তেরখাদা প্রতিনিধি
তেরখাদা উপজেলার বি আর বি আজগড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়েছে ১৯৯৪ সালে। এ বিদ্যালয়ে নেই কোনো শহীদ মিনার। দীর্ঘ ২৭ বছর পর একটি শহীদ মিনার পেতে যাচ্ছে বিদ্যালয়টি। গত মঙ্গলবার এ শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন খুলনা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদার।
জানা গেছে, খুলনা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে তেরখাদা উপজেলার একটি গ্রাম আজগড়া। সেনেরবাজার-তেরখাদা সড়কের দুই পাশে বসতির প্রায় ৪ কিলোমিটার লম্বা এই গ্রামটি রোস্তম, বিরি ও বিপ্র আজগড়া নামে পরিচিত। ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পাল্টে যেতে থাকে এলাকার চিত্র।
প্রথমদিকে অল্প শিক্ষার্থী হলেও বর্তমানে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী রয়েছে এই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টি কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে বেতন নেয়নি। বিদ্যালয়টিতে স্থায়ী কোন শহীদ মিনার না থাকায় শিক্ষার্থীরা মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারতো না। অথচ শিক্ষার্থীরা দেশ মাতৃকার টানে বিশেষ দিবসগুলোতে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে ব্যাকুল থাকত।
গত মঙ্গলবার উদ্বোধনকালে খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, মূলত নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণ, মহান মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষার প্রতি গভীর মমত্ববোধ সৃষ্টি ও ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে জানানোর জন্য শহীদ মিনার স্থাপন করা হচ্ছে। এত দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশেষ দিবসগুলোতে উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শ্রদ্ধা জানাতো। এখন শহীদ মিনার নির্মিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা আপন মনে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারবে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক মল্লিক সুধাংশু’র সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবিদা সুলতানা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাজ্জাদ হোসেন।
অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শারাফাত হোসেন মুক্তি, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সোহেল রানা, প্রধান শিক্ষক রমেন্দ্রনাথ মল্লিক, ইউপি চেয়ারম্যান কৃষ্ণ মেনন রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী আবুল খায়ের, আওয়ামী লীগ নেতা সুনীল কুমার বালা ও বাদশা মল্লিক প্রমুখ।
তেরখাদা উপজেলার বি আর বি আজগড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়েছে ১৯৯৪ সালে। এ বিদ্যালয়ে নেই কোনো শহীদ মিনার। দীর্ঘ ২৭ বছর পর একটি শহীদ মিনার পেতে যাচ্ছে বিদ্যালয়টি। গত মঙ্গলবার এ শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন খুলনা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদার।
জানা গেছে, খুলনা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে তেরখাদা উপজেলার একটি গ্রাম আজগড়া। সেনেরবাজার-তেরখাদা সড়কের দুই পাশে বসতির প্রায় ৪ কিলোমিটার লম্বা এই গ্রামটি রোস্তম, বিরি ও বিপ্র আজগড়া নামে পরিচিত। ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পাল্টে যেতে থাকে এলাকার চিত্র।
প্রথমদিকে অল্প শিক্ষার্থী হলেও বর্তমানে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী রয়েছে এই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টি কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে বেতন নেয়নি। বিদ্যালয়টিতে স্থায়ী কোন শহীদ মিনার না থাকায় শিক্ষার্থীরা মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারতো না। অথচ শিক্ষার্থীরা দেশ মাতৃকার টানে বিশেষ দিবসগুলোতে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে ব্যাকুল থাকত।
গত মঙ্গলবার উদ্বোধনকালে খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, মূলত নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণ, মহান মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষার প্রতি গভীর মমত্ববোধ সৃষ্টি ও ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে জানানোর জন্য শহীদ মিনার স্থাপন করা হচ্ছে। এত দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশেষ দিবসগুলোতে উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শ্রদ্ধা জানাতো। এখন শহীদ মিনার নির্মিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা আপন মনে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারবে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক মল্লিক সুধাংশু’র সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবিদা সুলতানা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাজ্জাদ হোসেন।
অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শারাফাত হোসেন মুক্তি, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সোহেল রানা, প্রধান শিক্ষক রমেন্দ্রনাথ মল্লিক, ইউপি চেয়ারম্যান কৃষ্ণ মেনন রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী আবুল খায়ের, আওয়ামী লীগ নেতা সুনীল কুমার বালা ও বাদশা মল্লিক প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪