নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রিসমাস ট্রি সাজাতে সাধ্যের বাইরে গিয়ে কেউ খরচ করে না। ছোট ছোট বাতি, কৃত্রিম আপেল, জরিদার কাপড় ও ক্যান্ডি ক্যানস, বাবলস মোমবাতি দিয়েই সাধারণত ক্রিসমাস ট্রি সাজানো যায়। তবে নামীদামি জায়গার ব্যাপার-স্যাপার একটু আলাদা। পণ্যের প্রচার-প্রচারণার জন্য তারা হাত খুলেই খরচ করে। দৃষ্টি আকর্ষণে হীরা থেকে শুরু করে সোনা সবই ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের সেরা দামি ৫ ক্রিসমাস ট্রির খোঁজ থাকছে আজ।
সোয়ারোভাস্কি ক্রিসমাস ট্রি
না, হোটেলের গ্রাহক বা সোনার ক্রেতা আকৃষ্ট করতে এই ক্রিসমাস ট্রি বানানো হয়নি। সারা বিশ্বের মানুষ এয়ারপোর্ট দিয়েই একটি দেশে প্রবেশ করে। প্রবেশদ্বারে এত চমৎকার একটি ক্রিসমাস ট্রি দেখলে কে না খুশি হয়? হংকংয়ের ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে স্থাপিত সোয়ারোভাস্কি কোম্পানির তৈরি গাছটি ছিল ৫০ ফুট উঁচু। ক্রিস্টাল পাথর ও সোনা দিয়ে সাজানো ঝকমকে এ গাছ তৈরিতে ব্যয় হয়েছিল ১৮ লাখ ডলার।
প্রিজার্ভড রোজ মিনি ক্রিসমাস ট্রি
এই ক্রিসমাস ট্রির দামও ১৮ লাখ ডলার। তবে জানলে অবাক হবেন, এটি মাত্র ১৬ ইঞ্চি লম্বা ছিল। এর সঙ্গে একটি টেডি বিয়ার বানানো হয়েছিল। তার গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া ছিল ৫টি হীরক খণ্ডের পেনডেন্ট। জাপানের অন্যতম বড় ব্র্যান্ড তাকাশিমায়ার তৈরি এই ক্রিসমাস ট্রিতে আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার হীরা ব্যবহার করা হয়েছিল। সংরক্ষণ করা গোলাপের মাঝে হীরা বসানো হয়েছিল তাতে।
গিনজা তানাকা ক্রিসমাস ট্রি-১
টোকিওর এই জুয়েলারি শপ তাদের প্রতিষ্ঠানটির ৯০তম বার্ষিকী উদ্যাপনে একটি ক্রিসমাস ট্রি তৈরি করেছিল। তার উচ্চতা ছিল ৬ দশমিক ৬ ফুট। ২৪ ক্যারেটের ১৯ কেজি সোনায় তৈরি হয়েছিল সেটি। ব্যয় হয়েছিল ১৮ লাখ ডলার।
গিনজা তানাকা ক্রিসমাস ট্রি
ক্রিসমাস ট্রি বলেই যে সেটাকে সবুজ গাছ হতে হবে–এমন কোনো কথা সম্ভবত নেই। গাছের আদল থাকলেই হলো। এই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে ৪২ লাখ ডলারের ক্রিসমাস ট্রি বানায় টোকিওর গিনজা তানাকা জুয়েলারি স্টোর। ২ দশমিক ৪ মিটার উচ্চতার পুরো গাছটি তৈরি করা হয়েছিল সোনা দিয়ে। ওয়ার্ল্ড ডিজনির ৫০টি চরিত্র দিয়ে সাজানো হয়েছিল ১২ কেজি ওজনের গাছটি। চরিত্রগুলোও ছিল সোনার তৈরি। গাছটিতে ২৪ ক্যারেটের ৮৮ পাউন্ড সোনা ব্যবহার করা হয়েছিল। ১০ জন শিল্পী টানা ২ মাসের পরিশ্রমে গাছটি বানিয়েছিলেন।
দ্য এমিরেটস প্যালেস হোটেল
আবুধাবির দ্য এমিরেটস প্যালেস হোটেলে বিশ্বের দামি ক্রিসমাস ট্রি বসানো হয়েছিল। সেই ক্রিসমাস ট্রি আর তার সাজসজ্জার পেছনে ব্যয় হয়েছে মাত্র ১ কোটি ১৪ লাখ ডলার। সেই ক্রিসমাস ট্রিতে হীরা, সোনা, মুক্তা, নীলকান্তমণি ও পান্না দিয়ে তৈরি নেকলেস, ব্রেসলেট আর ঘড়ি ব্যবহার করা হয়েছিল। যে হোটেলে অটোমেটিক মেশিনে গোল্ড বার কেনা যায়, সেখানে কোটি ডলারে ক্রিসমাস ট্রি বানানো ও সাজানো হবে, তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার তেমন কিছু নেই।
সূত্র: ফিন্যান্স অনলাইন
ক্রিসমাস ট্রি সাজাতে সাধ্যের বাইরে গিয়ে কেউ খরচ করে না। ছোট ছোট বাতি, কৃত্রিম আপেল, জরিদার কাপড় ও ক্যান্ডি ক্যানস, বাবলস মোমবাতি দিয়েই সাধারণত ক্রিসমাস ট্রি সাজানো যায়। তবে নামীদামি জায়গার ব্যাপার-স্যাপার একটু আলাদা। পণ্যের প্রচার-প্রচারণার জন্য তারা হাত খুলেই খরচ করে। দৃষ্টি আকর্ষণে হীরা থেকে শুরু করে সোনা সবই ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের সেরা দামি ৫ ক্রিসমাস ট্রির খোঁজ থাকছে আজ।
সোয়ারোভাস্কি ক্রিসমাস ট্রি
না, হোটেলের গ্রাহক বা সোনার ক্রেতা আকৃষ্ট করতে এই ক্রিসমাস ট্রি বানানো হয়নি। সারা বিশ্বের মানুষ এয়ারপোর্ট দিয়েই একটি দেশে প্রবেশ করে। প্রবেশদ্বারে এত চমৎকার একটি ক্রিসমাস ট্রি দেখলে কে না খুশি হয়? হংকংয়ের ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে স্থাপিত সোয়ারোভাস্কি কোম্পানির তৈরি গাছটি ছিল ৫০ ফুট উঁচু। ক্রিস্টাল পাথর ও সোনা দিয়ে সাজানো ঝকমকে এ গাছ তৈরিতে ব্যয় হয়েছিল ১৮ লাখ ডলার।
প্রিজার্ভড রোজ মিনি ক্রিসমাস ট্রি
এই ক্রিসমাস ট্রির দামও ১৮ লাখ ডলার। তবে জানলে অবাক হবেন, এটি মাত্র ১৬ ইঞ্চি লম্বা ছিল। এর সঙ্গে একটি টেডি বিয়ার বানানো হয়েছিল। তার গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া ছিল ৫টি হীরক খণ্ডের পেনডেন্ট। জাপানের অন্যতম বড় ব্র্যান্ড তাকাশিমায়ার তৈরি এই ক্রিসমাস ট্রিতে আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার হীরা ব্যবহার করা হয়েছিল। সংরক্ষণ করা গোলাপের মাঝে হীরা বসানো হয়েছিল তাতে।
গিনজা তানাকা ক্রিসমাস ট্রি-১
টোকিওর এই জুয়েলারি শপ তাদের প্রতিষ্ঠানটির ৯০তম বার্ষিকী উদ্যাপনে একটি ক্রিসমাস ট্রি তৈরি করেছিল। তার উচ্চতা ছিল ৬ দশমিক ৬ ফুট। ২৪ ক্যারেটের ১৯ কেজি সোনায় তৈরি হয়েছিল সেটি। ব্যয় হয়েছিল ১৮ লাখ ডলার।
গিনজা তানাকা ক্রিসমাস ট্রি
ক্রিসমাস ট্রি বলেই যে সেটাকে সবুজ গাছ হতে হবে–এমন কোনো কথা সম্ভবত নেই। গাছের আদল থাকলেই হলো। এই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে ৪২ লাখ ডলারের ক্রিসমাস ট্রি বানায় টোকিওর গিনজা তানাকা জুয়েলারি স্টোর। ২ দশমিক ৪ মিটার উচ্চতার পুরো গাছটি তৈরি করা হয়েছিল সোনা দিয়ে। ওয়ার্ল্ড ডিজনির ৫০টি চরিত্র দিয়ে সাজানো হয়েছিল ১২ কেজি ওজনের গাছটি। চরিত্রগুলোও ছিল সোনার তৈরি। গাছটিতে ২৪ ক্যারেটের ৮৮ পাউন্ড সোনা ব্যবহার করা হয়েছিল। ১০ জন শিল্পী টানা ২ মাসের পরিশ্রমে গাছটি বানিয়েছিলেন।
দ্য এমিরেটস প্যালেস হোটেল
আবুধাবির দ্য এমিরেটস প্যালেস হোটেলে বিশ্বের দামি ক্রিসমাস ট্রি বসানো হয়েছিল। সেই ক্রিসমাস ট্রি আর তার সাজসজ্জার পেছনে ব্যয় হয়েছে মাত্র ১ কোটি ১৪ লাখ ডলার। সেই ক্রিসমাস ট্রিতে হীরা, সোনা, মুক্তা, নীলকান্তমণি ও পান্না দিয়ে তৈরি নেকলেস, ব্রেসলেট আর ঘড়ি ব্যবহার করা হয়েছিল। যে হোটেলে অটোমেটিক মেশিনে গোল্ড বার কেনা যায়, সেখানে কোটি ডলারে ক্রিসমাস ট্রি বানানো ও সাজানো হবে, তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার তেমন কিছু নেই।
সূত্র: ফিন্যান্স অনলাইন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪