সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চট্টগ্রামে লাইসেন্স করা ৭২৫ আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে এখনো ৭৩টি অস্ত্র জমা পড়েনি। অস্ত্র জমা না দেওয়ার তালিকায় সাবেক মন্ত্রী, এমপি, পৌর মেয়র, শিল্পপতির ছেলেসহ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতা ও ব্যবসায়ী রয়েছেন।
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং জাতীয় পার্টির নেতা সোলায়মান আলম শেঠের অস্ত্রও জমা পড়েনি। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে রয়েছেন এসব নেতা।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে মহানগরী ও জেলায় বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে ৭৪৬টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে মহানগরীতে ছিল ৩৪৩ এবং বিভিন্ন উপজেলায় ৪০৩টি। তবে উপজেলায় লাইসেন্স পেয়েও অস্ত্র কেনেনি এমন ঘটনা ২১টি। এতে কার্যত চট্টগ্রামে ৭২৫টি আগ্নেয়াস্ত্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ছিল।
গত ২৫ আগস্ট ১৫ বছরে দেওয়া সব অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এ সময়ের মধ্যে লাইসেন্স করা অস্ত্র জমা না হলে তা অবৈধ ঘোষণা করে সেগুলো উদ্ধারে অভিযান ও মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়।
তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৫২টি আগ্নেয়াস্ত্র বুঝে পেয়েছে তারা। ৭৩টি এখনো পায়নি।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আগ্নেয়াস্ত্র শাখার সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহমুদ হাসান গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব অস্ত্র জমা হয়নি, তা অবৈধ ঘোষণা করে সেগুলো উদ্ধারে ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, ‘যাঁরা অস্ত্র জমা দেননি, তাঁদের বিষয়ে পরবর্তী কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে নির্দেশনা আমরা এখনো পাইনি। নির্দেশনা পেলে সে আলোকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তবে তিনি বলেন, ‘আমরা জেনেছি, ৩ সেপ্টেম্বরের পরও অনেকেই নাকি অস্ত্র জমা দিচ্ছেন। সেগুলো এখনো বুঝে পাইনি।’
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, চট্টগ্রাম মহানগরী এলাকায় সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নামে পিস্তল ও শটগানের দুটি লাইসেন্স রয়েছে। ২০১৮ সালে তিনি অস্ত্র দুটির লাইসেন্স নিয়েছিলেন। সেগুলো মঙ্গলবার পর্যন্ত জমা হয়নি।
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের ছেলে মাহাবুবুর রহমান ২০১৬ সালে পিস্তলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন, তাও জমা দেওয়া হয়নি। একই বছর সাবেক মন্ত্রীর আরেক ছেলে সাবেদ-উর-রহমান পিস্তলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এস এম আল মামুনের নামে থাকা পিস্তল, চট্টগ্রাম-২ (মীরসরাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহাবুবুর রহমানের পিস্তল ও তাঁর ভাই সাবেদ-উর-রহমানের পিস্তল, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র সেলিমুল হক চৌধুরীর একনলা বন্দুক, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সহিদুল ইসলাম শামীমের শটগান, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক আরশাদ আলী খান রিংকুর একনলা বন্দুক ও রাউজানের ডাবুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন চৌধুরীর নামে থাকা শটগান ও পিস্তল জমা দেননি তাঁরা। আত্মগোপনে থাকায় তাঁদের পক্ষেও কেউ সেসব অস্ত্র জমা দিতে আসেননি।
এদিকে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠ ২০১০ সালে একটি দোনলা বন্দুকের লাইসেন্স পেয়েছিলেন, তাও জমা হয়নি।
রাজনীতির পাশাপাশি ব্যাবসায়ী নেতাও রয়েছেন অস্ত্র জমা না দেওয়ার তালিকায়। তাঁদের মধ্যে কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী নেতা খলিলুর রহমানের ছেলে সেলিম রহমান ২০১৫ সালে একটি পিস্তল ও ২০১৭ সালে একটি রাইফেলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন। অস্ত্রগুলো থানায় জমা দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক একাধিক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে ওই নেতাদের সহযোদ্ধা তিনজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মারধরের শিকার কিংবা গ্রেপ্তার হওয়ার শঙ্কা থেকেই তাঁরা অস্ত্র জমা দিতে আসছেন না। পক্ষে অস্ত্র জমা দেওয়ার মতোও কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না।
অবশ্য জাতীয় পার্টির নেতা সোলায়মান আলম শেঠ বলেন, তাঁর নামে যে দোনলা বন্দুকের লাইসেন্স রয়েছে, তা দাদার আমলের। পরে লাইসেন্সটি তাঁর নামে ইস্যু করা হয়। বন্দুকটির লাইসেন্স নতুন নয়। তবে তিনি বলেন, ‘বন্দুকটি জমা দিতে হবে বললে অবশ্যই জমা দেব। আমি কয়েকজনের সঙ্গে আলাপ করেছি, এটা পুরোনো লাইসেন্স জমা দিতে হবে না।’
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কাজী তারেক মো. আজিজ বলেন, অস্ত্রের মালিক স্বয়ং উপস্থিত হতে না পারলে প্রতিনিধির মাধ্যমে তাঁদের লাইসেন্স করা অস্ত্র জমা দিতে পারেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চট্টগ্রামে লাইসেন্স করা ৭২৫ আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে এখনো ৭৩টি অস্ত্র জমা পড়েনি। অস্ত্র জমা না দেওয়ার তালিকায় সাবেক মন্ত্রী, এমপি, পৌর মেয়র, শিল্পপতির ছেলেসহ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতা ও ব্যবসায়ী রয়েছেন।
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং জাতীয় পার্টির নেতা সোলায়মান আলম শেঠের অস্ত্রও জমা পড়েনি। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে রয়েছেন এসব নেতা।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে মহানগরী ও জেলায় বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে ৭৪৬টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে মহানগরীতে ছিল ৩৪৩ এবং বিভিন্ন উপজেলায় ৪০৩টি। তবে উপজেলায় লাইসেন্স পেয়েও অস্ত্র কেনেনি এমন ঘটনা ২১টি। এতে কার্যত চট্টগ্রামে ৭২৫টি আগ্নেয়াস্ত্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ছিল।
গত ২৫ আগস্ট ১৫ বছরে দেওয়া সব অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এ সময়ের মধ্যে লাইসেন্স করা অস্ত্র জমা না হলে তা অবৈধ ঘোষণা করে সেগুলো উদ্ধারে অভিযান ও মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়।
তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৫২টি আগ্নেয়াস্ত্র বুঝে পেয়েছে তারা। ৭৩টি এখনো পায়নি।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আগ্নেয়াস্ত্র শাখার সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহমুদ হাসান গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব অস্ত্র জমা হয়নি, তা অবৈধ ঘোষণা করে সেগুলো উদ্ধারে ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, ‘যাঁরা অস্ত্র জমা দেননি, তাঁদের বিষয়ে পরবর্তী কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে নির্দেশনা আমরা এখনো পাইনি। নির্দেশনা পেলে সে আলোকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তবে তিনি বলেন, ‘আমরা জেনেছি, ৩ সেপ্টেম্বরের পরও অনেকেই নাকি অস্ত্র জমা দিচ্ছেন। সেগুলো এখনো বুঝে পাইনি।’
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, চট্টগ্রাম মহানগরী এলাকায় সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নামে পিস্তল ও শটগানের দুটি লাইসেন্স রয়েছে। ২০১৮ সালে তিনি অস্ত্র দুটির লাইসেন্স নিয়েছিলেন। সেগুলো মঙ্গলবার পর্যন্ত জমা হয়নি।
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের ছেলে মাহাবুবুর রহমান ২০১৬ সালে পিস্তলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন, তাও জমা দেওয়া হয়নি। একই বছর সাবেক মন্ত্রীর আরেক ছেলে সাবেদ-উর-রহমান পিস্তলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এস এম আল মামুনের নামে থাকা পিস্তল, চট্টগ্রাম-২ (মীরসরাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহাবুবুর রহমানের পিস্তল ও তাঁর ভাই সাবেদ-উর-রহমানের পিস্তল, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র সেলিমুল হক চৌধুরীর একনলা বন্দুক, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সহিদুল ইসলাম শামীমের শটগান, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক আরশাদ আলী খান রিংকুর একনলা বন্দুক ও রাউজানের ডাবুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন চৌধুরীর নামে থাকা শটগান ও পিস্তল জমা দেননি তাঁরা। আত্মগোপনে থাকায় তাঁদের পক্ষেও কেউ সেসব অস্ত্র জমা দিতে আসেননি।
এদিকে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠ ২০১০ সালে একটি দোনলা বন্দুকের লাইসেন্স পেয়েছিলেন, তাও জমা হয়নি।
রাজনীতির পাশাপাশি ব্যাবসায়ী নেতাও রয়েছেন অস্ত্র জমা না দেওয়ার তালিকায়। তাঁদের মধ্যে কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী নেতা খলিলুর রহমানের ছেলে সেলিম রহমান ২০১৫ সালে একটি পিস্তল ও ২০১৭ সালে একটি রাইফেলের লাইসেন্স নিয়েছিলেন। অস্ত্রগুলো থানায় জমা দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক একাধিক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে ওই নেতাদের সহযোদ্ধা তিনজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মারধরের শিকার কিংবা গ্রেপ্তার হওয়ার শঙ্কা থেকেই তাঁরা অস্ত্র জমা দিতে আসছেন না। পক্ষে অস্ত্র জমা দেওয়ার মতোও কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না।
অবশ্য জাতীয় পার্টির নেতা সোলায়মান আলম শেঠ বলেন, তাঁর নামে যে দোনলা বন্দুকের লাইসেন্স রয়েছে, তা দাদার আমলের। পরে লাইসেন্সটি তাঁর নামে ইস্যু করা হয়। বন্দুকটির লাইসেন্স নতুন নয়। তবে তিনি বলেন, ‘বন্দুকটি জমা দিতে হবে বললে অবশ্যই জমা দেব। আমি কয়েকজনের সঙ্গে আলাপ করেছি, এটা পুরোনো লাইসেন্স জমা দিতে হবে না।’
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কাজী তারেক মো. আজিজ বলেন, অস্ত্রের মালিক স্বয়ং উপস্থিত হতে না পারলে প্রতিনিধির মাধ্যমে তাঁদের লাইসেন্স করা অস্ত্র জমা দিতে পারেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪