খুলনা ও বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আজ বুধবার খুলনা বিভাগসহ দেশের ৫১টি জেলার বিভিন্ন স্থানের ২ হাজার কিলোমিটার উন্নয়ন করা মহাসড়কের উদ্বোধন করবেন। এর
মধ্যে খুলনা বিভাগে রয়েছে ৩৫২ দশমিক ২৬ কিলোমিটার সড়ক। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এটিকে নতুন মাত্রা বলে গন্য করা হচ্ছে।
উদ্বোধন উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এদিকে নতুন সড়ক নির্মাণ, প্রশস্তকরণ ও সড়ক সংস্কারে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীরা। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
খুলনা: খুলনা সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ জানান, খুলনার উন্নয়নকৃত সড়কের মধ্যে রয়েছে যশোরে ৩৬২ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৫৫ দশমিক ৩ কিলোমিটার, মাগুরায় ১৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৪ দশমিক ৬৯ কিলোমিটার, খুলনায় ১৪২ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৯ কিলোমিটার, সাতক্ষীরায় ১২১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৪ দশমিক ৮০ কিলোমিটার, বাগেরহাটে ৩৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮৫ দশমিক ৮০ কিলোমিটার, কুষ্টিয়ায় ১৬৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৩ দশমিক ৪৯ কিলোমিটার, ঝিনাইদহে ১২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৩ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার এবং নড়াইলে ১১৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৬ কিলোমিটার সড়ক।
খুলনা জেলা স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী এ সময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন।
এর আগে গত সোমবার খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সব ক্ষেত্রে দেশ আজ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সড়ক উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করছে সরকার। বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেই খুলনা অঞ্চলের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। সোমবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় জানানো হয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতায় দেশের ৫১টি জেলার মধ্যে খুলনা ও টাঙ্গাইল জেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়াল যুক্ত থাকবেন। খুলনার জিরো পয়েন্ট থেকে চুকনগর ২৯ কিলোমিটার সড়কসহ বিভিন্ন সড়কের উদ্বোধন করবেন তিনি। অনুষ্ঠানে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের সমাগম হবে বলে সভায় আশা করা হয়।
বাগেরহাট: বাগেরহাট সড়ক বিভাগের অধীনে ৮৬ কিলোমিটার নতুন সড়কের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সারা দেশে দুই হাজার কিলোমিটার সড়ক উদ্বোধনের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বাগেরহাটের এই সড়কগুলোও উদ্বোধন করবেন তিনি।
বাগেরহাটের সড়কগুলো হচ্ছে নওয়াপাড়া-বাগেরহাট-পিরোজপুর সড়কের ৩৯ দশমিক ৫০ কিলোমিটার, বাগেরহাট-চিতলমারী ২৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার, চিতলমারী-পাটগাতী (টুঙ্গিপাড়া) সড়কের ১৩ দশমিক ৮০ কিলোমিটার এবং পিঙ্গুরিয়া-তেলিগাতী-হেরমা-রামপাল-মোংলা সড়কের ৮ কিলোমিটার।
এসব সড়ক নির্মাণে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৩১৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা। এর মধ্যে নওয়াপাড়া-বাগেরহাট-পিরোজপুর সড়কের জন্য ১৩৮ কোটি ৫১ লাখ, বাগেরহাট-চিতলমারী সড়কের জন্য ১২৮ কোটি ২১ লাখ এবং পিঙ্গুরিয়া-হেরমা সড়কে ব্যয় হয়েছে ৪৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
দীর্ঘদিন পরে হলেও নতুন সড়ক নির্মাণ, সড়ক প্রশস্তকরণ ও সড়ক সংস্কারে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা, গাড়িচালক ও যাত্রীরা।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার তেলিগাতি ইউনিয়নের ঢুলিগাতি গ্রামের সেরাজ উদ্দিন ফকির বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের আশা ছিল, তেলিগাতী থেকে হেরমা পর্যন্ত বড় পাকা (পিচ ঢালাই) রাস্তা হবে। অনেকবার অনেকের মুখে শুনেছি, রাস্তা পাস হয়েছে। কিন্তু রাস্তা আর হয় না। আমাদের ৫০ বছরের অবসান শেষ হয়েছে। এখন বাড়ির সামনেই বড় পাকা রাস্তা, ইচ্ছেমতো সব জায়গায় যাওয়া যায়। খুবই ভালো লাগে।’
সিরাজ উদ্দিন ফকিরের সুরে সুর মিলিয়ে রহিমা বেগম নামের এক নারী বলেন, এই তো দুই বছর আগেও বছরের অন্তত ছয় মাস দু-তিন কিলোমিটার কাদা মাড়িয়ে অথবা নৌকা করে গিয়ে তারপর বড় রাস্তায় উঠতে হতো। এখন বাড়ির সামনেই ভ্যান, অটো, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক—সবকিছু পাওয়া যায়। শুনেছি বাসও চালু হবে। তখন আরও ভালো হবে।
বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়কের যাত্রীবাহী বাসচালক আকিব মোল্লা রাসেল বলেন, একটা সময় ছিল নওয়াপাড়া থেকে বাগেরহাট পর্যন্ত খুব ভাঙা ছিল। গাড়ি চালাতে অতিরিক্ত কষ্ট হতো, আবার বাসের চাকাসহ অন্যান্য পার্সও দ্রুত নষ্ট হয়ে যেত। রাস্তা সংস্কার করার পর এখন গাড়ি চালিয়ে যেমন ভালো লাগে, তেমনি গাড়ির তেলও সাশ্রয়ী হয়।
সড়ক বিভাগ, বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বাগেরহাটের অনেক সড়কের কাজ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮৬ কিলোমিটার সড়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। এসব সড়ক নির্মাণের ফলে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি এসব এলাকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও বাড়বে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আজ বুধবার খুলনা বিভাগসহ দেশের ৫১টি জেলার বিভিন্ন স্থানের ২ হাজার কিলোমিটার উন্নয়ন করা মহাসড়কের উদ্বোধন করবেন। এর
মধ্যে খুলনা বিভাগে রয়েছে ৩৫২ দশমিক ২৬ কিলোমিটার সড়ক। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এটিকে নতুন মাত্রা বলে গন্য করা হচ্ছে।
উদ্বোধন উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এদিকে নতুন সড়ক নির্মাণ, প্রশস্তকরণ ও সড়ক সংস্কারে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীরা। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
খুলনা: খুলনা সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ জানান, খুলনার উন্নয়নকৃত সড়কের মধ্যে রয়েছে যশোরে ৩৬২ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৫৫ দশমিক ৩ কিলোমিটার, মাগুরায় ১৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৪ দশমিক ৬৯ কিলোমিটার, খুলনায় ১৪২ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৯ কিলোমিটার, সাতক্ষীরায় ১২১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৪ দশমিক ৮০ কিলোমিটার, বাগেরহাটে ৩৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮৫ দশমিক ৮০ কিলোমিটার, কুষ্টিয়ায় ১৬৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৩ দশমিক ৪৯ কিলোমিটার, ঝিনাইদহে ১২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৩ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার এবং নড়াইলে ১১৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৬ কিলোমিটার সড়ক।
খুলনা জেলা স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী এ সময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন।
এর আগে গত সোমবার খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সব ক্ষেত্রে দেশ আজ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সড়ক উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করছে সরকার। বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেই খুলনা অঞ্চলের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। সোমবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় জানানো হয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতায় দেশের ৫১টি জেলার মধ্যে খুলনা ও টাঙ্গাইল জেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়াল যুক্ত থাকবেন। খুলনার জিরো পয়েন্ট থেকে চুকনগর ২৯ কিলোমিটার সড়কসহ বিভিন্ন সড়কের উদ্বোধন করবেন তিনি। অনুষ্ঠানে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের সমাগম হবে বলে সভায় আশা করা হয়।
বাগেরহাট: বাগেরহাট সড়ক বিভাগের অধীনে ৮৬ কিলোমিটার নতুন সড়কের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সারা দেশে দুই হাজার কিলোমিটার সড়ক উদ্বোধনের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বাগেরহাটের এই সড়কগুলোও উদ্বোধন করবেন তিনি।
বাগেরহাটের সড়কগুলো হচ্ছে নওয়াপাড়া-বাগেরহাট-পিরোজপুর সড়কের ৩৯ দশমিক ৫০ কিলোমিটার, বাগেরহাট-চিতলমারী ২৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার, চিতলমারী-পাটগাতী (টুঙ্গিপাড়া) সড়কের ১৩ দশমিক ৮০ কিলোমিটার এবং পিঙ্গুরিয়া-তেলিগাতী-হেরমা-রামপাল-মোংলা সড়কের ৮ কিলোমিটার।
এসব সড়ক নির্মাণে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৩১৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা। এর মধ্যে নওয়াপাড়া-বাগেরহাট-পিরোজপুর সড়কের জন্য ১৩৮ কোটি ৫১ লাখ, বাগেরহাট-চিতলমারী সড়কের জন্য ১২৮ কোটি ২১ লাখ এবং পিঙ্গুরিয়া-হেরমা সড়কে ব্যয় হয়েছে ৪৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
দীর্ঘদিন পরে হলেও নতুন সড়ক নির্মাণ, সড়ক প্রশস্তকরণ ও সড়ক সংস্কারে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা, গাড়িচালক ও যাত্রীরা।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার তেলিগাতি ইউনিয়নের ঢুলিগাতি গ্রামের সেরাজ উদ্দিন ফকির বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের আশা ছিল, তেলিগাতী থেকে হেরমা পর্যন্ত বড় পাকা (পিচ ঢালাই) রাস্তা হবে। অনেকবার অনেকের মুখে শুনেছি, রাস্তা পাস হয়েছে। কিন্তু রাস্তা আর হয় না। আমাদের ৫০ বছরের অবসান শেষ হয়েছে। এখন বাড়ির সামনেই বড় পাকা রাস্তা, ইচ্ছেমতো সব জায়গায় যাওয়া যায়। খুবই ভালো লাগে।’
সিরাজ উদ্দিন ফকিরের সুরে সুর মিলিয়ে রহিমা বেগম নামের এক নারী বলেন, এই তো দুই বছর আগেও বছরের অন্তত ছয় মাস দু-তিন কিলোমিটার কাদা মাড়িয়ে অথবা নৌকা করে গিয়ে তারপর বড় রাস্তায় উঠতে হতো। এখন বাড়ির সামনেই ভ্যান, অটো, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক—সবকিছু পাওয়া যায়। শুনেছি বাসও চালু হবে। তখন আরও ভালো হবে।
বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়কের যাত্রীবাহী বাসচালক আকিব মোল্লা রাসেল বলেন, একটা সময় ছিল নওয়াপাড়া থেকে বাগেরহাট পর্যন্ত খুব ভাঙা ছিল। গাড়ি চালাতে অতিরিক্ত কষ্ট হতো, আবার বাসের চাকাসহ অন্যান্য পার্সও দ্রুত নষ্ট হয়ে যেত। রাস্তা সংস্কার করার পর এখন গাড়ি চালিয়ে যেমন ভালো লাগে, তেমনি গাড়ির তেলও সাশ্রয়ী হয়।
সড়ক বিভাগ, বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বাগেরহাটের অনেক সড়কের কাজ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮৬ কিলোমিটার সড়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। এসব সড়ক নির্মাণের ফলে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি এসব এলাকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও বাড়বে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪