আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতে রাজনৈতিক-সামাজিক মেরুকরণ বেড়েছে। ধর্মীয় বিদ্বেষ, হিংসা, সামাজিক অসহিষ্ণুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সর্বাত্মকভাবে দমন ইত্যাদি তীব্র হয়েছে। সরকারি দলের নেতা, সরকারি কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ মদদে এসব চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জীবনযাপনের মান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বেকারত্ব হ্রাসের মতো বিষয়ে ব্যর্থ হয়ে সরকার ক্রমশ সামাজিক বিভক্তির দিকে জোর পায়ে এগোচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ভারতের বর্তমান প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের অস্থায়ী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর গত শনিবার প্রকাশিত এক প্রবন্ধে এসব বিষয় উঠে এসেছে।
‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে’ প্রকাশিত ‘একটি ভাইরাস আমাদের ধ্বংস করছে’ শিরোনামের প্রবন্ধটিতে সোনিয়া গান্ধী প্রশ্ন করেন, ‘ভারত কি স্থায়ীভাবে বিভক্ত হয়ে পড়বে? শাসক দল বিজেপির কর্মকাণ্ড থেকে মনে হয়, তারা এটাই চায়। এ ধরনের পরিবেশই তাদের ক্ষমতাকে স্থায়ী করার জন্য উপযোগী। তাই কাপড়, খাবার, বিশ্বাস, উৎসব, ভাষা—অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি দিক দিয়ে তারা সমাজকে বিভক্ত করতে চায়। অথচ প্রাচীন থেকে শুরু করে ভারতের সমসাময়িক ইতিহাসের দিকে তাকালে এর পক্ষে কোনো সমর্থন পাওয়া যায় না। ভারতে অতীতে কিছু সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে, তা সত্যি। কিন্তু তা কখনো ভারতের মূলধারা ছিল না। প্রাচীনকাল থেকে ভারতীয় সমাজে সাম্য, মৈত্রী, সহিষ্ণুতার চর্চার আছে, কিছুদিন আগেও তা ছিল। এখন সেগুলোকে দূর কল্পনায় নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে।’
মানুষ কাজ, উন্নত জীবন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, নিরাপত্তা ইত্যাদি চায়। বর্তমান সরকার এসব নিশ্চিত করতে ব্যর্থ। এসব ব্যর্থতা ঢাকার জন্য তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভুল দিকে পরিচালনার চেষ্টা করছে সরকার। এটাই যেন সরকারের মূল কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠীর দেশ হিসেবে ভারত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। এই সম্ভাবনাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সামাজিক স্থিতিশীলতা পূর্ব শর্ত। তাই সব ভয়ডর উড়িয়ে দিয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শির উঁচু করে দাঁড়াতে হবে।
বিরোধী দলের বিবৃতি
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যম ও প্ল্যাটফর্ম কাজে লাগিয়ে সম্প্রতি ভারতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে। অথচ এটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এই নীরবতাকে সমালোচনা করে গত শনিবার ভারতের ১৩টি বিরোধী রাজনৈতিক দল একটি বিবৃতি দিয়েছে।
২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতে রাজনৈতিক-সামাজিক মেরুকরণ বেড়েছে। ধর্মীয় বিদ্বেষ, হিংসা, সামাজিক অসহিষ্ণুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সর্বাত্মকভাবে দমন ইত্যাদি তীব্র হয়েছে। সরকারি দলের নেতা, সরকারি কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ মদদে এসব চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জীবনযাপনের মান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বেকারত্ব হ্রাসের মতো বিষয়ে ব্যর্থ হয়ে সরকার ক্রমশ সামাজিক বিভক্তির দিকে জোর পায়ে এগোচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ভারতের বর্তমান প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের অস্থায়ী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর গত শনিবার প্রকাশিত এক প্রবন্ধে এসব বিষয় উঠে এসেছে।
‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে’ প্রকাশিত ‘একটি ভাইরাস আমাদের ধ্বংস করছে’ শিরোনামের প্রবন্ধটিতে সোনিয়া গান্ধী প্রশ্ন করেন, ‘ভারত কি স্থায়ীভাবে বিভক্ত হয়ে পড়বে? শাসক দল বিজেপির কর্মকাণ্ড থেকে মনে হয়, তারা এটাই চায়। এ ধরনের পরিবেশই তাদের ক্ষমতাকে স্থায়ী করার জন্য উপযোগী। তাই কাপড়, খাবার, বিশ্বাস, উৎসব, ভাষা—অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি দিক দিয়ে তারা সমাজকে বিভক্ত করতে চায়। অথচ প্রাচীন থেকে শুরু করে ভারতের সমসাময়িক ইতিহাসের দিকে তাকালে এর পক্ষে কোনো সমর্থন পাওয়া যায় না। ভারতে অতীতে কিছু সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে, তা সত্যি। কিন্তু তা কখনো ভারতের মূলধারা ছিল না। প্রাচীনকাল থেকে ভারতীয় সমাজে সাম্য, মৈত্রী, সহিষ্ণুতার চর্চার আছে, কিছুদিন আগেও তা ছিল। এখন সেগুলোকে দূর কল্পনায় নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে।’
মানুষ কাজ, উন্নত জীবন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, নিরাপত্তা ইত্যাদি চায়। বর্তমান সরকার এসব নিশ্চিত করতে ব্যর্থ। এসব ব্যর্থতা ঢাকার জন্য তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভুল দিকে পরিচালনার চেষ্টা করছে সরকার। এটাই যেন সরকারের মূল কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠীর দেশ হিসেবে ভারত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। এই সম্ভাবনাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সামাজিক স্থিতিশীলতা পূর্ব শর্ত। তাই সব ভয়ডর উড়িয়ে দিয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শির উঁচু করে দাঁড়াতে হবে।
বিরোধী দলের বিবৃতি
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যম ও প্ল্যাটফর্ম কাজে লাগিয়ে সম্প্রতি ভারতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে। অথচ এটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এই নীরবতাকে সমালোচনা করে গত শনিবার ভারতের ১৩টি বিরোধী রাজনৈতিক দল একটি বিবৃতি দিয়েছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫