সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশনে। পাঁচ সিটির এই ভোটকে জাতীয় নির্বাচনের মহড়া হিসেবেই দেখছেন অনেকেই। যে কারণে এই ভোটে ক্রমেই গুরুত্ব বাড়ছে ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী আন্দোলনের।
পাঁচ সিটি করপোরেশনের সব কটিতেই প্রার্থী ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন, প্রতীক হাতপাখা। দলটির নেতারা বলছেন, পাঁচটির মধ্যে তিনটি সিটিতে হাতপাখার প্রার্থীদের জেতাতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি চলছে। আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে বরিশাল, গাজীপুর ও সিলেটে জেতার প্রত্যাশা করছেন ইসলামী আন্দোলনের নেতারা। তবে তাঁদের মূল নিশানা চরমোনাই পীরের ঘাঁটি বরিশাল।
বরিশালে বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দিয়ে তাঁর চাচা খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়ায় স্পষ্ট বিভক্তি তৈরি হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগে। সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দেওয়া এবং ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল করিমের প্রার্থী হওয়ার ঘটনাকে স্বাভাবিকভাবে দেখছেন না আওয়ামী লীগের একাংশ। ক্ষমতাসীন দলের একাধিক নেতার দাবি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের সমঝোতা কিংবা ‘কৌশলী’ ঐক্য হতে পারে। এরই ধারাবাহিকতায় বরিশালে ইসলামী আন্দোলনকে ‘সুযোগ’ দেওয়া হতে পারে বলে ধারণা তাঁদের।
বরিশালে ইসলামী আন্দোলনের দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা ও চরমোনাই পীরের মেজ ছেলে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বরিশালে বিশেষ নজর রয়েছে ইসলামী আন্দোলনের। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ইসলামী আন্দোলন চমক দেখাবে।
বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনে প্রার্থী হয়ে ২৭ হাজার ভোট পেয়েছিলেন ফয়জুল করিম। এ ছাড়া গত ইউপি নির্বাচনে সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের জাগুয়া ও চরমোনাইতে হাতপাখার প্রার্থী জয়লাভ করেন। চরকাউয়া, কড়াপুর, চন্দ্রমোহন ও চাঁদপুরায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা। এবার বিএনপি ও বাসদ প্রার্থী মনীষা চক্রবর্তীর নির্বাচন প্রত্যাখ্যান, আওয়ামী লীগের কোন্দল এবং নির্বাচনী সমীকরণ আমলে নিয়ে বরিশালে হাতপাখার ঝড় তুলতে চায় দলটি।
পাঁচ সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংলাপে ইসলামী আন্দোলন সাড়া দেবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন দলটির মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান। গাজীপুরে মেয়র পদে লড়া গাজী আতাউর বলেন, ‘আমরা সিটি নির্বাচনে জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখতে চাই। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, সরকার, সরকারি দল এবং প্রশাসনের কী ভূমিকা থাকে তা পর্যবেক্ষণ করব। ইসি সিটি নির্বাচন যদি সুষ্ঠুভাবে করতে পারে, তাহলে জাতীয় নির্বাচন বিষয়ে কথা বলা যায় কি না তা ভেবে দেখব।’
এদিকে সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে সরকার পতনের আন্দোলনে নামবে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, সিটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে ব্যর্থ হলে তা সরকার পতনের বড় কারণ হবে। এ বিষয়ে দলের মহাসচিব ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা কঠোর অবস্থান নেব।’
বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশনে। পাঁচ সিটির এই ভোটকে জাতীয় নির্বাচনের মহড়া হিসেবেই দেখছেন অনেকেই। যে কারণে এই ভোটে ক্রমেই গুরুত্ব বাড়ছে ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী আন্দোলনের।
পাঁচ সিটি করপোরেশনের সব কটিতেই প্রার্থী ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন, প্রতীক হাতপাখা। দলটির নেতারা বলছেন, পাঁচটির মধ্যে তিনটি সিটিতে হাতপাখার প্রার্থীদের জেতাতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি চলছে। আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে বরিশাল, গাজীপুর ও সিলেটে জেতার প্রত্যাশা করছেন ইসলামী আন্দোলনের নেতারা। তবে তাঁদের মূল নিশানা চরমোনাই পীরের ঘাঁটি বরিশাল।
বরিশালে বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দিয়ে তাঁর চাচা খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়ায় স্পষ্ট বিভক্তি তৈরি হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগে। সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দেওয়া এবং ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল করিমের প্রার্থী হওয়ার ঘটনাকে স্বাভাবিকভাবে দেখছেন না আওয়ামী লীগের একাংশ। ক্ষমতাসীন দলের একাধিক নেতার দাবি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের সমঝোতা কিংবা ‘কৌশলী’ ঐক্য হতে পারে। এরই ধারাবাহিকতায় বরিশালে ইসলামী আন্দোলনকে ‘সুযোগ’ দেওয়া হতে পারে বলে ধারণা তাঁদের।
বরিশালে ইসলামী আন্দোলনের দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা ও চরমোনাই পীরের মেজ ছেলে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বরিশালে বিশেষ নজর রয়েছে ইসলামী আন্দোলনের। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ইসলামী আন্দোলন চমক দেখাবে।
বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনে প্রার্থী হয়ে ২৭ হাজার ভোট পেয়েছিলেন ফয়জুল করিম। এ ছাড়া গত ইউপি নির্বাচনে সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের জাগুয়া ও চরমোনাইতে হাতপাখার প্রার্থী জয়লাভ করেন। চরকাউয়া, কড়াপুর, চন্দ্রমোহন ও চাঁদপুরায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা। এবার বিএনপি ও বাসদ প্রার্থী মনীষা চক্রবর্তীর নির্বাচন প্রত্যাখ্যান, আওয়ামী লীগের কোন্দল এবং নির্বাচনী সমীকরণ আমলে নিয়ে বরিশালে হাতপাখার ঝড় তুলতে চায় দলটি।
পাঁচ সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংলাপে ইসলামী আন্দোলন সাড়া দেবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন দলটির মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান। গাজীপুরে মেয়র পদে লড়া গাজী আতাউর বলেন, ‘আমরা সিটি নির্বাচনে জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখতে চাই। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, সরকার, সরকারি দল এবং প্রশাসনের কী ভূমিকা থাকে তা পর্যবেক্ষণ করব। ইসি সিটি নির্বাচন যদি সুষ্ঠুভাবে করতে পারে, তাহলে জাতীয় নির্বাচন বিষয়ে কথা বলা যায় কি না তা ভেবে দেখব।’
এদিকে সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে সরকার পতনের আন্দোলনে নামবে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, সিটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে ব্যর্থ হলে তা সরকার পতনের বড় কারণ হবে। এ বিষয়ে দলের মহাসচিব ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা কঠোর অবস্থান নেব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪