আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত বর্ণবাদবিরোধী নেতা ও খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ডেসমন্ড টুটু গত ২৬ ডিসেম্বর পরলোক গমন করেছেন। ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ আর্চবিশপ হওয়া সত্ত্বেও তাঁর জীবন ছিল নানা ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের মিলনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। দেশ তো বটেই, বিদেশেও যখন বিশেষ কোনো জনগোষ্ঠী নিপীড়নের মুখে পড়েছে, তখনই সোচ্চার হয়েছেন তিনি।
ভারতের অনলাইন গণমাধ্যম স্ক্রলডটকমে দেশটির প্রভাবশালী বুদ্ধিজীবী রামচন্দ্র গুহ লেখেন: ‘টুটুর মৃত্যুর পর থেকেই আমি তাঁর জীবনের বিভিন্ন বাঁক নিয়ে ভাবছিলাম। তরুণ বয়স থেকে তাঁর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় অত্যন্ত আকর্ষণীয়, যেখান থেকে ভারত নানা কিছু শিখতে পারে।’
রামচন্দ্র লেখেন: ‘টুটুকে আমি প্রথম দেখি টেলিভিশনে। সময়টা ১৯৮৬ সালের জানুয়ারি। তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। দেশটির বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করছেন। চেষ্টা করছেন দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে সেখানকার নীতিপ্রণেতাদের মত আদায় করতে।
তাঁর এ প্রচেষ্টা ছিল অত্যন্ত দুরূহ। কারণ, ইউরোপ-আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ নেতাদের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শাসকদের বিরুদ্ধে মত তৈরির বহুমুখী সমস্যা ছিল। কিন্তু তিনি পেরেছিলেন, কারণ, তিনি সমাজের সব অংশকে বর্ণবাদের বিরুদ্ধে এক কাতারে দাঁড় করাতে পেরেছিলেন।
তাঁর চেষ্টার কারণে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে সমর্থন দেন।’
খ্রিষ্টান ধর্মগুরু টুটু প্রায়ই বলতেন, ‘ঈশ্বর তো খ্রিষ্টান নন।’ রামচন্দ্র লেখেন: ‘ভারত যেহেতু বহু ধর্ম-বর্ণ-ভাষা-জাতির আবাসভূমি, তাই সমাজের সংহতি জোরদার করতে টুটুর জীবনী থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা হয়েও ধর্মকে পার্থিব জীবন থেকে কীভাবে আলাদা রাখতে হয়, তার সর্বশেষ শক্তিশালী উদাহরণ সম্ভবত প্রয়াত আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত বর্ণবাদবিরোধী নেতা ও খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ডেসমন্ড টুটু গত ২৬ ডিসেম্বর পরলোক গমন করেছেন। ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ আর্চবিশপ হওয়া সত্ত্বেও তাঁর জীবন ছিল নানা ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের মিলনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। দেশ তো বটেই, বিদেশেও যখন বিশেষ কোনো জনগোষ্ঠী নিপীড়নের মুখে পড়েছে, তখনই সোচ্চার হয়েছেন তিনি।
ভারতের অনলাইন গণমাধ্যম স্ক্রলডটকমে দেশটির প্রভাবশালী বুদ্ধিজীবী রামচন্দ্র গুহ লেখেন: ‘টুটুর মৃত্যুর পর থেকেই আমি তাঁর জীবনের বিভিন্ন বাঁক নিয়ে ভাবছিলাম। তরুণ বয়স থেকে তাঁর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় অত্যন্ত আকর্ষণীয়, যেখান থেকে ভারত নানা কিছু শিখতে পারে।’
রামচন্দ্র লেখেন: ‘টুটুকে আমি প্রথম দেখি টেলিভিশনে। সময়টা ১৯৮৬ সালের জানুয়ারি। তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। দেশটির বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করছেন। চেষ্টা করছেন দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে সেখানকার নীতিপ্রণেতাদের মত আদায় করতে।
তাঁর এ প্রচেষ্টা ছিল অত্যন্ত দুরূহ। কারণ, ইউরোপ-আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ নেতাদের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শাসকদের বিরুদ্ধে মত তৈরির বহুমুখী সমস্যা ছিল। কিন্তু তিনি পেরেছিলেন, কারণ, তিনি সমাজের সব অংশকে বর্ণবাদের বিরুদ্ধে এক কাতারে দাঁড় করাতে পেরেছিলেন।
তাঁর চেষ্টার কারণে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে সমর্থন দেন।’
খ্রিষ্টান ধর্মগুরু টুটু প্রায়ই বলতেন, ‘ঈশ্বর তো খ্রিষ্টান নন।’ রামচন্দ্র লেখেন: ‘ভারত যেহেতু বহু ধর্ম-বর্ণ-ভাষা-জাতির আবাসভূমি, তাই সমাজের সংহতি জোরদার করতে টুটুর জীবনী থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা হয়েও ধর্মকে পার্থিব জীবন থেকে কীভাবে আলাদা রাখতে হয়, তার সর্বশেষ শক্তিশালী উদাহরণ সম্ভবত প্রয়াত আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৪ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫