মাটি সরে যায়। স্থায়ী সমাধানের জন্য গাইড ওয়ালের প্রয়োজন। তিনি আদিবাসীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেতুটি মেরামতের জন্য জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতুটি পরিদর্শন করেছি। দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪