রাসেল আহমেদ, তেরখাদা
তেরখাদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো জেনারেটর নেই। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীরা। বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হলেও ব্যাটারির পাওয়ার বেশি না থাকায় বেশিক্ষণ বিদ্যুৎ জ্বলে না। ফলে রাতে বিদ্যুৎ চলে গেলে চিকিৎসক ও নার্সদের টর্চলাইট, মোবাইল অথবা মোমবাতির আলো দিয়েই চিকিৎসার কাজ চালাতে হয়।
জানা গেছে, মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের চিকিৎসায় ভরসাস্থল স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে জেনারেটর না থাকায় বিদ্যুৎ গেলে বিকল্প হিসেবে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে সৌর বিদ্যুতের ব্যাটারি দুর্বল হয়ে যাওয়ায় বাতি বেশিক্ষণ জ্বলে না। প্রায় ৪-৫ মাস পরপর নিয়মিত বিরতিতে ঠিক করা হলেও তা আবার নষ্ট হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় অন্ধকারেই থাকতে হয় রোগীদের। বিকল্প উৎস হিসেবে মোবাইলের লাইট, মোমবাতি জ্বালাতে হয় তাদের।
গত সোমবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সন্ধ্যা ৭টার পর বিদ্যুৎ চলে গেছে। ভর্তি রোগীদের দুটি ওয়ার্ডের মধ্যে পুরুষ ওয়ার্ডে আলোর ব্যবস্থা নেই। সৌর বিদ্যুতের আলো জ্বলছে না। নার্স এসে অনেকবার সৌর বিদ্যুৎ জ্বালানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। সৌর বিদ্যুৎ নষ্ট থাকায় অন্ধকারের মধ্যেই রোগীর ও তাদের স্বজনেরা বসে আছেন। আবার অনেকে মোমবাতি জ্বালিয়ে খাবার খাচ্ছেন।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার পানতিতা এলাকার বাবলু মিনা বলেন, শিরাসহ শরীর দুর্বলতা নিয়ে তিন দিন আগে হাসপাতালে পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন। রাতে বিদ্যুৎ চলে গেলে সেখানে আলোর কোনো ব্যবস্থা থাকছে না। সৌর বিদ্যুৎ থাকলেও অনেক জায়গায়ই আলো জ্বলে না। যেখানে জ্বলে সেখানেও আলো অনেক কম। তাই মোমবাতি জ্বালিয়ে রাতের খাবার খেয়েছি।
উপজেলার মসুন্দিয়া এলাকার আজিম নামে অন্য এক রোগী বলেন, চার দিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। দিনের বেলা বিদ্যুৎ না থাকলে গরমে অস্থির হয়ে পড়তে হয়। আবার রাতের বেলায় অন্ধকারে মোবাইলের আলো জ্বালাতে হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে জেনারেটর নেই, বরাদ্দ চেয়েছি, এখনো পাইনি। এখানে আইপিএস, সৌর বিদ্যুৎ আছে যা ব্যাটারি সমস্যার কারণে অনেক সময় জ্বলে না। আবার ব্যাটারির পাওয়ার কম থাকায় অল্প সময় জ্বলে তা বন্ধ হয়ে যায়। মিস্ত্রি ডেকে মাঝে মধ্যে সার্ভিসিং করলেও কিছুদিন জ্বলে আবার নষ্ট হয়ে যায়।
তেরখাদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো জেনারেটর নেই। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীরা। বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হলেও ব্যাটারির পাওয়ার বেশি না থাকায় বেশিক্ষণ বিদ্যুৎ জ্বলে না। ফলে রাতে বিদ্যুৎ চলে গেলে চিকিৎসক ও নার্সদের টর্চলাইট, মোবাইল অথবা মোমবাতির আলো দিয়েই চিকিৎসার কাজ চালাতে হয়।
জানা গেছে, মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের চিকিৎসায় ভরসাস্থল স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে জেনারেটর না থাকায় বিদ্যুৎ গেলে বিকল্প হিসেবে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে সৌর বিদ্যুতের ব্যাটারি দুর্বল হয়ে যাওয়ায় বাতি বেশিক্ষণ জ্বলে না। প্রায় ৪-৫ মাস পরপর নিয়মিত বিরতিতে ঠিক করা হলেও তা আবার নষ্ট হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় অন্ধকারেই থাকতে হয় রোগীদের। বিকল্প উৎস হিসেবে মোবাইলের লাইট, মোমবাতি জ্বালাতে হয় তাদের।
গত সোমবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সন্ধ্যা ৭টার পর বিদ্যুৎ চলে গেছে। ভর্তি রোগীদের দুটি ওয়ার্ডের মধ্যে পুরুষ ওয়ার্ডে আলোর ব্যবস্থা নেই। সৌর বিদ্যুতের আলো জ্বলছে না। নার্স এসে অনেকবার সৌর বিদ্যুৎ জ্বালানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। সৌর বিদ্যুৎ নষ্ট থাকায় অন্ধকারের মধ্যেই রোগীর ও তাদের স্বজনেরা বসে আছেন। আবার অনেকে মোমবাতি জ্বালিয়ে খাবার খাচ্ছেন।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার পানতিতা এলাকার বাবলু মিনা বলেন, শিরাসহ শরীর দুর্বলতা নিয়ে তিন দিন আগে হাসপাতালে পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন। রাতে বিদ্যুৎ চলে গেলে সেখানে আলোর কোনো ব্যবস্থা থাকছে না। সৌর বিদ্যুৎ থাকলেও অনেক জায়গায়ই আলো জ্বলে না। যেখানে জ্বলে সেখানেও আলো অনেক কম। তাই মোমবাতি জ্বালিয়ে রাতের খাবার খেয়েছি।
উপজেলার মসুন্দিয়া এলাকার আজিম নামে অন্য এক রোগী বলেন, চার দিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। দিনের বেলা বিদ্যুৎ না থাকলে গরমে অস্থির হয়ে পড়তে হয়। আবার রাতের বেলায় অন্ধকারে মোবাইলের আলো জ্বালাতে হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে জেনারেটর নেই, বরাদ্দ চেয়েছি, এখনো পাইনি। এখানে আইপিএস, সৌর বিদ্যুৎ আছে যা ব্যাটারি সমস্যার কারণে অনেক সময় জ্বলে না। আবার ব্যাটারির পাওয়ার কম থাকায় অল্প সময় জ্বলে তা বন্ধ হয়ে যায়। মিস্ত্রি ডেকে মাঝে মধ্যে সার্ভিসিং করলেও কিছুদিন জ্বলে আবার নষ্ট হয়ে যায়।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫